নারীর উৎপাদনশীল ও প্রজননমূলক শ্রম বিশ্লেষণের সাথে শ্রমশক্তি এবং গার্হস্থ্য উভয় ক্ষেত্রেই নারীর ভূমিকাকে কীভাবে সামাজিক কাঠামো এবং নিয়মগুলি গঠন […]
পশ্চিমা নারীবাদের ইতিহাস হল একটি জটিল টেপেস্ট্রি যা বহু শতাব্দীর সামাজিক বিবর্তন, দার্শনিক বক্তৃতা এবং রাজনৈতিক সংগ্রামের মাধ্যমে বোনা হয়েছে।
শ্রমের সংজ্ঞা: সাধারণ অর্থে শ্রম বলতে মানুষের কায়িক পারিশ্রমকে বুঝায়। কিন্তু অর্থনীতিতে শ্রম শব্দটি বিশেষ ও ব্যাপক অর্থে ব্যবহৃত হয়।
শ্রমকে উৎপাদনশীল এবং অনুৎপাদনশীল এই দুই শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। তবে উৎপাদনশীল ও অনুৎপাদনশীল বলতে প্রকৃতপক্ষে কি বুঝায় এ নিয়ে
শ্রমের যৌন বিভাজন, অর্থাৎ যৌনতা ও লিঙ্গ অনুযায়ী উত্পাদনশীল এবং প্রজনন শ্রম কীভাবে বিতরণ করা হয়েছে, তা দীর্ঘকাল ধরে স্বীকৃত
নারীবাদ : নারীবাদ বিংশ শতাব্দীতে উদ্ভূত একটি আন্দোলন যা নারীর ক্ষমতায়ন, ভোটদানের অধিকার এবং নারী পুরুষ সমান এই দাবী থেকে
সমাজতান্ত্রিক নারীবাদী আন্দোলনের ১৯৬০ ও ১৯৭০ এর দশকে; নারীবাদী আন্দোলন ও নব্য বামধারা আন্দোলনের প্রশাখা হিসেবে উত্থান ঘটে। পিতৃতন্ত্র ও
‘নারীবাদী’ (feminist কথাটির প্রচলন পরিলক্ষিত হয়। কিন্তু আধুনিক নারীবাদের উদ্ভব ঘটেছে সপ্তদশ শতাব্দীর শেষের দিকে। এই সময় প্রাথমিক পুঁজিবাদের বিকাশ
উদারনীতিক নারীবাদ: প্রাথমিক অবস্থায় নারীবাদ বিশেষত ‘প্রথম পর্বের নারীবাদ’ (first wave feminism) উদারনীতিক ধ্যান-ধারণা ও মূল্যবোধের দ্বারা বিশেষভাবে প্রভাবিত হয়েছে।
