‘কমলাকান্তের দপ্তর’-এর ‘আমার মন’ রচনাটিতে। তার পরিচয় দাও

 “আমার মন” হলো “কমলাকান্তের দপ্তর” উপন্যাসের একটি খুব মনোহর রচনা, যা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তার সমস্ত গল্পের মধ্যে একটি অবস্থান পেয়েছে। এই রচনায় তিনি তার মনের ভাবনা, ভাষা, এবং সমাজের প্রতি তার ভাবনা প্রকাশ করেছেন। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় একজন কবি, সাহিত্যিক, এবং রাজনৈতিক মতিনিষ্ঠ ব্যক্তি ছিলেন। “আমার মন” রচনায় তিনি তার মনের ভাবনা এবং মনোভাবগুলির গভীরতা বোঝানোর … বিস্তারিত পড়ুন

Share

কমলাকান্তের দপ্তর’ কোন ধরনের গ্রন্থ? সবিস্তারে লেখা

“কমলাকান্তের দপ্তর” হলো বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটি উপন্যাস, যা রচিত হয়েছে ১৮৭২ সালে। এই উপন্যাসটি বঙ্কিমচন্দ্রের একটি বৃহত্তর এবং ধারণামূলক রচনা, যা সমাজের সমস্যা, রাজনৈতিক পরিস্থিতি, এবং ব্যক্তিগত দু: খ নিয়ে বলে। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় হলেন একজন ভারতীয় সাহিত্যিক, রাজনৈতিক পরিচালক, এবং স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন প্রধান অংশগ্রহণকারী। তার রচনাগুলি ভারতীয় সাহিত্যে অমর হয়েছে, এবং তিনি বিশেষভাবে রাষ্ট্র … বিস্তারিত পড়ুন

Share

কমলাকান্তের দপ্তর অবলম্বনে কমলাকান্ত চরিত্রটির পরিচয় দাও।

‘কমলাকান্তের দপ্তর’ কবিতা রচনা করেছেন বিশ্বকবি কমলাকান্ত। এই কবিতার মাধ্যমে কমলাকান্ত একজন কবির দৃষ্টিভঙ্গি করেছেন তার দপ্তরের সম্পর্কে। এই কবিতা তার স্থায়িতায়, পৃষ্ঠভূমিতে ও মানবতা বিষয়ক প্রতি তার জবাবদিহিতা বোঝানোয় গড়ে উঠে। কমলাকান্তের দপ্তর একটি মৌলিক কবিতা, যেটি কমলাকান্তের জীবনের একটি বিশেষ ক্ষণ বিবরণ করে। কবিতার মাধ্যমে তিনি তার দপ্তরের ভিত্তিতে কেমন একটি বাস্তবায়িত জীবন … বিস্তারিত পড়ুন

Share

“বিভ্রাল’ প্রবন্ধের পরিকল্পনার অভিনবত্ব ব্যাখ্যা কর। OR বিড়াল প্রবন্ধ অবলম্বে স্বনে বঙ্কিমচন্দ্রের সমাজচেতনার পরিচয় দাও। OR বিড়াল রচনায় বঙ্কিমচন্দ্রের জীবনদৃষ্টির যে পরিচয় পাওয় ওয়া যায় তা ব্যাখ্যা

“বিভ্রান্তি” হলো হৃদয়ভরা ভাবনার, হারানো অবস্থার, অস্থিরতা বা মোহার কারণে একজন ব্যক্তি কিংবা সম্প্রদায়ের চিন্তার অবস্থা। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “বিভ্রান্তি” একটি কবিতা, যেটি বিচারের, ধর্মের এবং মানবিক অবস্থার উপর ভিত্তি রেখে তার বিচিত্রতা এবং সুন্দরতা দিয়ে একটি অভিনব কাব্য নির্মাণ করে। কবিতার মাধ্যমে তিনি মানব চিন্তার কঠিনাইতে, মোহার জালে পড়া হৃদয়ের অবস্থার মাধ্যমে একটি মৌলিক যোগাযোগ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

“বড়বাজার” প্রবন্ধ অবলম্বনে বঙ্কিমচন্দ্রের সমাজ বিজ্ঞানের পরিচয় দাও। OR ‘কমলাকান্তের দপ্তর’-এর ‘বড় বাজার’ রচনায় রূপকের আড়ালে বঙ্কিমচন্দ্র যে বক্তব্য প্রকাশ করেছেন তা নিজের ভাষায় লেখো

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বিশেষভাবে তার উপন্যাস এবং নাটকের মাধ্যমে, সমাজ বিজ্ঞানের মধ্যে বিভিন্ন সামাজিক এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ আত্মসমর্পণ করেছেন। তার রচনাগুলি মৌলিকভাবে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক মৌল্য, চেতনা, এবং সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগের মধ্যে সমাধানে তার প্রতি আত্মসমর্পণ দেখায়। তার মৌলিক দৃষ্টিকোণ এবং রাষ্ট্রবাদী বেলিয়ালিসম তার রচনাগুলি কে একটি বিশেষ সমাজ বিজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ দেয়। তার কাহিনীগুলি বিভিন্ন … বিস্তারিত পড়ুন

Share

কমলাকান্তের দপ্তর’-এ বঙ্কিমচন্দ্র একাধারে স্বদেশপ্রেমিক, সমাজতাত্ত্বিক, দার্শনিক ও কবি- তোমার পাঠ্য প্রবন্ধগুলির আলোকে মন্তব্য যথার্থ বিচার কর। OR বঙ্কিমচন্দ্রের স্বদেশচেতনা ‘কমলাকান্তের দপ্তরে।। কতোখানি প্রকাশ পেয়েছে আলোচনা করো ?

“কমলাকান্তের দপ্তর” বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটি প্রসিদ্ধ উপন্যাস, যা তার স্বদেশপ্রেম, সমাজতাত্ত্বিক বিচার, দার্শনিক দৃষ্টিকোণ, এবং কবিত্ব দক্ষতা সম্পর্কে উপন্যাসটির মাধ্যমে মন্তব্য করে। স্বদেশপ্রেম: “কমলাকান্তের দপ্তর” উপন্যাসে বঙ্কিমচন্দ্র তার গভীর স্বদেশপ্রেম প্রদর্শন করেছেন। গল্পটি ভারতীয় সংস্কৃতি, ঐতিহাসিক ঘটনাবলি, ধর্ম, ও সমাজের বিভিন্ন দিকে স্বদেশপ্রেমে সমর্পিত হয়েছে। গল্পের নায়ক মহিষ মৌলির চরিত্র হৃদয়স্পর্শী এবং সকাল জাগা সমর্থনশীল … বিস্তারিত পড়ুন

Share

আপনি কৃপাবান হইয়া আতর প্রদানে কাতরা মহিলাগণকে ভীষণ ভবসমুদ্র হইতে উদ্ধার কর। কৈলাসবাসিনী দেবীর হিন্দু মহিলাগণের হীনাবস্থা’ প্রবন্ধ অবলম্বনে নে বক্তব্যটির যাথার্থ্য বিচার করো।

কৈলাসবাসিনী দেবীর “হিন্দু মহিলাগণের হীনাবস্থা” প্রবন্ধ বিষয়টি অত্যন্ত গম্ভীর এবং উদাহরণমূলক কিছু ঘটনা উল্লেখ করে। দেবী এখানে উল্লেখ করছেন এমন কিছু ঘটনা যেগুলি দেখাচ্ছে যে, হিন্দু মহিলার মধ্যে অনেকেই অত্যন্ত কঠিন এবং অবপ্রধান পরিস্থিতিতে পড়ছেন। এই ঘটনাগুলি প্রবন্ধটির মাধ্যমে দৃষ্টান্ত হিসেবে প্রদান করা হচ্ছে যাতে পাঠকদের উপর গভীর আত্মবিশ্বাস তৈরি হয় এবং এই সমস্যা সমাধানে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

রবীন্দ্রনাথকে কি আপনি একজন আধুনিক কবি হিসাবে বিবেচনা করেন? আপনার মতের সপক্ষে যুক্তি

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে একজন আধুনিক কবি হিসাবে বিবেচনা করা হয় তার জীবন ও কার্যক্ষমতা দেখে। তিনি নৈতিকতা, সাহিত্যিক উদ্দীপনা, বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি প্রতিবাদশীলতা, এবং বিশ্ব সাহিত্যের অবদানের জন্য পরিচিত। রবীন্দ্রনাথের আধুনিকতা: সাহিত্যিক কার্যক্ষমতা: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আধুনিক সাহিত্যে একজন পথপ্রদর্শক ছিলেন এবং তার কবিতা, গান, নাটক, গল্প, এবং নাট্যচিত্রে তিনি নতুন আলোচনা এবং প্রবৃদ্ধির দিকে এগিয়েছিলেন। নৈতিকতা … বিস্তারিত পড়ুন

Share

ভারতের হিন্দু ও মুসলমান প্রবন্ধ অবলম্বনে সরলা দেবীর স্বদেশভাবনার প্ররিচয় দাও

সরলা দেবী (২২ এপ্রিল ১৮৭২ – ১৯ শে শ্রাবণ ১৯৪৩) একজন ভারতীয় কবি, লেখিকা, পত্রিকাসাহিত্যিক এবং সমাজসেবিকা ছিলেন। তিনি তার সাহিত্যিক কর্মের মাধ্যমে ভারতীয় সমাজের বিভিন্ন পক্ষ ও পার্থক্যের দিকে চিন্তাধারা অনুষ্ঠান করেছিলেন। তার প্রবন্ধ অবলম্বনে সরলা দেবীর স্বদেশভাবনার প্রকাশ্য অংশ হতে পারে: সরলা দেবী ও স্বদেশভাবনা: সরলা দেবীর লেখা অসংখ্য প্রবন্ধে স্বদেশভাবনার প্রকাশ্য অংশ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

আধুনিকতার বিশেষ চরিত্র হিসাবে ‘অমঙ্গাল’-এর রোধ-কে কেন গুরুত্বপূর্ণ বলে আইয়ুব মনে করেছেন

‘অমঙ্গল’ হলো একটি বাঙালি কবিতা, যা লেখক আইয়ুব চৌধুরী দ্বারা রচিত হয়েছে। এই কবিতায় আইয়ুব চৌধুরী আধুনিকতা এবং সমাজের ক্ষতির উপর অসীম চিন্তার মাধ্যমে রোধ করেন। অমঙ্গল শব্দটির অর্থ ‘অশুভ’ বা ‘কুন্দ’। কবিতায় আইয়ুব চৌধুরী তার অবস্থান বা ভূমিকা বোঝানোর জন্য এই শব্দটি ব্যবহার করেন, এবং তিনি তার চিন্তা এবং মনোভাবের মাধ্যমে যে সমাজের প্রতি … বিস্তারিত পড়ুন

Share