বড়ু চন্ডীদাসের ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের রচনা বৈশিষ্ট্য বা কাব্য বৈশিষ্ট্য বা বা সাহিত্যমূল্য আলোচনা কর। 

বড়ু চন্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের কাব্য বৈশিষ্ট্য :-   চর্যাপদে বাংলা সাহিত্যের যে পথ চলা শুরু হয়েছিল তার পরবর্তী ধাপ ছিল আদি মধ্যযুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি  চর্যাপদ এর থেকে অনেক জ্বর মুক্ত ও পরিণত বলে ভাষাবিদগন মনে করেন। এ কাব্যের জটিলতা তিনটি চরিত্রের আবর্ত নিয়ে রচিত হয়েছে। আধুনিক যুগে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি আবিষ্কারক সঙ্গে সঙ্গে বাংলা সাহিত্যের প্রাথমিক ভীত যে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বড়ু চন্ডীদাসের ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যকে আখ্যানকাব্য বলার কারণ  ব্যাখ্যা কর অথবা শ্রীকৃষ্ণ কীর্তনের আবিষ্কার কাহিনি, প্রকাশ, বিষয়বস্তু ও রচনার বিশিষ্টতার পরিচয় |অথবা  বড়ু চন্ডীদাসের ‘শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন’ কাব্যের আনুমানিক রচনা কাল, রচনা বৈশিষ্ট্য এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব

বড়ু চন্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের আবিষ্কার একটা চাঞ্চল্যকর ঘটনা। তার সামান্যপূর্বে চর্যাচর্য বিনিশ্চয় প্রকাশিত হলে পাঠক সমাজে বিশেষত যাঁরা পুরাতন সাহিত্যে আকৃষ্ট ঠিক অনুরূপ চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছিল এবং সে আলোড়ন মেলাতে না মেলাতেই আর একখানি পুরাতন পুঁথি প্রকাশিত হয়ে আবার বাদ প্রতিবাদ বিতর্ক সমালোচনার ঝড় তুলল। সেটি শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য। রচনাকার–বড়ু চন্ডীদাস। এটি রাধা কৃষ্ণলীলা বিষয়ক পুরাতন … বিস্তারিত পড়ুন

Share