‘সধবার একাদশী’ কে রচনা করেন ? এটি কোন শ্রেণীর নাটক ? এই নাটকের নায়কের নাম কী ?

“সধোবার একাদশী” নাটকটি রচনা করেছেন অগ্রণী বাঙালি সাহিত্যিক এবং নাট্যকার মাইকেল মধুসূদন দত্ত। এটি তার ১৮৯৯ সালে রচিত হয়েছে এবং বিশেষভাবে বাংলা নাটকের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে পরিচিত। নাটকটি প্রজ্ঞানাথ সরকারের চরিত্রের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে এবং এটি একটি রোমান্টিক নাটক। “সধোবার একাদশী” একটি প্রযোজ্য নাটক, যা বিভিন্ন নৃত্য, সঙ্গীত, ও নৃত্যদলের সাথে মিশে থাকে। … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘সুচেতনা’ কবিতায় কবি কেমনভাবে শুভশক্তির আহ্বান করেছেন আলোচনা করুন।

“সুচেতনা” কবিতায় কবি কেমনভাবে শুভশক্তির আহ্বান করেছে, তা নিয়ে আলোচনা করা যাবে। “সুচেতনা” হলো একটি কবিতা, যেখানে কবি সহজ এবং সুন্দর ভাষায় মানুষকে জাগরুক করতে উৎসাহিত করছেন। এটি একটি উৎসাহী, সমৃদ্ধ, এবং সাক্ষরিক ভাবনা নিয়ে মুক্তির দিকে একটি আহ্বান করে। কবি এখানে মানুষের আত্মবিশ্বাস উন্নীত করার মাধ্যমে জীবনে নতুন প্রতিষ্ঠান গঠন করার আহ্বান করছেন। কবি … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘শাশ্বতী’ কবিতার বিষয়বস্তু আলোচনা করে কবিতার নামকরণের সার্থকতা বিচার করুন।

“শাশ্বতী” কবিতা সুকান্ত ভট্টাচার্যের একটি অমূল্যবান রচনা, যা বিভিন্ন মাধ্যমে মোক্ষ বা অমরতা নিয়ে বিচার করে। এই কবিতার নামকরণ ও সার্থকতা একইসঙ্গে কবিতার মূল বার্তার সাথে যুক্তি করে। কবিতার নাম “শাশ্বতী” অভিজ্ঞান ও অনুভূতির বৃহৎ ক্ষেত্রে একটি পরিপ্রেক্ষ্য প্রদান করে। “শাশ্বতী” শব্দটি সমাপন, সুস্থিতি, অমরতা ইত্যাদি অর্থ ধারণ করে এবং কবিতার মাধ্যমে এই শব্দটির বিভিন্ন … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘বড়োবাবুর কাছে নিবেদন’ কবিতায় বড়োবাবু কী কী কেড়ে নিতে পারবেন না তার পরিচয় দিন।

“বড়োবাবুর কাছে নিবেদন” কবিতা হলো সুকান্ত ভট্টাচার্য্যের একটি বিখ্যাত কবিতা, যা একটি কিশোরের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে বড়বাবুর কাছে তার প্রশ্ন, আশঙ্কা, এবং সমর্থন স্পষ্ট করে। এই কবিতার মাধ্যমে কবি তার অদ্ভুত বোধবৃত্তি এবং প্রতিষ্ঠানের সময় পাওয়া সাহস উপস্থাপন করেন। কবিতার ভাষা বেশ সহজ এবং সময় সৃষ্টিতে পুরনো হওয়া বোধ করাতে সাহায্য করে। কবি তার বড়বাবুর কাছে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘১৯৪৬-৪৭’ কবিতা অবলম্বনে জীবনানন্দের ইতিহাস-চেতনার স্বরূপ আলোচনা করুন।

“১৯৪৬-৪৭” হলো জীবনানন্দ দাশের একটি কবিতা, যা তার চেতনার স্বরূপ ও তার সময়ের ইতিহাস নিয়ে কথা বলে। এই কবিতায় তিনি তার সময়ের রাজনৈতিক ও সামাজিক ঘটনাগুলি, বিশেষভাবে ১৯৪৬-৪৭ সালের ভারতে উত্থানমুখী ঘটনা, তার মাধ্যমে আত্মবিশ্বাস এবং দেশপ্রেমের ভাবনা বুঝাতে চেষ্টা করেন। জীবনানন্দ দাশের “১৯৪৬-৪৭” কবিতায় তিনি নিজেকে একজন সাধারণ ভারতীয় নাগরিক হিসেবে বর্ণনা করেন, যে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘ফ্যান’ কবিতা অবলম্বনে প্রেমেন্দ্র মিত্রের কবি-স্বভাবের পরিচয় দিন।

“ফ্যান” কবিতা হলো প্রেমেন্দ্র মিত্রের একটি উদার এবং ভাষার বিন্যাসে রচিত কবিতা। এই কবিতা তার লেখার অসাধারণ প্রকৃতির জনক হয়েছে এবং এটি তার ভাষার হুমোর এবং বৃহত্তার ক্ষমতা ব্যক্ত করায় মোহক হয়ে থাকে। প্রেমেন্দ্র মিত্র কবিতায় তার ভাষার প্রজ্ঞা এবং উদার রচনা স্থাপনে মাধ্যমিক হয়েছে। তার কবিতায় আধুনিক জীবনের বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিজ্ঞানের মাধ্যমে সাধারণ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘সুচেতনা’ কবিতায় কবি কীভাবে সু-চেতনাকে আহ্বান করেছেন কবিতা অবলম্বনে বুঝিয়ে দিন।

সুচেতনা’ কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি উত্কৃষ্ট কৃতি, যেটি বিভিন্ন মাধ্যমে সোচ্চেতনা বা সত্তা অবলম্বন করার প্রস্তুতি করে। কবিতায় কবি একজন সচ্চেতন মানুষের কাছে সচ্চেতনা এবং বিচার আহ্বান করছেন। কবিতার শীর্ষক নিয়ে সুচেতনা এবং তার অবলম্বন কে স্থান করতে এই কবিতা ব্যবহার করা হয়েছে। শব্দ ‘সুচেতনা’ শব্দটির সংমিলিত অর্থ হচ্ছে ‘সু’ এবং ‘চেতনা’ অর্থাৎ ‘ভাল বিচারের … বিস্তারিত পড়ুন

Share

জীবনানন্দ দাশের ‘বনলতা সেন’ কবিতাটি একটি প্রেমের কবিতা-পক্ষে বা বিপক্ষে নিজের মত প্রতিষ্ঠিত করুন।

বনলতা সেন‘ কবিতাটি জীবনানন্দ দাশের একটি শ্রেষ্ঠ কৃতি, যা প্রেম এবং বিশেষভাবে নারীর মন ও সংস্কৃতি প্রস্তুত করার মাধ্যমে অতীতে আত্মবিকাশের পথে চলেছে। এই কবিতা প্রেমের মাধ্যমে নারীর সাহস, উৎসাহ, ও স্বাধীনতা প্রকট করে তোলা এবং একটি সুন্দর প্রেম কবিতা হিসেবে পরিচিত। কবিতাটির মাধ্যমে বনলতা সেন নিজেকে একটি আধুনিক নারী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং একজন … বিস্তারিত পড়ুন

Share

শঙ্খ ঘোষ ‘ফুলবাজার’ বলতে কোন্ বাজারের কথা বলেছেন এবং কেন- আলোচনা করুন।

শঙ্ক ঘোষের ‘ফুলবাজার’ কবিতা বাংলা সাহিত্যে একটি মাধ্যমিক কবিতা হিসেবে পরিচিত। এই কবিতা তিনি আমদানি ও চিকিৎসা সেবা পেলে একজন মৌসুমি ফুলবাজারে যেতে চায় এবং সেখানে তার দেখা, অনুভূতি, ও মৌসুমি জীবনধারা নিয়ে কথা বলেছেন। ‘ফুলবাজার’ শব্দটি দুটি অংশে বিভক্ত হয়েছে: ‘ফুল’ এবং ‘বাজার’। ‘ফুল’ শব্দটি ফুলের অংশটির দিকে ইঙ্গিত করে এবং ‘বাজার’ শব্দটি একটি … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘উটপাখি’ কিসের প্রতীক? কবিতাটির মর্মার্থ নিজের ভাষায় লিখুন।

‘উটপাখি’ হলো বাংলা কবিতায় একটি মহকবি জীবনানন্দের প্রতি আবেগ, প্রশংসা, বা অভিমান এবং একাধিক পর্যায়ে একটি ব্যক্তির সাধারণভাবে উত্তরাধিকার বৃহত্তর ধর্মগুলির প্রতি বাধ্যতা ও নিজেকে একটি উচ্চ ধর্মিক অবস্থায় প্রকাশ করার জন্য ব্যক্তিগত অভিজ্ঞান অনুভব করার চেষ্টা। ‘উটপাখি’ একটি স্যাম্বলিক প্রকাশনা যা একটি উপনিবেশক ব্যক্তি বা বিচারপতির অমুক ভাষার মাধ্যমে কাব্যমূল্যায়িত বিষয়ে কিছু কবিতায় বর্ণনা … বিস্তারিত পড়ুন

Share