মিথোস এবং লোগোস: প্রাচীন গ্রীক দর্শনে সাধারণভাবে দুটি বিভাগে বিভক্ত হয়: মিথোস এবং লোগোস। মিথোস হলো কিংবা পৌরাণিক কথা বা কাহিনী, যা অধীনে আধিভৌতিক জগতের এবং মানুষের উৎপত্তি বিশ্লেষণ করে। লোগোস হলো প্রবৃদ্ধি এবং বিবেকের পথে আগত আদর্শ, যা রাসায়নিক বিবেক এবং তত্ত্বের মাধ্যমে জ্ঞানের প্রধান উৎস।
মেটাফিজিক্স এবং তত্ত্ব:
প্রাচীন গ্রীক দর্শনে মেটাফিজিক্স বা যে ধারণার অধ্যয়ন হয়েছিল যা প্রকৃতি, আত্মা, মানব জীবন, এবং প্রকৃতির উৎপত্তির উপর আলোচনা করে। মৌলিক প্রশ্ন যেগুলি “কী কিছু আছে?”, “কিভাবে এটি আছে?”, “আমরা কোথায়?”, এবং “আমাদের উপর কি প্রভাব ফেলে?” এই ধরনের প্রশ্নগুলি ছিল।
নৈতিকতা এবং দার্শনিক জীবনবদ্ধ:
প্রাচীন গ্রীক দর্শনিকরা সত্য এবং নৈতিক জীবনের প্রস্তুতি এবং পরিষ্কার জ্ঞান অর্জনে বিশেষ গুরুত্ব দেন। তাদের দার্শনিক মতামতে নৈতিক আদর্শ, দার্শনিক সীমা, এবং দীর্ঘকালিন শিক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল।
সৃষ্টি এবং তত্ত্ব:
গ্রীক দর্শনে সৃষ্টি এবং তত্ত্বের উপর অসংখ্য চিন্তামূলক বিচার হয