শঙ্ক ঘোষের ‘ফুলবাজার’ কবিতা বাংলা সাহিত্যে একটি মাধ্যমিক কবিতা হিসেবে পরিচিত। এই কবিতা তিনি আমদানি ও চিকিৎসা সেবা পেলে একজন মৌসুমি ফুলবাজারে যেতে চায় এবং সেখানে তার দেখা, অনুভূতি, ও মৌসুমি জীবনধারা নিয়ে কথা বলেছেন।
‘ফুলবাজার’ শব্দটি দুটি অংশে বিভক্ত হয়েছে: ‘ফুল’ এবং ‘বাজার’। ‘ফুল’ শব্দটি ফুলের অংশটির দিকে ইঙ্গিত করে এবং ‘বাজার’ শব্দটি একটি বাজারের স্থানে থাকা বিষয়টির দিকে ইঙ্গিত করে।
শঙ্ক ঘোষ এখানে ‘ফুলবাজার’ বাজারের সাথে যোগান করে একটি কবিতার মাধ্যমে জীবনের বিভিন্ন দিকে তার অনুভূতি ও দৃষ্টিকোণ প্রকাশ করতে চেষ্টা করেছেন। ‘ফুলবাজার’ হলো সেই বাজার, যেখানে তিনি বৃদ্ধি ও আত্মনির্ভরতা প্রাপ্ত হলে তার আগমনের ইচ্ছে এবং তার মৌসুমি জীবনের সাথে সংগঠিত হয়ে উঠে।
কবিতার প্রথম ভাগে শঙ্ক ঘোষ বোধগম্যভাবে বর্ণনা করেন তার আত্মনির্ভরতা এবং আত্মবিশ্বাসের বৃদ্ধির কারণে যে চৈতন্য অবস্থায় আছেন। সে এখন নতুন করে একটি মৌসুমি বাজারে যাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করতে চায়, যাতে সে জীবনের নতুন দিকে ভ্রমণ করতে পারে।
কবিতার দ্বিতীয় ভাগে, তিনি ‘ফুলবাজার’ যাওয়ার পর তার দৃষ্টিভঙ্গি এবং অনুভূতি তার মৌসুমি জীবন এবং তার বাজারের অনুভূতির সম্মিলিত বিবর্ণনা করেন। বাজারের সকালের বিশেষ অনুভূতি, ভেতরে রোজগারীরা এবং দোকানদারদের সঙ্গে কথা বলতে তার ইচ্ছা, সম্পাদনা, এবং ভাষা সবই এখানে একটি নতুন অভিজ্ঞান তৈরি করে।
শঙ্ক ঘোষ ‘ফুলবাজার’ কবিতায় সৃষ্টি হয়েছে একটি প্রাকৃতিক বাজার জীবনের ছবি, যা তার নতুন আত্মনির্ভর ও আত্মবিশ্বাসের সাথে সম্পর্কিত। তিনি এখানে তার বৃদ্ধি ও পূর্ণতা প্রাপ্ত হওয়ায় তার মৌসুমি জীবনের সাথে সংগঠিত হয়ে উঠেন। এটি একটি সৌন্দর্যবাদী এবং মনোহর কবিতা, যা জীবনের নতুন দিকে ভ্রমণ করতে একটি ইচ্ছার সাথে একজন কবির অনুভূতি ও দৃষ্টিকোণ প্রকাশ করে।