আজকের বিশ্বায়িত বিশ্বে সামাজিক মাধ্যমগুলি আলোচনা কর | আজকের বিশ্বায়িত বিশ্বে সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলির গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করুন৷

সোশ্যাল মিডিয়া: প্রথমত, এটি ইংরেজি শব্দ। যার বাংলা অর্থ হল সামাজিক মাধ্যম বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। অর্থাৎ তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে যেসকল মাধ্যম ব্যবহার করে একটি ভার্চুয়াল কমিউনিটি বা কৃত্রিম সমাজ গড়ে তোলা যায় তাকেই মূলত সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক মাধ্যম বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলা হয়। এর ব্যবহারকারীরা অন্যদের সাথে যোগাযোগের পাশাপাশি বিভিন্ন কন্টেন্ট … বিস্তারিত পড়ুন

Share

ভারতের হিন্দি সিনেমনায় কিভাবে জাতীয়তাবাদ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সেটা নিয়ে একটি প্রবন্ধ লেখ | ভারতে হিন্দি ছবিতে জাতীয়তা কীভাবে চিত্রিত হয় তা একটি প্রবন্ধ লিখুন

ভারতে বলিউড সিনেমা-র কাহিনীর প্রধান চরিত্রগুলোতে দেশের নিম্নবর্ণের মানুষের যে প্রায় কোনও ঠাঁই নেই, সেই তথ্যই বেরিয়ে এসেছে সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায়। ভারতের নামী সংবাদপত্র ‘দ্য হিন্দু’ আজ তাদের সংকলিত একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে জানিয়েছে গত দুবছরে বলিউডে যে প্রায় তিনশো ছবি মুক্তি পেয়েছে তার মধ্যে মাত্র ছটি ছবিতে নায়কের চরিত্রে একজন নিচু জাতের বা অন্ত্যজ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

ভারতের সমাজ এবং অর্থনীতি সম্পর্কে জানার ক্ষেত্রে প্রদর্শিত শিল্পকলার গুরুর অনুসন্ধান কর | সমাজ এবং মহিলার সংখ্যা বোঝার জন্য পারফর্মিং আর্টসের গুরুত্ব পরীক্ষা করুন

সামাজিক বিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গি: সমাজবিজ্ঞান বোঝার জন্য সমাজবিজ্ঞানীদের দ্বারা গৃহীত সামাজিক বিজ্ঞানের কিছু পন্থা হল নিম্নরূপ, তুলনামূলক দৃষ্টিভঙ্গি: অনুসন্ধানের একটি হাতিয়ার হিসাবে তুলনামূলক পদ্ধতি, প্রতিটি সমাজের (বা সংস্কৃতি) সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলিকে প্রত্যেকের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যগুলি না হারিয়ে সচেতনভাবে আবিষ্কার করার জন্য পরিকল্পনা করা হয়েছে, এটি সমাজবিজ্ঞান এবং সামাজিক নৃবিজ্ঞানের একটি বিশেষ আবেশ। কার্যাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি: কার্যাত্মক পদ্ধতিতে, সাধারণত, কার্যকরী … বিস্তারিত পড়ুন

Share

জনপ্রিয় সংস্কৃতির কিছু দিক এবং কীভাবে তারা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে প্রভাবিত করে তা নিয়ে আলোচনা করুন

জনপ্রিয় সংস্কৃতি বা জনসংস্কৃতি বা সাধারণ সংষ্কৃতি : বলতে সেই সমস্ত সাংস্কৃতিক উপাদানের সমষ্টিকে বোঝায় যেগুলো বিভিন্ন জনপ্রিয় গণমাধ্যম, সমাজে বহুল প্রচলিত ভাষা ও লোকাঁচারে আধিপত্য বিস্তার করে। প্রতিদিনকার জীবনের নানা চাহিদা ও মিথষ্ক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট সাংস্কৃতিক মুহূর্তগুলো সমষ্টিবদ্ধ হয়ে মূলধারার লোকজনের দৈনন্দিন জীবনের প্রকৃতি নির্ধারণ করে। রান্নাবান্না, কাপড় চোপড়, গণমাধ্যম, বিনোদন, খেলাধুলা, সাহিত্য, ইত্যাদিতে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

ভারতবর্ষে মুঘল সাম্রাজ্যের প্রকৃতি ও কার্যাবলীর সংক্ষিপ্ত আলোচনা

ভারতবর্ষে মুঘল সাম্রাজ্যের বহু বিশেষজ্ঞ মুঘল বা মোগল সাম্রাজ্যকে রাষ্ট্র গঠনে বিবিধ নমুনা বলে উল্লেখ করেছেন| কিন্তু কেউই মোগল সাম্রাজ্যকে বৃহত্তর পটভূমিতে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করিনি| তারা কেউই এক রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে মোগল সাম্রাজ্যকে বিচার করেনি| এই দৃষ্টিকোণ থেকে মোগল রাষ্ট্রকে পরীক্ষা করলে দেখা যায়, মোগল সাম্রাজ্য ছিল স্বৈরতান্ত্রিক, পারসিক, ভারতীয়, তুর্কি, মোঙ্গল এবং প্রাচ্যে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

মুঘলদের চিত্রকলার প্রতিকৃতি এবং আভ্যন্তরীণ দৃশ্যের ধরন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা কর | Elaborately discuss the style of landscape and portraiture paintings, developed under the Mughal School

মােঘল চিত্রকলা মােঘল রাজবংশর শুরু থেকেই দেখে পাওয়া যায়। আর বাবর ছিলেন ইহাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি চিত্র শিল্পে প্রভূত অনুরাগী ও শিল্পে আসক্ত ছিলেন। ষােড়শ দশকে বাবর ও তার পুত্র হুমায়ুন পার্সিয়ান চিত্রকলার প্রবেশ ঘটান। আর এই পার্সিয়ান চিত্রকলার প্রভাব প্রায় সারা মােঘল সাম্রাজ্য কালেই বিদ্যমান ছিল। ১৫৩৯ থেকে ১৫৫৫ সাল এর মধ্যে বাবর ও … বিস্তারিত পড়ুন

Share

হরপ্পা শিল্পকলা এবং নৈপুণ্যের সম্পর্কে একটি প্রবন্ধ লেখ | Write an essay on Harappan art and craft.

হরপ্পা সভ্যতার শিল্পকলা : ফরাসি প্রত্নতত্ত্ববিদ ফাঁসোয়া জারিজ মেহেরগড় উৎখননের মধ্য দিয়ে -৭০০০-৩০০০ খ্রিস্ট-পূর্বাব্দের মর্ধ্যবর্তী পর্যায়ে ভারতের নব্যপ্রস্তর-তাম্রপ্রস্তর সংস্কৃতির যে চিত্র তুলে ধরেন তার ধারা অনুসরণ করেই এই পর্বে কিলি-গুল-মহম্মদ, দামর্ সাদাত, আনজিরা ও সিয়াদামস্, মুন্ডিগক, সুরজঙ্গল, রানা ঘুনডাই, নাল, কুল্লি প্রভৃতি স্থানে (বেলুচিস্থান ও সিন্ধু অঞ্চলে) একাধিক সংস্কৃতির নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে। মূলত এই পর্বের … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘সম্পদের বহির্গমন’ শব্দটির সূচনা কে করেছিলেন? এটি বাংলার অর্থনীতিকে কিভাবে প্রভাবিত করেছিল?

সম্পদের বহির্গমন’ শব্দটির সূচনা অম্লান দত্ত বাংলার আর্থিক নির্গমনকে ‘সম্পদের বহির্গমন’ (Economic Drain) বলে উল্লেখ করেছেন। পলাশীর যুদ্ধের পর বাংলা থেকে যে অর্থের বহির্গমন হতে থাকে তা মূলত দুটি পদ্ধতির মাধ্যমে ঘটেছিল যথাকোম্পানি আমলে (১৭৫৭-১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দ) ক) কর্মচারীদের ভূমিকা: সম্পদ নির্গমনে কোম্পানির কর্মচারীরা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল প্রথমতঃ ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে পলাশী যুদ্ধের পর থেকে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী কিভাবে দেওয়ানী লাভ করেছিল? এর গুরুত্ব কি ছিল? Who coined the term ‘Drain of Wealth? How did it affect the economy of Bengal?

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দেওয়ানি লাভের পটভূমি : 1.নজম-উদদৌলার সঙ্গে চুক্তি: মিরজাফরের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র বাংলার নবাব নজম-উদ দৌলার সঙ্গে স্বাক্ষরিত এক চুক্তির (১৭৬৫ খ্রি. ২০ ফেব্রুয়ারি) দ্বারা কোম্পানি সামরিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতা হস্তগত করে। 2. অযােধ্যার নবাবের সঙ্গে সন্ধি: অযােধ্যার শাসক সুজা উদদৌলার সঙ্গে কোম্পানি এলাহাবাদের প্রথম সন্ধি স্বাক্ষরের (১৭৬৫ খ্রি.) মাধ্যমে নিজের আধিপত্য … বিস্তারিত পড়ুন

Share

গুপ্ত যুগকে সুবর্ণ যুগ বলা হয় কেন

গুপ্তযুগকে “সুবর্ণ যুগ” বলা হয়েছে কারণ এই যুগে ভারতে অত্যন্ত সমৃদ্ধি, সাংস্কৃতিক উন্নতি, রাজনৈতিক স্থিতি, বৌদ্ধিক ক্ষমতা, এবং বাণিজ্যিক প্রস্তুতির একটি শখরূপ দেখা গয়। এই কারণে এই যুগটি সুবর্ণ হিসেবে পরিচিত হয়েছে। গুপ্তযুগে সাম্রাজ্যের সমৃদ্ধি এবং সুশাসন ছিল। সাম্রাজ্যের রাজা চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য এবং তার পরবর্তী সংতানগুলি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ এবং ক্ষমতাপূর্ণ নেতা ছিলেন। এই যুগে হিন্দু ধর্ম … বিস্তারিত পড়ুন

Share