মনসবদারী ব্যবস্থার পরিবর্তন:
জাহাঙ্গীর এবং শাহ জাহান প্রবর্তিত নতুন সিস্টেম মধ্যে দ্য মূল মনসবদারি পদ্ধতি এর আকবর। যখন দ্য পদ্ধতি প্রবর্তিত দ্বারা জাহাঙ্গীর ছিল ডাকা দু-আস্পাহ সিহ-আস্পাহ, দ্য এক শাহজাহান কর্তৃক বের করা হয়োচ্ছে- অনুপাত বা মাস-স্কেল সিস্টেম ছিল।
(আমি) দু-আস্পাহ sih-aspah পদ্ধতি দ্য মেয়াদ দু-আস্পাহ sih- aspah আক্ষরিক অর্থে মানে সৈন্য সঙ্গে দুই বা তিন ঘোড়া অধীন এই পদ্ধতি, নির্বাচিত অভিজাত পারে থাকা অনুমোদিত প্রতি বজায় রাখা ক বড় কোটা এর সৈন্য, ছাড়া তৈরী যেকোনো পরিবর্তন ভিতরে তাদের জাট পদমর্যাদা এটা ঊহ্য যে ক মনসবদার বা উন্নতচরিত্র অধিষ্ঠিত দু-আস্পাহ sih-aspah পদমর্যাদা ছিল প্রতি বজায় রাখা দ্বিগুণ দ্য কোটা এর সৈন্যরা জ্ঞাপিত দ্বারা তার সাওয়ার পদমর্যাদা। সে অনুযায়ী তাদের বেতন দেওয়া হয়েছে।
(ii) মাস-অনুপাত বা মাস-স্কেল পদ্ধতি এটা ছিল ক নতুন স্কেলিং যন্ত্র অধীন যা দ্য বেতন এর মনসবদার ছিল রাখা চালু ক মাস স্কেল: দশ মাস, আট মাস, ছয় মাস বা এমন কি কম দ্য বাধ্যবাধকতা এর দ্য মনসবদার জন্য প্রধান টেইনিং ক কোটা এর সাওয়ার ছিল আনা নিচে সেই অনুযায়ী দ্য মাস-স্কেল পদ্ধতি ছিল প্রয়োগ করা প্রতি উভয় জায়গির এবং সেগুলো WHO ছিল পরিশোধ করা তি নগদ। দ্য মনসবদারি পদ্ধতি ছিল না ছাড়া ত্রুটি হিসাবে দ্য সৈন্য ছিল নিয়োগ এবং পরিশোধ করা দ্বারা দ্য মনসবদার, তাদের আনুগত্য এবং সংযুক্তি ছিল প্রতি তাদের অবিলম্বে মাস্টার বরং চেয়ে প্রতি দ্য সম্রাট এই ফাঁক মধ্যে দ্য সম্রাট এবং দ্য স্তূপ এর তার সেনাবাহিনী ছিল ক উৎস এর গুরুতর বিপদ প্রতি দ্য সরকার অনুসরণ করছে হয় দ্য সংক্ষিপ্ত বর্ণনা এর মুঘল প্রশাসন পদ্ধতি প্রতি মনসবদারি পদ্ধতির গুণাগুণ ও কুফল সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বুঝুন।