আকবরের ধর্মীয় নীতি কি মূলত রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতা দ্বারা নির্ধারিত হয়েছিল?
আকবরের ধর্মীয় নীতি আকবরকে ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ মুঘল সম্রাট হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আকবরের পুরো নাম আবু আল-ফাতহ জালাল আল-দীন মুহম্মদ […]
আকবরের ধর্মীয় নীতি আকবরকে ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ মুঘল সম্রাট হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আকবরের পুরো নাম আবু আল-ফাতহ জালাল আল-দীন মুহম্মদ […]
শেরশাহের রাজস্ব ও প্রশাসনিক সংস্কার: শেরশাহ মাত্র পাঁচ বছর রাজত্ব করেছিলেন। কিন্তু এই স্বল্পকালের মধ্যে সামরিক ও শাসনতান্ত্রিক প্রতিভার সমন¦য়ে
হুমায়ুন সিংহাসনে আরোহণ করেই দেখেন, দিল্লীর সিংহাসন তাঁর কাছে গোলাপ-শহার পরিবর্তে কন্টকশয্যায় পরিণত হয়েছে। বাবর খমামুনের জন্য যে সামাজ্য মধ্য-এশিয়ার
সুফিবাদ একটি ইসলামি আধ্যাত্মিক দর্শন। আত্মা সম্পর্কিত আলোচনা এর মুখ্য বিষয়। আত্মার পরিশুদ্ধির মাধ্যমে আল¬াহর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনই হলো এই
‘জাবতি’ সিস্টেম: জাবতি ব্যবস্থা মুঘল সাম্রাজ্যে দাহশালা পদ্ধতি নামেও পরিচিত যা অবতরণ পদ্ধতির পরিমাপ করতে সাহায্য করতে পারে। এই ব্যবস্থা
রাজস্ব বরাদ্দ এবং জমি বরাদ্দ: জায়গিরদারি ব্যবস্থায় জায়গিরদার নামে পরিচিত ব্যক্তিদের জন্য রাজস্ব বরাদ্দ এবং জমি বরাদ্দ জড়িত ছিল। সিস্টেমের
ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থাই মুঘলদের আয়ের প্রধান উৎস ছিল বলে মনে করেন শিরিন মুসবি। শিল্প বাণিজ্য থেকে আয়ের পরিমাণ সামান্য। ভূমি রাজস্ব
মুঘল সামরিক ব্যবস্থার সংক্ষিপ্ত বিবরণ মুঘল সামরিক ব্যবস্থা ছিল একটি জটিল, সুসংগঠিত কাঠামো যা এর সম্প্রসারণ ও রক্ষণাবেক্ষণে কেন্দ্রীয় ভূমিকা
বাবরের আক্রমণের প্রাক্কালে ভারতের রাজনৈতিক ব্যবস্থা: বাবরের আক্রমণের প্রাক্কালে ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রনৈতিক ব্যবস্থাকে বিসমার্কের পূর্বে জার্মানীর একগুচ্ছ স্বাধীন রাষ্ট্রের সঙ্গেই
13 শতকের উত্স এবং উত্তরসূরি জমির মালিকানার এই সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থাকে জায়গিরদার ব্যবস্থা বলা হয়। 13 শতকের পর থেকে দিল্লির সুলতানদের