সুধীন্দ্রনাথ দত্ত হলেন একজন উত্তরবঙ্গীয় কবি এবং বিশ্বকবি, যার কবিতার একটি প্রমুখ কাব্য হল ‘শাশ্বতী’। ‘শাশ্বতী’ একটি প্রসিদ্ধ কবিতা, যা আধুনিক বাঙালি কবিতার এক স্বশ্রৃঙ্খলার অংশ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। এই কবিতায় সুধীন্দ্রনাথ দত্তের কিছু লক্ষণগুলি:
মানবজীবনের প্রতিরূপতা এবং মানবতার উপর মুখোমুখি দৃষ্টিকোণ: ‘শাশ্বতী’ কবিতায় সুধীন্দ্রনাথ দত্ত মানবজীবনের প্রতিরূপতা, ক্ষণিকতা, জীবনের অস্থায়ীতা, এই বিষয়ে মুখোমুখি হয়েছেন। তার কবিতায় মানবতার উপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে এবং এটি মানব জীবনের অন্যতম পক্ষগুলির সাথে মিলিত হয়েছে।
সৃষ্টিশীলতা এবং কল্পনামূলক ভাষা: সুধীন্দ্রনাথ দত্ত এই কবিতায় অদ্ভুত সৃষ্টিশীলতা এবং কল্পনামূলক ভাষা ব্যবহার করেছেন। তার বিবিধ বর্ণনা, চিত্রণ, এবং রঙের ব্যবহার দেখে মনে হয় যে, তিনি আত্মসৃষ্টির পথে আগ্রহী ছিলেন এবং তার কবিতা দিয়ে মনোভাব উৎসাহিত করতে চেষ্টা করতেন।
ধারাবাহিকতা এবং ধ্বনিতন্ত্র: ‘শাশ্বতী’ কবিতা ধারাবাহিকতা এবং ধ্বনিতন্ত্রে অমুক হয়েছে। সুধীন্দ্রনাথ দত্ত এখানে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং মৌখিক সৌন্দর্য ব্যবহার করে তার কবিতা প্রদান করেন। এটি মুখ্যভাবে তার কবিতা নিজেকে একটি আত্মবিশ্লেষণে প্রদর্শন করে এবং পাঠকদের জীবনের প্রশ্নগুলির উত্তর খুঁজে আসতে বাধ্য করে।
বিভ্রান্তি এবং মিথ্যার প্রতি আলোচনা: সুধীন্দ্রনাথ দত্ত তার কবিতায় বিভ্রান্তি, মিথ্যা, এবং নীতি বিষয়ক বিভিন্ন মৌলের উপর আলোচনা করেন। তিনি সামাজিক এবং মানবিক সমস্যার উপর তার নিজের দৃষ্টিভঙ্গি দেখানোর মাধ্যমে মানুষকে জাগরুক করার চেষ্টা করেছেন।
কবিতার ভাষায় সমাজের প্রতি সমর্থন: সুধীন্দ্রনাথ দত্ত তার কবিতায় সাধারণ মানুষের জীবন, কঠিনাইত এবং ভুলে যাওয়া মূল্যবোধ, প্রশ্ন, এবং মনোভাব নিয়ে কথা বলেন। তার ভাষা সাধারণ মানুষের সাথে একাধিক হওয়ার চেষ্টা করে এবং সমাজের প্রতি সমর্থন প্রদান করতে তার কবিতা ব্যবহার হয়েছে।
সুধীন্দ্রনাথ দত্তের ‘শাশ্বতী’ কবিতা একটি প্রভাবশালী এবং সুন্দর কবিতা, যা আধুনিক বাঙালি কবিতার ভাষা, ভাবনা, এবং সমাজের উপর তার আলোচনা দেখাতে সহায়ক হয়েছে।
Q. ‘সুরদাসের প্রার্থনা’ কবিতা অনুসরণে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেম-মনস্তত্ব সংক্রান্ত ভাবনার পরিচয় দাও।
ANS- “সুরদাসের প্রার্থনা” কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেম-মনস্তত্ব সংক্রান্ত তার ভাবনার একটি সুদৃষ্টি দেওয়ায় সাহায্য করে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই কবিতায় ভারতীয় সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় পরিচয়ের মাধ্যমে একটি নতুন প্রেম-মনস্তত্ব এবং দার্শনিক দৃষ্টিকোণ উপস্থাপন করেছেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাঙালি সাহিত্যে একজন বিশ্বকবি এবং ধর্মীয় চিন্তাধারায় একজন বৃহত্তর আদার্শবাদী ছিলেন। তার কবিতা এবং গান বাঙালি জীবনে একটি নতুন বাতায়ন এনেছে, যা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রহণ করে প্রচলিত ছিল। তিনি জীবন, প্রেম, ধর্ম, এবং মানবিকতা সম্পর্কে আলোচনা করার মাধ্যমে একটি সৃষ্টির ব্যাপারে আলোচনা করেছেন।
“সুরদাসের প্রার্থনা” কবিতার মাধ্যমে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সুরদাসের একটি প্রাচীন হিন্দু কবির উদ্ধারণ নেয়া হয়েছে এবং তার মাধ্যমে তিনি নতুন একটি প্রেম-মনস্তত্ব এবং ভারতীয় ধার্মিক চিন্তাধারা প্রদান করেছেন। কবিতায় প্রেম, দুঃখ, আত্মবিশ্বাস, এবং মানবজীবনের মূল্যসমূহ নিয়ে বিচার করা হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই কবিতায় ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ধার্মিক বেলিয়াসের মধ্যে একটি নতুন মাধ্যম প্রদান করেন, যা মানবজীবনের নিজস্বতা এবং আত্মউন্নতির দিকে চিন্তামুলক। এই কবিতার মাধ্যমে তিনি প্রেম-মনস্তত্ব এবং মানবজীবনের উদ্দীপনা নিয়ে মন্তব্য করেন, যা বাঙালি সংস্কৃতির ধারার একটি নতুন দিকে চলতে সাহায্য করে।