‘মহেশ’ গল্পে মহেশের মৃত্যুর জন্য কে বা কারা দায়ী যুক্তিসহ আলোচনা করো।

‘মহেশ’ গল্পে মহেশের মৃত্যুর জন্য কে বা কারা দায়ী যুক্তিসহ আলোচনা জগদীশচন্দ্র বসুর ‘মহেশ’ গল্পের কাহিনীতে মহেশের মৃত্যু একটি গভীর এবং জটিল সমাজগত সমস্যা এবং নৈতিক সঙ্কটের ফলস্বরূপ। মহেশের মৃত্যুর জন্য কয়েকটি প্রধান কারণ ও চরিত্র দায়ী, যা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো: ১. জমিদার (হরকালী পাঠক) ২. গফুর ৩. সামাজিক অবস্থা ও ব্যবস্থা ৪. মহেশের … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘জলসাঘর’ গল্পে গল্পকার জমিদারী ব্যবস্থার যে ছবি তুলে ধরেছেন তার পরিচয় দাও।

‘জলসাঘর’ গল্পে গল্পকার জমিদারী ব্যবস্থার যে ছবি তুলে ধরেছেন তার পরিচয় তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘জলসাঘর’ গল্পে জমিদারীব্যবস্থার একটি গভীর ও সমালোচনামূলক চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। গল্পে জমিদারীব্যবস্থার যে ছবি দেখা যায় তা নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যগুলো ধারণ করে: জমিদারীব্যবস্থার চিত্র: অভিজাত শ্রেণির বিলাসিতা ও অবক্ষয়: গল্পে জমিদারের জীবনযাপন এবং তাঁর বিলাসী জীবনযাত্রার বিবরণ দেওয়া হয়েছে। জমিদাররা তাদের বিলাসবহুল … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘স্ত্রীর পত্র’ গল্পের নায়িকা চরিত্রটি চিত্রিত করো।

‘স্ত্রীর পত্র’ গল্পের নায়িকা চরিত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘স্ত্রীর পত্র’ গল্পের নায়িকা চরিত্রটি মৃণাল। মৃণাল একটি সশক্ত ও জটিল চরিত্র, যা গল্পের মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ মানবিক সম্পর্কের গভীরতর দিক ও সমাজের মুখাবয়ব তুলে ধরেছেন। মৃণাল চরিত্রের বৈশিষ্ট্য: সংক্ষেপে, মৃণাল ‘স্ত্রীর পত্র’ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র, যিনি একটি শক্তিশালী, স্বাধীন, এবং আত্মসম্মানশীল নারী হিসেবে চিত্রিত। তার জীবন এবং সংগ্রাম … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাংলা হাস্যরসাত্মক গল্পধারার একটি রূপরেখা তৈরি করো।

বাংলা হাস্যরসাত্মক গল্পধারার একটি রূপরেখা নিম্নলিখিতভাবে তৈরি করা যেতে পারে: ১. প্রাচীন কালের হাস্যরস ২. ঊনবিংশ শতাব্দীর হাস্যরস ৩. বিংশ শতকের হাস্যরস ৪. আধুনিক বাংলা হাস্যরস ৫. হাস্যরসের ধরণ ৬. বিশেষ উদাহরণ ৭. হাস্যরসের প্রভাব ও পর্যালোচনা সংক্ষেপে, বাংলা হাস্যরসাত্মক গল্পধারা সামাজিক প্রতিকূলতা, চরিত্রের বৈপরীত্য এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে হাস্যরসের মাধ্যমে উদঘাটিত করে এবং এটি সাহিত্যের … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘তৃতীয় দ্যুতসভা’ গল্পের মূল বক্তব্য সংক্ষেপে লেখো।

‘তৃতীয় দ্যুতসভা’ গল্পের মূল বক্তব্য সংক্ষেপে লেখো। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘তৃতীয় দ্যুতসভা’ গল্পের মূল বক্তব্য হলো সমাজের নৈতিক এবং সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং এর ফলে সৃষ্ট মানবিক সংকট। ‘তৃতীয় দ্যুতসভা’ গল্পের সারাংশ: ‘তৃতীয় দ্যুতসভা’ গল্পে পাণ্ডবদের তৃতীয় দ্যুতক্রীড়ার (জুয়া খেলা) ঘটনা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। পাণ্ডবরা আবার জুয়া খেলতে বসে এবং তাদের পরিণতি অত্যন্ত করুণ হয়। … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘দুঃশাসনীয়’ গল্পে চোরাকারবারের যে পরিচয় গল্পকার দিয়েছেন তা বিবৃত করো।

‘দুঃশাসনীয়’ গল্পে চোরাকারবারের যে পরিচয় শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘দুঃশাসনীয়’ গল্পে চোরাকারবারের বিষয়টি অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। এই গল্পে চোরাকারবারের মাধ্যমে সমাজের অনৈতিকতা, দুর্নীতি, এবং ক্ষমতার অপব্যবহারকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। গল্পে দেখা যায় যে, চোরাকারবারীরা মূলত প্রশাসনের দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু ব্যক্তির সঙ্গে মিলে গোপনে নিজেদের কাজ চালিয়ে যায়। এদের কাজের ধরন খুবই সুপরিকল্পিত এবং সমাজে তারা নিজেদের একটি … বিস্তারিত পড়ুন

Share

জলসাঘর’ গল্পের মহিম চরিত্রটির পরিচয় দাও।

জলসাঘর’ গল্পের মহিম চরিত্র তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘জলসাঘর’ গল্পে মহিম একজন গুরুত্বপূর্ণ পার্শ্বচরিত্র। মহিম ছিল প্রধান চরিত্র বিশ্বম্ভর রায়ের পুরনো সেবক। বিশ্বম্ভর রায় যখন ধীরে ধীরে তার ধন-সম্পদ এবং জমিদারি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছিলেন, তখনও মহিম তার পাশে থেকে বিশ্বস্তভাবে তার সেবা করত। মহিম ছিল বিশ্বম্ভর রায়ের প্রতি অত্যন্ত অনুগত এবং সৎ। গল্পে মহিমের চরিত্রের মাধ্যমে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘মহেশ’ গল্পের শেষে সমাজব্যবস্থার পরিবর্তনের যে ইঙ্গিত আছে তার স্বরূপ উদঘাটন করো।

‘মহেশ’ গল্পের শেষে সমাজব্যবস্থার পরিবর্তনের যে ইঙ্গিত আছে তার স্বরূপ জগদীশচন্দ্র বসুর ‘মহেশ’ গল্পের শেষে সমাজব্যবস্থার পরিবর্তনের যে ইঙ্গিত পাওয়া যায়, তা সমাজের নির্মম বাস্তবতা এবং তার বিপর্যয়কর ফলাফলের প্রতিফলন। গল্পের শেষে মহেশ এবং গফুর দুজনই নির্মম মৃত্যু বরণ করে, যা সমাজের নিষ্ঠুরতা ও সহানুভূতির অভাবকে প্রকট করে তোলে। এই মৃত্যু সমাজের অবক্ষয় এবং মানবিক … বিস্তারিত পড়ুন

Share

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘স্ত্রীর পত্র’ গল্পটিকে কোন পর্বের অন্তর্ভুক্ত করা হয়? রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্পের ক্ষেত্রে এই পর্বের বৈশিষ্ট্য লেখো।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘স্ত্রীর পত্র’ গল্পটিকে কোন পর্বের অন্তর্ভুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘স্ত্রীর পত্র’ গল্পটি তাঁর “কালান্তর পর্ব” (বা “কৃষ্ণকাল”)-এর অন্তর্ভুক্ত। এই পর্বটি রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যকর্মের এক গুরুত্বপূর্ণ পর্যায় হিসেবে বিবেচিত হয়, যা তার ব্যক্তিগত জীবনের বিভিন্ন সংকট এবং জাতীয়-রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রতিফলন ঘটায়। রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্পের বৈশিষ্ট্যগুলো: সমাজের পরিবর্তন এবং বিদ্রোহের সুর: এই পর্বের গল্পগুলোতে রবীন্দ্রনাথ সমাজের প্রচলিত রীতিনীতি, … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাংলা ছোটগল্প কল্লোল পর্বে এসে যে বাঁক নিয়েছিল, তার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

বাংলা ছোটগল্প কল্লোল পর্বে এসে যে বাঁক নিয়েছিল, তার সংক্ষিপ্ত পরিচয় বাংলা ছোটগল্পে “কল্লোল পর্ব” একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড় হিসেবে বিবেচিত হয়, যা ১৯২০-এর দশকে সাহিত্য জগতে একটি নতুন ধারার সূচনা করে। এই পর্বে বাংলা ছোটগল্পে যে পরিবর্তন এসেছিল, তার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো হলো: নতুন চিন্তাধারা ও প্রতিবাদী মনোভাব: কল্লোল যুগের সাহিত্যিকরা সমাজের প্রচলিত ধ্যান-ধারণা ও প্রথাগত … বিস্তারিত পড়ুন

Share