নবীন মাধব চরিত্রের মূল্যায়ন করো।
নায়ক-চরিত্র বা নায়িকা চরিত্র উপন্যাস ও নাটকের কেন্দ্রে প্রতিষ্ঠিত থেকে কাহিনীর গতিপ্রবাহকে প্রভাবিত ও নিয়ন্ত্রিত করে থাকেন। তাঁকে আশ্রয় করে […]
নায়ক-চরিত্র বা নায়িকা চরিত্র উপন্যাস ও নাটকের কেন্দ্রে প্রতিষ্ঠিত থেকে কাহিনীর গতিপ্রবাহকে প্রভাবিত ও নিয়ন্ত্রিত করে থাকেন। তাঁকে আশ্রয় করে […]
“নীলদর্পণ” নাটকের গুরুত্বপূর্ণ নারী চরিত্র হল ক্ষেত্রমুনি। এই চরিত্রের মাধ্যমে নাট্যকার তার বস্তুনিষ্ঠ নাটকের কিছু উদ্দেশ্য পূরণ করেছেন। “নীলদর্পণ” নাটকটি
অথবা, “শখের নাট্যশালার ইতিহাসে পাথুরিয়াঘাটা বঙ্গনাট্যালয়ের স্থান অত্যন্ত গৌরবের।” —এই উক্তির আলোকে পাথুরিয়াঘাটা বঙ্গনাট্যালয়ের পরিচয় দাও। 1857 সালে আশুতোষ দেবের
গণনাট্য সংজ্ঞা দাও: ১৯২৯ শে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার সুযোগে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ফ্যাসিস্ত শক্তির উত্থান শুরু হয় । মুসোলিনি ,
তিনি শূদ্র ও নিম্নবর্ণের মানুষের কথা বলেছেন, এই নাটকে নিম্নবর্ণ শোষিত মানুষকে পৃথিবীর পথ দেখায়। এই নাটকটি একটি প্রতীকী নাটক।
গ্রন্থপঞ্জি ‘কালেরযাত্রা’ বাংলা ১৩৩৯ [১৯৩২] ভাদ্র মাসে প্রকাশিত হয়। এটি রবীন্দ্র-রচনাবলী 22 খণ্ডের অংশ। বর্তমান সংস্করণের পরিশিষ্টে সংকলিত ‘রথযাত্রা’ নাটকটি
দীনবন্ধুমিত্রের নীলদর্পণ যে রসের নাটক এখানকার চরিত্রগুলি বিচার কালে সেই রসের দিকটিকেই আগে বিচার করে দেখতে হবে। যে চরিত্র যে
দীনবন্ধু মিত্রের নীলদর্পণ নাটকটি বাংলা সাহিত্য ও সংগ্রামের ইতিহাসে এক অমর সৃষ্টি। যে কোনো ধরনের নাটকে প্রধান চরিত্রগুলো গৌণ চরিত্রগুলোর
দীনবন্ধু মিত্রের ‘নীল-দর্পণ’ নাটকটি ১৮৬০ সালে ঢাকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশের মেহেরপুর এলাকার নীলচাষীদের ওপর অত্যাচার ও নীলচাষীদের দুর্ভোগ নিয়ে
থিয়েটার স্টেজ প্রথম বাংলা থিয়েটার মঞ্চ নির্মাণ করেছিলেন রুশ চিন্তাবিদ লেবেদেভ। 1795 সালে তিনি কলকাতার ডোমতলায় (বর্তমানে এজরা স্ট্রিট) ‘বেঙ্গলি