‘কমলাকান্তের দপ্তর’-এর ‘আমার মন’ রচনাটিতে। তার পরিচয় দাও
“আমার মন” হলো “কমলাকান্তের দপ্তর” উপন্যাসের একটি খুব মনোহর রচনা, যা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তার সমস্ত গল্পের মধ্যে একটি অবস্থান পেয়েছে। […]
“আমার মন” হলো “কমলাকান্তের দপ্তর” উপন্যাসের একটি খুব মনোহর রচনা, যা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তার সমস্ত গল্পের মধ্যে একটি অবস্থান পেয়েছে। […]
“কমলাকান্তের দপ্তর” হলো বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটি উপন্যাস, যা রচিত হয়েছে ১৮৭২ সালে। এই উপন্যাসটি বঙ্কিমচন্দ্রের একটি বৃহত্তর এবং ধারণামূলক রচনা,
‘কমলাকান্তের দপ্তর’ কবিতা রচনা করেছেন বিশ্বকবি কমলাকান্ত। এই কবিতার মাধ্যমে কমলাকান্ত একজন কবির দৃষ্টিভঙ্গি করেছেন তার দপ্তরের সম্পর্কে। এই কবিতা
“বিভ্রান্তি” হলো হৃদয়ভরা ভাবনার, হারানো অবস্থার, অস্থিরতা বা মোহার কারণে একজন ব্যক্তি কিংবা সম্প্রদায়ের চিন্তার অবস্থা। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “বিভ্রান্তি” একটি
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বিশেষভাবে তার উপন্যাস এবং নাটকের মাধ্যমে, সমাজ বিজ্ঞানের মধ্যে বিভিন্ন সামাজিক এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ আত্মসমর্পণ করেছেন। তার রচনাগুলি
“কমলাকান্তের দপ্তর” বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটি প্রসিদ্ধ উপন্যাস, যা তার স্বদেশপ্রেম, সমাজতাত্ত্বিক বিচার, দার্শনিক দৃষ্টিকোণ, এবং কবিত্ব দক্ষতা সম্পর্কে উপন্যাসটির মাধ্যমে
কৈলাসবাসিনী দেবীর “হিন্দু মহিলাগণের হীনাবস্থা” প্রবন্ধ বিষয়টি অত্যন্ত গম্ভীর এবং উদাহরণমূলক কিছু ঘটনা উল্লেখ করে। দেবী এখানে উল্লেখ করছেন এমন
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে একজন আধুনিক কবি হিসাবে বিবেচনা করা হয় তার জীবন ও কার্যক্ষমতা দেখে। তিনি নৈতিকতা, সাহিত্যিক উদ্দীপনা, বাঙালি সংস্কৃতির
সরলা দেবী (২২ এপ্রিল ১৮৭২ – ১৯ শে শ্রাবণ ১৯৪৩) একজন ভারতীয় কবি, লেখিকা, পত্রিকাসাহিত্যিক এবং সমাজসেবিকা ছিলেন। তিনি তার
‘অমঙ্গল’ হলো একটি বাঙালি কবিতা, যা লেখক আইয়ুব চৌধুরী দ্বারা রচিত হয়েছে। এই কবিতায় আইয়ুব চৌধুরী আধুনিকতা এবং সমাজের ক্ষতির