হুমায়ুন সিংহাসনে আরোহণ করেই দেখেন, দিল্লীর সিংহাসন তাঁর কাছে গোলাপ-শহার পরিবর্তে কন্টকশয্যায় পরিণত হয়েছে। বাবর খমামুনের জন্য যে সামাজ্য মধ্য-এশিয়ার […]
জাহাঁনার মাধ্যমে ‘সাজাহান’ নাটকের নামকরণে কিছু গভীর অর্থ সম্মিলিত আছে, যা নাটকের মূল বার্তার সাথে মিল খায়। এই নাটকের নাম
‘নবান্ন’ নাটক, লেখক বিজন ভট্টাচার্য এবং নাটককর সান্তোষ ভট্টাচার্য দ্বারা লেখা এবং প্রথমবার ১৯৭৩ সালে একটি স্থানীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘রথের রশি’ নাটকটি একটি গভীর ও তাত্ত্বিক নাটক, যেটি বিভিন্ন সমাজতাত্ত্বিক ও রাষ্ট্রবাদী ধারার সাথে জড়িত। এই নাটকের
গণনাট্য সংঘ একটি কলকাতা ভিত্তিক বাঙালি গণনাট্য দল, যা ১৯১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই দলটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন নতু মদন বসু,
বাংলা রঙ্গমঞ্চের ইতিহাসে ক্লাসিক থিয়েটারকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে মনে করা হয়েছে, যেটি সাধারণভাবে একটি সাংস্কৃতিক বা ঐতিহাসিক সম্প্রদায়ের উৎস
শিশিরকুমার ভাদুড়ী বাংলাদেশ ও ভারতের রংমঞ্চ ও চলচ্চিত্র প্রসারে একজন অগ্রগণ্য চরিত্র। তিনি নতুন আলোচিত একজন চরিত্র নিয়ে রংমঞ্চে এসেছেন
নবান্ন নাটক হলো বিজন ভট্টাচার্যের একটি অসাধারণ নাটক, যা একটি সমাজের প্রতিরোধে উঠেছে। এই নাটকটি তার সামাজিক এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ
সাজাহান’ নাটকের সঙ্গীত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান, যা একটি দর্শনীয় এবং রোমান্টিক ভাবনা নিয়ে নাটকটির ভারপ্রাপ্তির জন্য অবিভাজ্য ভূমিকা পালন
‘রথের রশি’ নাটকের নামহীন চরিত্রগুলি এই নাটকে একটি বিশেষ ভাষা ও রূপান্তরের মাধ্যমে চিত্রিত হয়েছে, যা নাটকের মুখ্য কাহিনীতে একটি
