বাংলা শব্দার্থ পরিবর্তনের বিভিন্ন ধারা সম্পর্কে আলোচনা করুন।

বাংলা শব্দার্থ পরিবর্তনের ধারা গুলি ভিন্ন কিছু ধারার মধ্যে প্রদর্শিত হয়েছে, যেগুলি ভাষার উন্নতি, সংবাদ প্রণালী, এবং সাহিত্যের বিকাশের সাথে সম্পর্কিত। এই ধারাগুলি হলো: ১. তাত্ত্বিক ধারা: তাত্ত্বিক ধারায় বাংলা শব্দার্থের পরিবর্তন একটি ব্যক্তিত্ববাদী, তাত্ত্বিক, ও সৃজনমূলক প্রক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত হয়। এই ধারা বিশেষভাবে ব্যক্তির মাধ্যমে শব্দার্থ পরিবর্তনের প্রক্রিয়া নির্দেশনা করে এবং শব্দার্থ পরিবর্তনকে বিশেষভাবে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

মধ্যভারতীয় আর্যভাষার সময়কাল, নিদর্শন ও ভাষা তাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।

মধ্যভারতীয় আর্যভাষা বা প্রাচীন ভারতীয় ভাষা প্রবৃদ্ধির সময়কাল মৌর্য, শুংগ, এবং গুপ্ত সাম্রাজ্যের মধ্যে পড়ে। এই সময়কালে ভাষার বিকাশের প্রক্রিয়ায় একটি স্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটতে পারে, যা মধ্যভারতীয় আর্যভাষার প্রাচীন সাহিত্য এবং ভাষাচত্তার বৈশিষ্ট্যে প্রকাশ পায়। সময়কাল: এই সময়কালে (প্রা.সূ. 600 থেকে 1000) যে ভাষা বিকাশ পায় তা মধ্যভারতীয় আর্যভাষা হিসেবে পরিচিত। এই সময়কালে মৌর্য, শুংগ, … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাঙলা শব্দভাণ্ডারের বিভিন্ন প্রকার শব্দের শ্রেণী নিয়ে আলোচনা কর।

বাঙালি ভাষায় শব্দভাণ্ডার বিশেষভাবে বিভক্ত হয় বিভিন্ন শ্রেণিতে। এই শব্দভাণ্ডার বিভাগগুলি ভাষার ব্যবহার, বা ভাষা ক্ষেত্রের মধ্যে বিশেষ অবস্থান এবং ব্যবহারের উদ্দেশ্যে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে ব্যবহৃত হয়। কিছু গুরুত্বপূর্ণ শব্দের শ্রেণীর মধ্যে রয়েছে: ১. বানান শ্রেণী: এই শ্রেণিতে শব্দগুলি বানানের দিকে গম্য হয়। এই শ্রেণিতে আসবে স্বরবর্ণ এবং ব্যঞ্জনবর্ণের সমন্বয়ে এমন শব্দগুলি, যা বাক্যে একক … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাঙলা লিপির সঙ্গে অন্যান্য ভারতীয় লিপির কোন সম্পর্ক আছে কিনা আলোচনা কর।

বাঙালি লিপি ও অন্যান্য ভারতীয় লিপির মধ্যে কিছু সম্পর্ক আছে, এটি বিশেষভাবে ইতিহাস, ব্যক্তিত্ব, এবং ভাষার প্রকৃতি দেখে স্পষ্ট। ১. ভাষার সম্পর্ক: বাঙালি লিপি, অথবা বাঙালি ভাষায় ব্যবহৃত লিপি, একটি আবিষ্কৃত এবং উন্নত লিপি হিসেবে পরিচিত। এটি বিশেষভাবে বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বাঙালি লিপির মৌলিক রূপ দেখা যায় দ্বিদশ শতাব্দীর মধ্যে, অর্থাৎ প্রাচীন … বিস্তারিত পড়ুন

Share

ব্যঞ্জনধ্বনির সংজ্ঞা সহ শ্রেণিবিভাগের পরিচয় দিন।

ব্যঞ্জনধ্বনি শব্দের উৎপত্তি “ব্যঞ্জন” ও “ধ্বনি” দুটি শব্দ থেকে। ব্যঞ্জন (Consonant): বাংলা ভাষায় শব্দের অংশ হিসেবে এমন বর্ণ যা স্বরবর্ণের সাথে যোগযোগ্য নয়, তাদেরকে ব্যঞ্জন বর্ণ বলা হয়। যেমন – ক, খ, গ, ঘ, চ, ছ, জ, ঝ, ট, ঠ, ড, ঢ, ত, থ, দ, ধ, ন, প, ফ, ব, ভ, ম, য, র, ল, … বিস্তারিত পড়ুন

Share