‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতায় কবি কেন আবার বাংলায় ফিরে আসতে চেয়েছেন?

বাংলার বৈচিত্র্যময় প্রকৃতি হাজার হাজার মানুষের মন ভরে দেয়। বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অন্য যে কোন দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য থেকে আলাদা। নদীমাতৃক বাংলাদেশের দুই পাশে শস্যক্ষেত্র, বাতাসে পাকা ধানের গন্ধ, শীতের কুয়াশা, শিমুলের ডালে বসে লক্ষ্মীপেঞ্চা, উঠোনের ঘাসে ধান ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা শিশুরা, কিশোররা নদীর কর্দমাক্ত পালের মধ্যে সাঁতার কাটছে প্রকৃতি এগুলোই বাংলার … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘সাধারণ মেয়ে’ কবিতা অবলম্বনে মালতী চরিত্রটির পরিচয় দাও।

জয় গোস্বামীর ‘মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়’ কবিতাটি প্রকৃতপক্ষে একটি আখ্যানধর্মী কবিতা। এখানে একটি প্রণয়বঞ্চিতা নারীর আত্মকথনমূলক আখ্যানের আভাস আছে। জয় গোস্বামীর আলোচ্য কবিতার আখ্যানটি স্বভাবতই রবীন্দ্রনাথের পুনশ্চ কাব্যগ্রন্থের ‘সাধারণ মেয়ে’ কবিতাটিকে মনে পড়ায়। পাঠক চমৎকৃত হয়ে লক্ষ করেন, ‘সাধারণ মেয়ে’ কবিতার আত্মকথনধর্মী আখ্যানটির সঙ্গে মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়’ কবিতাটির আখ্যানের এক আশ্চর্য সাদৃশ্য। অবশ্য আপাত সাদৃশ্যের পাশাপাশি … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘যেতে নাহি দিব’ কবিতায় যে বিদায়ের সুর ধ্বনিত হয়েছে, তা বর্ণনা করো।

রবীন্দ্রনাথ ছিলেন প্রকৃতিপ্রেমিক। প্রকৃতি তাঁর কবিসত্তার মূল ধরে টান দিয়েছিল সেকথা সত্যি ; কিন্তু তিনি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা, বিরহ-বেদনা, প্রেম-প্রীতিকেও অস্বীকার করেননি ; অথবা, মানুষের সমস্ত মানবিক অনুভূতিকে তিনি শ্রদ্ধা করতেন ; তার চেয়েও বড়ো কথা হচ্ছে, ভালোবাসতেন। তাই তিনি মানব-প্রেমিক। ‘যেতে নাহি দিব’ কবিতাটিতে তাঁর সেই নিগূঢ় মানবপ্রেমেরই অপূর্ব আর্তি আর ব্যঞ্জনা ফুটে উঠেছে। এই … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘ওরা কাজ করে’ কবিতায় কবি শ্রমজীবি মানুষের যে চিত্র অঙ্কন করেছেন, তার পরিচয় দাও।

আরগ্যে  কাব্যগ্রন্থের ‘ওরা কাজ করে’ কবিতায় কবি রবীন্দ্রনাথ বিশ্রামরত, কর্মহীন অবস্থায় মহাশূন্যের দিকে তাকিয়ে ছায়াছবি দেখতে পান। সে ছায়াছবিতে ভারতবর্ষের অতীত থেকে আজকের ইতিহাস যেমন তার কাছে প্রকাশিত হয় তেমনই ফুটে ওঠে লোকসাধারণের জীবনসত্য। জীবনের পরমসত্য যে মানুষদের কর্মে, শ্রমে, আত্মত্যাগে মহীয়ান তাদেরই জীবন নিষ্প্রদীপ – এ যন্ত্রণা কবির মর্মপীড়ণের মূল ছিলো। রথের রশি’ নাটিকায় … বিস্তারিত পড়ুন

Share

আধুনিক বাংলা কবিতার বৈশিষ্ট্যগুলি সংক্ষিপ্তাকারে উল্লেখ করো।

আধুনিক বাংলা কবিতা একটি নতুন প্রকারের কবিতা যা বহুল সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি নতুন সমাজের মানবতার সমর্থন করে এবং বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক, ও মানবিক সমস্যার উপর চিন্তা ও মন্তব্য করে। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও ভাবনা: আধুনিক বাংলা কবিতা মূলত কবির নিজের অভিজ্ঞতা ও ভাবনা নিয়ে নির্মিত। এই কবিতার মাধ্যমে কবি তার মনোভাব, ভাবনা, অভিজ্ঞতা … বিস্তারিত পড়ুন

Share

“তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা” কবিতাটির মর্মার্থ সংক্ষেপে লেখো।

“হে স্বাধীনতা তোমাকে পাওয়ার জন্যে শীর্ষক কবিতাটি শামসুর রাহমানের ‘শ্রেষ্ঠ কবিতা’ নামক কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে। কবিতাটি কবির ‘বন্দিশিবির থেকে নামক কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশের স্বাধীনতার আন্দোলনের পেক্ষাপটে লেখা অত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ণ একটি কবিতা। কবি শামসুর রাহমান এই কবিতাটিতে স্বাধীনতা যে একটি মৌলিক অধিকার এবং পরাধীন বাংলাদেশ বাসী তাদের এই মৌলিক অধিকারের জন্য যে কিভাবে প্রতীক্ষারত … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘সবুজের অভিযান’ কবিতায় কবি যৌবনের যে বন্দনা করেছেন, তার পরিচয় দাও।

কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘সবুজের অভিযান’ কবিতায় চিরগতিময় তারুণ্যের অফুরন্ত প্রাণশক্তির জয়গান গেয়েছেন। কবি চিন্তা-চেতনা-মনন পাশ্চাত্য দার্শনিক বেগস-এর গতিতত্ত্বের দ্বারা বিশেষভাবে প্রভাবিত হয়েছিল। আর তারই ফসল ‘বলাকা’ কাব্যগ্রন্থ। গতিই জীবন, স্থিতিই মৃত্যু। গতিবাদের এই চিরন্তন সত্যের উপর এই কবিতাটি প্রতিষ্ঠিত। এই কবিতায় কবি গতির প্রতীক যৌবন এবং স্থিতির প্রতীক প্রবীণের মধ্যে দ্বন্দ্ব সংঘাতকে নিখুঁত ভাষায় কাব্যরূপ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘ফ্যান’ কবিতায় দুর্ভিক্ষের যে চিত্র পাওয়া যায়, তার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

আধুনিক কবিতার ইতিহাসে যে সব কবিদের অবস্থান তাঁদের মধ্যে অন্যতম স্থান দখল করে আছেন দুই সময়ের দুই কবি প্রেমেন্দ্র মিত্র ও শঙ্খ ঘোষ। রবীন্দ্র-পরবর্তী কবিদের মধ্যে প্রেমেন্দ্র মিত্রের কবিতায় আধুনিক কবিতার জটিলতা নেই। তিনি ছিলেন মানুষের কবি। সমাজের নীচুতলায় যে মানুষ পড়ে থাকেন, সেই মানুষদের নিয়ে তিনি কাব্য রচনা করেছেন। সমাজের পিছিয়ে পড়া, খেটে খাওয়া … বিস্তারিত পড়ুন

Share

“সাধারণ মেয়ে” কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একটি সাধারণ মেয়েকে যেভাবে অসাধারণ করে তুলতে চেয়েছেন তা বিবৃত করো।

“সাধারণ মেয়ে” কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্টি, যা একটি সাধারণ মেয়েকে অসাধারণ এবং অনন্য ব্যক্তিত্বে পরিণত করতে চেষ্টা করে। এই কবিতায় কবি মেয়ের সৃষ্টিতে অভিজ্ঞ হন এবং তার মাধ্যমে একটি সাধারণ বা সামান্য দৃষ্টিকোণকে বিশেষ ও অনন্য করে তোলার চেষ্টা করেন। সাধারণ মেয়েকে অসাধারণ করা: “সাধারণ মেয়ে” কবিতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একটি সাধারণ মেয়ের সমর্থন এবং প্রেরণা … বিস্তারিত পড়ুন

Share

উনিশ শতকের বাংলা মহিলা কবিদের সাহিত্যচর্চার পরিচয় দাও।

উনিশ শতকের বাংলা সাহিত্যে মহিলা কবিদের সাহিত্যচর্চা বিশাল, প্রভাবশালী, এবং উৎসাহী এক অধ্যায়। এ কালে মহিলা কবিরা অপরিসীম, আত্মনির্ভর, এবং সৃজনশীল ভাববিদ্যাৰ্থিনী হয়ে উঠতে থাকে। তাদের কবিতা সমৃদ্ধি, মৌলিকতা, এবং নারী তাত্ত্বিকতা প্রকাশ করে। এই মহিলা কবিদের কাব্যের মাধ্যমে নারীর অবস্থান, অধিকার, আত্মবিশ্লেষণ, এবং সমাজের প্রতি তাদের দৃষ্টিকোণ প্রকাশিত হয়।  উনিশ শতকে বাংলা সাহিত্যে মহিলা … বিস্তারিত পড়ুন

Share