আকবরের অধীনে জায়গিরদারী ব্যবস্থার উপর একটি সংক্ষিপ্ত নোট লেখ (Write a short note on Jagirdari System under Akbar)

রাজস্ব বরাদ্দ এবং জমি বরাদ্দ: জায়গিরদারি ব্যবস্থায় জায়গিরদার নামে পরিচিত ব্যক্তিদের জন্য রাজস্ব বরাদ্দ এবং জমি বরাদ্দ জড়িত ছিল। সিস্টেমের কার্যকারিতা বোঝার জন্য এই বরাদ্দ প্রক্রিয়ার মূল দিকগুলি বোঝা অপরিহার্য। 1. জমি বরাদ্দ এবং রাজস্ব বরাদ্দের মধ্যে পার্থক্য জায়গিরদারি ব্যবস্থায়, জায়গিরদারদের দেওয়া বরাদ্দ ছিল ভূমি হস্তান্তর নয়, বরং নির্ধারিত এলাকা থেকে প্রাপ্ত রাজস্ব বা আয় … বিস্তারিত পড়ুন

Share

আকবরের আমলে কৃষকদের অবস্থা আলোচনা কর (Discuss the condition of the peasantry during the time of Akbar)

ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থাই মুঘলদের আয়ের প্রধান উৎস ছিল বলে মনে করেন শিরিন মুসবি। শিল্প বাণিজ্য থেকে আয়ের পরিমাণ সামান্য। ভূমি রাজস্ব হল ‘মাল’ বা ‘খারাজ’। মুঘলরাষ্ট্র সামন্তরাজাদের কাছ থেকে কর পেত। তাছাড়া রাষ্ট্র পেত যুদ্ধে লুণ্ঠিত দ্রব্যের এক পঞ্চমাংশ (খামস); স্থানীয় আবওয়াব জিহত, শয়ের-ই-জিহত, ফুরুয়াত, অমুসলমানদের উপর স্থাপিত কর জিজিয়া এবং মুসলমানদের দেয় কর জাকাত।         … বিস্তারিত পড়ুন

Share

মুঘল সামরিক প্রযুক্তির উপর একটি নোট লেখ (Write a note on Mughal military technology)

মুঘল সামরিক ব্যবস্থার সংক্ষিপ্ত বিবরণ মুঘল সামরিক ব্যবস্থা ছিল একটি জটিল, সুসংগঠিত কাঠামো যা এর সম্প্রসারণ ও রক্ষণাবেক্ষণে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছিল।মুঘল সাম্রাজ্য16শ থেকে 19শ শতাব্দীর প্রথম দিকে দক্ষিণ এশিয়ায়। এটি কর্মীদের বৈচিত্র্য, অত্যাধুনিক কৌশল এবং উন্নত অস্ত্রশস্ত্র দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল। এই সামরিক ব্যবস্থা বোঝার ফলে মুঘলরা কীভাবে ভারতের বৃহত্তম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা ও শাসন … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাবরের আক্রমণের প্রাক্কালে ভারতের রাজনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে একটি নোট লেখ (Write a note on the political condition of India on the eve of Babur’s invasion)

বাবরের আক্রমণের প্রাক্কালে ভারতের রাজনৈতিক ব্যবস্থা: বাবরের আক্রমণের প্রাক্কালে ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রনৈতিক ব্যবস্থাকে বিসমার্কের পূর্বে জার্মানীর একগুচ্ছ স্বাধীন রাষ্ট্রের সঙ্গেই তুলনা করা যেতে পারে। মুঘল আক্রমণের প্রাক্কালে ভারত পারস্পরিক যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত কয়েকটি খণ্ডে বিভক্ত ছিল। দেশে তখন কোন সার্বভৌম রাজশক্তি ছিল না। সার্বভৌম শক্তি অধিকারের জন্য রাষ্ট্রগুলি নিজেদের মধ্যে এক অবিরাম সংগ্রামে লিপ্ত ছিল; তার … বিস্তারিত পড়ুন

Share

জায়গিরদারি ব্যবস্থা বলতে কী বোঝায় (What does jagirdari system mean)

13 শতকের উত্স এবং উত্তরসূরি জমির মালিকানার এই সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থাকে জায়গিরদার ব্যবস্থা বলা হয়। 13 শতকের পর থেকে দিল্লির সুলতানদের দ্বারা এই ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল, পরে মুঘল সাম্রাজ্য , মারাঠা সাম্রাজ্য দ্বারা গৃহীত হয়েছিল এবং ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অধীনে অব্যাহত ছিল।

Share

জায়গিরদারি ব্যবস্থা বলতে কী বোঝায় (What does jagirdari system mean)

13 শতকের উত্স এবং উত্তরসূরি জমির মালিকানার এই সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থাকে জায়গিরদার ব্যবস্থা বলা হয়। 13 শতকের পর থেকে দিল্লির সুলতানদের দ্বারা এই ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল, পরে মুঘল সাম্রাজ্য , মারাঠা সাম্রাজ্য দ্বারা গৃহীত হয়েছিল এবং ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অধীনে অব্যাহত ছিল।

Share

মুঘল সামরিক ও প্রযুক্তির প্রধান বৈশিষ্ট্য কি ছিল (What were the main features of Mughal military and technology)

মুঘল সামরিক ও প্রযুক্তির প্রধান বৈশিষ্ট্য মুঘলরা ছিল বারুদের সাম্রাজ্য; তারা তাদের ভারত জয়ের ঋণী এবং সেই উপমহাদেশের উপর শাসন অব্যাহত রাখে বারুদ ও আগ্নেয়াস্ত্রের জন্য। মুঘল সৈন্যরা প্রতিদ্বন্দ্বী শত্রুদের এবং তাদের দুর্গের প্রাচীর ভেদ করে বিস্ফোরণ ঘটাতে ফিল্ড আর্টিলারি হিসেবে সৈনিক-বাহিত আগ্নেয়াস্ত্র এবং কামান ব্যবহার করত।

Share

‘মাদাদ-ই-মাশ’-এর উপর একটি সংক্ষিপ্ত নোট লেখ (Write a short note on ‘Madad-i-Maash’)

‘মাদাদ-ই-মাশ’ রাষ্ট্রের কাছ থেকে ভূমি অনুদান অনেক শ্রেণীর লোকের জীবিকার উৎস ছিল- কর্মকর্তা, শিল্পী, পণ্ডিত এবং ধর্মতাত্ত্বিক প্রভৃতি। বিশেষ করে, পণ্ডিত এবং ধর্মীয় দেবতাদের তাদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ছোট ছোট জমি দেওয়া হয়েছিল। এই ধরনের অনুদানকে মুঘল পরিভাষায় ‘মাদাদ-ই-মাশ’ এবং রাজস্থানে ‘সাসান’ বলা হত।

Share

‘সুলহ-ই-কুল’ কী (What is ‘Sulh-i-Kul’)

সুলহ-ই-কুল নীতি, যা মহান আকবর কর্তৃক বাস্তবায়িত হয়েছিল, এর অর্থ হল পরম শান্তি বা সবার জন্য শান্তি। সুলহ-ই-কুল বোঝাতেন যে সব ধর্মেরই মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আছে কিন্তু শর্ত থাকে যে কোনো ধর্ম রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব খর্ব করার চেষ্টা করবে না বা অন্য কোনো ধর্মের সঙ্গে যুদ্ধ করবে না।

Share

জিযিয়া বলতে কি বুঝ (What do you mean by Jiziah)

জিজিয়া (আরবি: প্রতিবর্ণীকৃত: jizyah, আইপিএ: [dʒizja], জিজ়্য়াঃ) হলো ইসলামি রাষ্ট্রে ইসলামি আইনের অনুকূলে স্থায়ীভাবে বসবাসরত অমুসলিমদের জনপ্রতি বাৎসরিক ধার্যকৃত কর। মুসলিম ফকীহগণের অভিমত এই যে, অমুসলিমদের মধ্যে করদাতাকে প্রাপ্তবয়স্ক, স্বাধীন, কর্মক্ষম পুরুষ হতে হবে।

Share