ভারতের হিন্দু ও মুসলমান প্রবন্ধ অবলম্বনে সরলা দেবীর স্বদেশভাবনার প্ররিচয় দাও

সরলা দেবী (২২ এপ্রিল ১৮৭২ – ১৯ শে শ্রাবণ ১৯৪৩) একজন ভারতীয় কবি, লেখিকা, পত্রিকাসাহিত্যিক এবং সমাজসেবিকা ছিলেন। তিনি তার সাহিত্যিক কর্মের মাধ্যমে ভারতীয় সমাজের বিভিন্ন পক্ষ ও পার্থক্যের দিকে চিন্তাধারা অনুষ্ঠান করেছিলেন। তার প্রবন্ধ অবলম্বনে সরলা দেবীর স্বদেশভাবনার প্রকাশ্য অংশ হতে পারে: সরলা দেবী ও স্বদেশভাবনা: সরলা দেবীর লেখা অসংখ্য প্রবন্ধে স্বদেশভাবনার প্রকাশ্য অংশ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

আধুনিকতার বিশেষ চরিত্র হিসাবে ‘অমঙ্গাল’-এর রোধ-কে কেন গুরুত্বপূর্ণ বলে আইয়ুব মনে করেছেন

‘অমঙ্গল’ হলো একটি বাঙালি কবিতা, যা লেখক আইয়ুব চৌধুরী দ্বারা রচিত হয়েছে। এই কবিতায় আইয়ুব চৌধুরী আধুনিকতা এবং সমাজের ক্ষতির উপর অসীম চিন্তার মাধ্যমে রোধ করেন। অমঙ্গল শব্দটির অর্থ ‘অশুভ’ বা ‘কুন্দ’। কবিতায় আইয়ুব চৌধুরী তার অবস্থান বা ভূমিকা বোঝানোর জন্য এই শব্দটি ব্যবহার করেন, এবং তিনি তার চিন্তা এবং মনোভাবের মাধ্যমে যে সমাজের প্রতি … বিস্তারিত পড়ুন

Share

আধুনিকতার ধারণা ব্যাখ্যা করুন।

“অধুনিকতা” শব্দটি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক প্রসারের মাধ্যমে বিভিন্ন ধর্মে, দারিদ্রশাস্ত্রে, সাহিত্যে, চিকিৎসায়, রাজনীতিতে, মানবতা বিজ্ঞানে এবং বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছে। এই শব্দটি প্রায়ই একটি যুগবদ্ধ ও উন্নত সমাজের চেতনার মূল চরিত্র বোঝার জন্য ব্যবহৃত হয়। অধুনিকতার ধারণা: প্রগতি এবং বৈজ্ঞানিক উন্নতি: অধুনিকতার ধারণার মধ্যে বৈজ্ঞানিক প্রগতি ও উন্নতির গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে। বিজ্ঞানের মাধ্যমে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

আইয়ুব শ্রেয়োনীতি বলতে কী বুরি সাহিত্যনীতি বলে আপনি মনে করেন? আট বুঝিয়েছেন? আধুনিকতার অমঙ্গল বোধ থেকে কি চুক্তির পর- আলোচনা করুন

আইয়ুব শ্রেণীতি বলতে বুরি সাহিত্যনীতি বোঝানো হয়, যেটি সাহিত্যিক কাজে অলংকারণ, শৃঙ্গার, ভক্তি, রস, স্বদেশপ্রেম, জীবন এবং সমাজের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে উদার, সজীব, জীবন্ত, শব্দবহুল, সাধুভাষা এবং উদার বৈশিষ্ট্যময় কবিতা ও গল্পের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে। আইয়ুব শ্রেণীতি আপনার সাহিত্যিক কাজের মাধ্যমে অধুনা, বৈচিত্র্যময় এবং বৃদ্ধিশীল বোধ করার চেষ্টা করে। এটি বাংলা সাহিত্যে নতুন দিকের দিকে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

জীবনস্মৃতিতে কবি জোয়াতিদাদার যে পরিচয় দিয়েছেন, তার বর্ণনা করুন

জীবনস্মৃতি উপন্যাসে কবি জোয়াতিদাদার চরিত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং সামাজিকভাবে মৌলিক ব্যক্তি হিসেবে প্রদর্শিত হয়েছে। এই চরিত্রের মাধ্যমে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আপনার আত্মতাত্ত্ব এবং ব্যক্তিত্বের গঠন উপস্থাপন করেছেন। জোয়াতিদাদ একজন ধার্মিক এবং আদর্শমূলক ব্যক্তিত্ব, যার আদর্শের জন্য সজীব করতেন। তিনি ধর্মবাদী এবং আত্মনিয়ন্ত্রণে শেখার প্রবন্ধ করেন, এবং তার বাচ্চাদের মধ্যে ধর্মবাদ এবং মর্যাদার মূল্য বোঝানোর জন্য তার … বিস্তারিত পড়ুন

Share

জীবনস্মৃতি’ অবলম্বনে ‘সাহিত্যের সঙ্গী”-র পরিচয় দিয়েছেন

ক্রীতিতে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞানের স্বাধীনতা দেওয়া, সময়ের সাথে সাথে প্রতিবেদনের মাধ্যমে তার অবলম্বনে প্রকাশ পাওয়া একটি বই বলা হয় “জীবনস্মৃতি: সাহিত্যের সঙ্গী”। এই বইটির মুল উদ্দেশ্য ছিল তার সাহিত্যিক জীবনের অভিজ্ঞান এবং প্রকাশিত রচনা সংগ্রহ করা। বইটি “সাহিত্যের সঙ্গী” হিসেবে পরিচিত হয়েছে কারণ তার লেখার ভাষা, ভাবার ক্ষমতা, এবং সাহিত্যের প্রতি অবদানের জন্য তিনি অভিজ্ঞান ও … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘জীবনস্মৃতি’ অবলম্বনে ভৃত্য রাজতন্ত্রের পরিচয় দিন

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের “জীবনস্মৃতি” হলো একটি উপন্যাস যেখানে তিনি সমস্ত ভারতীয় প্রজার মধ্যে হাইব্রিড শক্তির জনক হিসেবে বিশ্বাসিত একটি রাজার চরিত্র রূপান্তর করেছেন। “জীবনস্মৃতি” একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস, যা ভারতীয় ইতিহাসের কিছু প্রমুখ ইভেন্ট এবং বৈচিত্র্যবাদী ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি করে। উপন্যাসে, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রাজা ভুপতির চরিত্র নিয়ে আলোচনা করেন, যিনি তার দেশবাসীদের প্রতি একটি সশক্ত এবং ঐক্যবদ্ধ ভারতীয় … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘জীবনস্মৃতি’ অবলম্বনে কবির ভ্রমণকথার পরিচয় দিন।

‘জীবনস্মৃতি’ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটি আত্মকথা, যা তার অদ্ভুত ভ্রমণের কথা বলে। এই বইটি তার বিভিন্ন ভ্রমণের অভিজ্ঞান এবং তার ভয়ঙ্কর অত্যন্ত ঘটনাগুলি আলোক করে। এটি তার অদ্ভুত লেখার সাথে তার বীরত্ব এবং নৈতিক মৌল্যবান ব্যক্তিত্বও প্রদর্শন করে। ভ্রমণের কাহিনী: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এই বইতে তার প্রথম ভ্রমণকে বিবরণ করেছেন, যা ১৮৫৷ সনে হয়েছিল। তার প্রথম ভ্রমণ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব’ প্রবন্ধের পাঠ বিশ্লেষণ করে তাঁর সম্পর্কে লেখক বঙ্কিমচন্দ্রের নির্মোহ সমালোচনার দিকটি আলোচনা করুন।

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৯২২-১৯৭৬) বাঙালি একজন প্রমুখ কবি ও ছোটগল্প লেখক ছিলেন, যার জীবনচরিত এবং কবিত্বের দুটি দিক পড়ছে দীর্ঘকাল পর্যন্ত। জীবনচরিত: ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত জন্ম নিয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জের সোনারপুরে, বাংলাদেশের একটি ছোট গ্রামে। তিনি শিক্ষা নিয়েছিলেন কলকাতার বিশেষ তত্ত্ববাদী বিদ্যালয়ে। তার প্রথম কবিতা ছাপা হয় তার ১৫ বছরের বয়সে। প্রথম কাব্যসংগ্রহ ‘সৃজন-সংহার’ তার কাছে প্রকাশিত হয় ১৯৩৬ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বিদ্যাসাগরকে ‘বাংলা গদ্যের প্রথম যথার্থ শিল্পী’ বলা কতদূর সঙ্গত ‘শকুন্তলা’ প্রবন্ধ অবলম্বনে আলোচনা করুন।

“বিদ্যাসাগরকে ‘বাংলা গদ্যের প্রথম যথার্থ শিল্পী’ বলা হয়েছে খোকন মুখোপাধ্যায়ের পক্ষ থেকে, যিনি তার গদ্যকলা এবং প্রবন্ধ রচনার মাধ্যমে বাঙালি ভাষা ও সাহিত্যে উত্তরণ করেন। শকুন্তলা প্রবন্ধটি তার গদ্যকলার একটি অসাধারণ উদাহরণ, একটি সকলভাবে আকর্ষণীয় ও অমৃতপ্রবাহী কৃষ্ণচরিত্র নিয়ে। বিদ্যাসাগর তার সাহিত্যিক প্রদর্শন করেছেন এবং এই নাটকটির মাধ্যমে বাঙালি জনগণের মাঝে ভারতীয় সাহিত্য ও কল্চর … বিস্তারিত পড়ুন

Share