নীলদর্পণ’ নাটকটি কবে, কোথা থেকে প্রকাশিত হয়? নাট্যকার কী নামে নাটকটি প্রকাশ করেছিলেন?

দীনবন্ধু মিত্রের ‘নীল – দর্পণ’ নাটকটি ১৮৬০ সালে ঢাকা থেকে প্রথম প্রকাশিত হয় । নাটকটি বাংলাদেশের মেহেরপুর অঞ্চলের নীলকরদের অত্যাচার ও নীলচাষীদের দুঃখ – কষ্ট নিয়ে রচিত হয়েছে। নাটকের প্রধান চরিত্র : নবীন মাধব, রাইচরণ, তোরাপ, গোলক বসু । তার আরো কয়েকটি নাটক: নবীন তপস্বিনী, লীলাবতী , জামাই বারিক, কমলে কামিনী।

Share

বেঙ্গল থিয়েটার’-এর প্রতিষ্ঠাকাল ও প্রতিষ্ঠাতার নাম উল্লেখ করে কোথায় সেগুলি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল লেখো।

নাট্যমঞ্চ প্রথম বাংলা নাট্যমঞ্চ নির্মাণ করেন রুশ মনীষী লেবেদেফ। ১৭৯৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার ডোমতলায় (বর্তমান এজরা স্ট্রিট) তিনি ‘বেঙ্গলী থিয়েটার’ স্থাপন করে ২৭ নভেম্বর কাল্পনিক সংবদল নামক একটি বাংলা অনুবাদ-নাটক মঞ্চস্থ করেন।

Share

বন্দীর বন্দনা কবিতার নামকরণের সার্থকতা

বুদ্ধদেব বসুর ‘কন্দীর বন্দনা’ মূলত প্রেমের কাব্য। ‘বন্দীর বন্দনা’ থেকে চিরন্তন মানবিক চিত্তবৃত্তি প্রেমকে তিনি যেভাবে অবলোকন করেছেন তাকে বুদ্ধদেবের প্রেমভাবনার প্রথম পর্যায় বলা চলে; আর এই অবলোকন চলেছে ‘নতুন পাতা’ (১৯৪০) পর্যন্ত। পরবর্তী পর্যায় ১৯৪৩ থেকে ১৯৫৫ পর্যন্ত ‘দময়ন্তী’ থেকে ‘শীতের প্রার্থনা: বসন্তের উত্তর’ (১৯৫৫) পর্যন্ত। এই পর্বে বুদ্ধদেবের প্রেমচেতনার বৈশিষ্ট্য হল নারীর দেহ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘রথের রশি’ নাটকের শ্রেণীচেতনার প্রকাশ কিভাবে ঘটেছে তা আলোচনা করো।

‘রখের রশি’ নাটকে সময়ে এই কায়েমী স্বার্থান্বেষীদের দেখা গেছে এই ভয়ের হাতিয়ার ব্যবহার করতে। আলোচ্য নাটকে রথের রশিকে পুজো-অর্চনায় সন্তুষ্ট করার জন্য নারীদের বিভিন্ন লোকাচার ও শুভা-শুভ বোধের প্রকাশে এই ভয়ের একটা পরিবেশ তৈরি করার চেষ্টা হয়েছে। শাসক পরিকল্পিত ভাবে নারীদের এই লোকাচারকে অস্থিরতার সৃষ্টির এক উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করেছে। সমাজের সমস্ত স্তরে এই ভয়ের … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘নীলদর্পণ’ নাটকের সংলাপ কতটা সার্থক সে বিষয়ে আলোকপাত করো।

বাংলা সাহিত্যে নাটক একটি বিশেষ ধারা। দীনবন্ধু মিত্র (1830-1873) রচিত নীল দর্পণ (1860) বাংলা সাহিত্যের অন্যতম নাটক। নাটকটির নাম ‘নীল দর্পণ’ ভালো। ‘নীল দর্পণ’ নাটকের নামকরণে ঘটনা নয়, চরিত্র নয়, নাট্যকারের মূল ভাবনার প্রকাশ লুকিয়ে আছে। প্রেক্ষাপটে নীল দর্পণ নাটকের নামকরণের গুরুত্ব নিচে আলোচনা করা হলো- বাংলা নাট্যসাহিত্যে, দীনবন্ধু মিত্রের নীল দর্পণ নাটকটি বাংলাদেশের নীলচাষ, … বিস্তারিত পড়ুন

Share

শ্রেণি বৈষম্যহীন সমাজই আদর্শ সমাজ ‘কালের যাত্রা’ নাটকের শেষ কথা

“আমরাই তো জোগাই অন্ন, তাই তোমরা বাঁচ-/ আমরাই বুনি বস্ত্র, তাতেই তোমাদের লজ্জা রক্ষা”।পাঠকের নিশ্চয় মনে পড়ে গেছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে।আর কি বা করতে পারি তাঁর জন্মদিনে, তাঁর ফোটানো ফুলে তাঁকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া ছাড়া? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি ছোট নাটক “রথের রশি” (১৯৩২)। এই নাটকটির ভিন্ন নাম ও আছে, সেটি হচ্ছে “কালের যাত্রা”। এই নাটক যেমন … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাংলা রঙ্গমঞ্চের ইতিহাসে ‘স্টার থিয়েটারের’ গুরুত্ব আলোচনা করো।

স্টার থিয়েটার হল কলকাতার একটি থিয়েটার। এটি 1883 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। স্টার থিয়েটারটি মূলত বিডেন স্ট্রিটে অবস্থিত ছিল এবং পরে কর্নওয়ালিস স্ট্রিটে (বর্তমানে আইনী টেবিল) স্থানান্তরিত হয়েছিল। স্টার থিয়েটার ভবনটি উত্তর কলকাতার হাতিবাগান এলাকায়, অরবিন্দ সরণি এবং বিধান সরণির সংযোগস্থলের কাছে অবস্থিত। শোভাবাজার সুতানুটি মেট্রো স্টেশন এই থিয়েটারের নিকটতম মেট্রো স্টেশন। স্টার এবং মিনার্ভা থিয়েটার … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘নাট্য নিয়ন্ত্রণ আইন’ বলতে কী বোঝো? এই সম্পর্কে আলোচনা করো।

নাটকীয় আইন: 1876 ​​সালে তৎকালীন গভর্নর জেনারেল লর্ড নর্থব্রুক প্লেজ রেগুলেশন অ্যাক্ট নামে একটি আইন প্রণয়ন করেন। এর পেছনে মাস্টারমাইন্ড স্যার রিচার্ড টেম্পল। বাংলার লেফটেন্যান্ট গভর্নর মন্দির সাহেব এই নাটকের মঞ্চায়নকে একটি ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ বলে বর্ণনা করেন। তিনি 1857 সালের সিপাহী বিদ্রোহ ঘটাতে গুজবের ভূমিকার কথা কেন্দ্রীয় সরকারকে স্মরণ করিয়ে দেন। তিনি সরকারকে আরও সতর্ক … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘রথের রশি’ নাটকে রথের ভূমিকা নাট্যকার কিভাবে ব্যক্ত করেছেন উপযুক্ত উদাহরণসহ লেখো।

রথের রশি’ নাটকে অর্থনৈতিক শ্রেণিবিভাজনে তারা শীর্ষে থাকলেও তাদের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ খুঁজে পান অতি সাধারণ মানসিকতার মানুষকে। তাই দেবতার রথের রশি তারা স্পর্শ করলে দেবতার রথের চাকা গড়ায় না। এর কারণে তাই তো সন্ন্যাসী বলেন- “তোমরা কেবলই করেছ ঋণ,/ কিছুই করনি শোধ/দেউলে করে দিয়েছো যুগের বৃত্ত/ তাই নড়ে না আজ আর রথ।” যখনই শুদ্র আর … বিস্তারিত পড়ুন

Share