সামাজিক বিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গি: সমাজবিজ্ঞান বোঝার জন্য সমাজবিজ্ঞানীদের দ্বারা গৃহীত সামাজিক বিজ্ঞানের কিছু পন্থা হল নিম্নরূপ,
তুলনামূলক দৃষ্টিভঙ্গি:
অনুসন্ধানের একটি হাতিয়ার হিসাবে তুলনামূলক পদ্ধতি, প্রতিটি সমাজের (বা সংস্কৃতি) সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলিকে প্রত্যেকের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যগুলি না হারিয়ে সচেতনভাবে আবিষ্কার করার জন্য পরিকল্পনা করা হয়েছে, এটি সমাজবিজ্ঞান এবং সামাজিক নৃবিজ্ঞানের একটি বিশেষ আবেশ।
কার্যাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি:
কার্যাত্মক পদ্ধতিতে, সাধারণত, কার্যকরী ব্যক্তিরা ব্যাখ্যা করেছেন যে একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি নির্দিষ্ট সংস্কৃতিতে একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য দ্বারা কী ক্রিয়াকলাপ সঞ্চালিত হচ্ছে। বিবর্তন তত্ত্বে, অন্য দিকে, ব্যাখ্যায় ব্যবহৃত চলরাশিগুলির অন্তত কিছু ভিন্নাত্মক ব্যাখ্যা করার জন্য সময়ের পূর্ববর্তী সময়ের অন্তর্গত। এই অর্থে, বিবর্তনীয় তত্ত্বটি উত্স এবং বিকাশ, বা রূপান্তর এবং সামাজিক পরিবর্তন ব্যাখ্যা করতে ব্যবহৃত হয়েছিল।
ঐতিহাসিক দৃষ্টিভঙ্গি:
ইতিহাস সামাজিক পরিবর্তনগুলিকে চিত্রিত করে এবং প্রমাণ করে যে বিভিন্ন সময়ে মানব সমাজ কখনোই একরকম ছিল না। এটা ঠিকই গৃহীত যে অতীত আমাদের বর্তমান জীবনকে প্রভাবিত করে। গবেষণার ঐতিহাসিক পদ্ধতি সামাজিক বিজ্ঞানের সমস্ত ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কারণ এটি একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তাদের উত্স, বৃদ্ধি ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি গ্রামীণ ভারতে খাল সেচের সমস্যা নিয়ে গবেষণা করা হয়, তবে একটি বড় উদ্বেগের বিষয় হবে খালের উৎপত্তির ইতিহাস যেখান থেকে এলাকায় সেচের জন্য জল সরবরাহ করা হবে, সরকারী নীতি খালের জলের বণ্টনের অতীত ইত্যাদি। ঐতিহাসিক তথ্য সংগ্রহে পরিমাণগত এবং গুণগত উভয় তথ্যই ব্যবহার করা যেতে পারে।
পরিসংখ্যানগত দৃষ্টিভঙ্গি:
পরিসংখ্যানগত পদ্ধতিতে বিভাগ এবং চলরাশি ব্যবহার করা হয় যা পরিমাপযোগ্য বা সংখ্যা দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা যেতে পারে, যেমন, ভোট দেওয়ার ধরণ, জনসাধারণের ব্যয়, রাজনৈতিক দল, ভোটারদের ভোট, নগরায়ন, জনসংখ্যা বৃদ্ধি। এটি একই সাথে বেশ কয়েকটি ভেরিয়েবলের প্রভাব বা সম্পর্ক অধ্যয়ন করার অনন্য সুযোগও দেয়।