‘বলাকা’ কাব্যের অন্তর্গত ‘শঙ্খ’ কবিতার মর্মার্থ লিখুন।

‘বলাকা’র কবিতাগুলি রচনার সূচনা ১৩২১ সালের ১৫ই বৈশাখ (১৯১৪) শান্তিনিকেতনে, শেষ কবিতা লেখা হয় কলকাতায় ৯ই বৈশাখ ১৩২৩ (১৯১৬) এবং গ্রন্থাকারে প্রকাশ (মে, ১৯১৬)। মূলপাঠের কবিতাটির (৪নং) রচনা, ১২ই জ্যৈষ্ঠ ১৩২১ রামগড়ে এবং এটি আষাঢ়ের ‘সবুজপত্র’-এ প্রকাশিত হয়। কবি এ সময় জ্যৈষ্ঠ মাসে হিমালয়ের রামগড়ে। তাঁর মনে দারুণ অশান্তি ও বেদনাভার। একমাত্র অ্যান্ড্রুজ এ খবর … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘মানুষের ধর্ম’ গ্রন্থ অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথের দার্শনিক মননের পরিচয় তুলে ধরুন।

‘রিলিজিয়ন অব ম্যান’ বা মানুষের ধর্ম নিয়ে হিববার্ট লেকচার  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯৩০ সালের মে মাসে ম্যানচেস্টার কলেজ, অক্সফোর্ডে প্রদান করেছিলেন। তিনি যে ধারণাগুলি উপস্থাপন করেছিলেন তা ছিল তাঁর বহু বছরের চিন্তার চূড়ান্ত পরিণতি। ডারউইনের বিবর্তন তত্ত্ব দ্বারা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন এবং তিনি  শারীরিক বিবর্তনকে অতিক্রম করে আধ্যাত্মিক বিবর্তন যথা ব্যক্তি মানবতার সীমা অতিক্রম … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘মানুষের ধর্ম’ প্রবন্ধগ্রন্থ অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথের মানবতাবোধের পরিচয় দিন।

‘মানুষের ধর্ম’ বইতে রবীন্দ্রনাথ মানুষের ভিতর দুরকম ধর্মের অস্তিত্বের কথা বলেছেন। প্রথমটি নিতান্ত প্রাকৃতিক তথা জৈব ধর্ম, যে-ধর্মে শারীরিক প্রয়োজনই সব। মানুষের পূর্বপুরুষ অতীতকালে চার হাত-পায়ে চলাফেরা করেছে। উবু হয়ে চলবার কালে তাদের দৃষ্টি কেবল নিচের দিকেই নিবদ্ধ থেকেছে। তার পরে এক সময়ে মানুষ যখন চলাফেরার কাজ থেকে হাত দুটো মুক্ত করে উঠে দাঁড়াতে পেরেছে, … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘যোগাযোগ’ উপন্যাসের গঠনশৈলী আলোচনা করে দেখান।

উপন্যাস সমাজ জীবনের দর্পন। সামাজিক মানুষ উপন্যাসের পাতায় যখন উঠে আসে তখন তার সামগ্রিকতা নিয়েই আসে। ব্যাক্তিমানুষের সামাজিকতা, পারিবারিকতা ও মানস অনুভব সৎ উপন্যাসের পাতায় যেমন করে প্রত্যক্ষ করা যায়, সুবৃহৎ সমাজের বহুকাল ব্যাপী প্রেক্ষাপটে তাকে প্রত্যক্ষ করা সাধারনের পক্ষে অসম্ভব। এমন কি অসাধারণ ব্যক্তির পক্ষেও সর্বাবস্থায় তার সুযোগ ঘটেনা। শিল্পীমন বহুযুগের বহুমানুষের মন-মানস মিলিয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বলাকা’ একটি গতিবাদের কাব্য- আপনাদের পাঠ্য কয়েকটি কবিতা অবলম্বনে বিষয়টি আলোচনা করুন।

বাংলা সাহিত্যের দিগন্ত বিস্তারী কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) এক অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। কাব্যসম্ভারে বিষয় এবং আঙ্গিকে তিনি নবযুগের ¯্রষ্টা। তিনি বার বার নিজেকে বদলে ফেলেছেন, লেখায় এনেছেন নতুনত্ব। তবে তাঁর লেখা একটি ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তাঁর পরিচয় তাই সামগ্রিকতায়; যেন নদীর স্রোত বয়ে চলেছে-কোনো একটি নির্দিষ্ট স্থাকে বলা যাবে না যে ‘এই রবীন্দ্রনাথ’। বলাকা … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘যোগাযোগ’ উপন্যাসের কুমুদিনী চরিত্র

কাদম্বরীকে নিয়ে ভাবতে গিয়েই কোন কুমুদিনীর কথা স্মরণে এল। যদিও কাদম্বরী বাস্তব চরিত্র আর কুমুদিনী কেবলই রবিবাবুর একটি সৃষ্ট চরিত্র। এবং যদিও এ দুজনের স্বভাব, চরিত্র, বিচার, বিস্তার, প্রভাব সবই একেবারে ভিন্ন ধর্মী তবুও রবি ঠাকুরের কথা চিন্তা করলেই বা কাদম্বরীর কথা এলেই আমার কুমুদিনীকে বেশ মনে পড়ে। কুমুদিনী হলেন রবি ঠাকুরের “যোগাযোগ” উপন্যাসের নায়িকা। … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘বিসর্জন’ নাটকের জয়সিংহ চরিত্র

বিসর্জন (১৮৯০) নাটকটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের (১৮৬১-১৯৪১) বহুমুখী প্রতিভার অনন্য সাক্ষর। আচারসর্বস্ব ধর্মের সঙ্গে মানব ধর্মের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি এবং শেষ পর্যন্ত মানব ধর্মের জয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ তাঁর বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন এ নাটকে। এ নাট্যসাহিত্যে বেশকিছু চরিত্র রয়েছে। তন্মধ্যে জয়সিংহ অন্যতম চরিত্র। এ চরিত্রের মধ্যে নায়কের সব গুণ রয়েছে। তাই এটিকে নায়ক চরিত্রের মর্যাদা দেওয়া যায়। … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘মানুষের ধর্ম’ গ্রন্থ অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথের দার্শনিক মননের পরিচয় তুলে ধরুন।

‘মানুষের ধর্ম’ বইতে রবীন্দ্রনাথ মানুষের ভিতর দুরকম ধর্মের অস্তিত্বের কথা বলেছেন। প্রথমটি নিতান্ত প্রাকৃতিক তথা জৈব ধর্ম, যে-ধর্মে শারীরিক প্রয়োজনই সব। মানুষের পূর্বপুরুষ অতীতকালে চার হাত-পায়ে চলাফেরা করেছে। উবু হয়ে চলবার কালে তাদের দৃষ্টি কেবল নিচের দিকেই নিবদ্ধ থেকেছে। তার পরে এক সময়ে মানুষ যখন চলাফেরার কাজ থেকে হাত দুটো মুক্ত করে উঠে দাঁড়াতে পেরেছে, … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘যোগাযোগ’ বিষয়বস্তু সংক্ষেপে আলোচনা করে উপন্যাসে প্রতিফলিত দাম্পত্য সম্পর্কের মনস্তাত্ত্বিক জটিলতার স্বরূপ উন্মোচন করুন।

‘যোগাযোগ’ বিষয়বস্তু সংক্ষেপে আলোচনা করে উপন্যাসে প্রতিফলিত দাম্পত্য সম্পর্কের মনস্তাত্ত্বিক জটিলতার স্বরূপ উন্মোচন করুন।

Share

‘প্রেম আর প্রতাপ’-এই দুই ভাবের দ্বন্দ্ব ‘বিসর্জন’ নাটকে দেখা যায়। নাটক অবলম্বনে তা আলোচনা করে বুঝিয়ে দিন |

অথবা, রবীন্দ্রনাথের ‘বিসর্জন’ পাঠ বিশ্বাসের রাজনীতি বনাম বিশ্বাসের আধ্যাত্মিক নীতি “রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বিসর্জন’ নাটকে বরাবর এই দুটি ভাবের বিরোধ বেধেছে- প্রেম আর প্রতাপ। রঘুপতির প্রভুত্বের ইচ্ছার সঙ্গে গোবিন্দমাণিক্যের প্রেমের শক্তির দ্বন্দ্ব বেধেছিল। রাজা প্রেমকে জয়যুক্ত করতে চান, রাজপুরোহিত নিজের প্রভুত্বকে। নাটকের শেষে রঘুপতিকে হার মানতে হয়েছিল। তাঁর চৈতন্য হল, বোঝবার বাধা দূর হল, প্রেম হল … বিস্তারিত পড়ুন

Share