3RD SEMESTER GE BENGALI
টাকা লেখো নীলদর্পণ
নীলদর্পণ :- স্বাদেশিকতা, নীল বিদ্রোহ ও সমসাময়িক বাংলার সমাজব্যবস্থার সঙ্গে এই নাটকের যোগাযোগ অত্যন্ত গভীর। এই নাটকটি তিনি রচনা করেছিলেন নীলকর-বিষধর-দংশন-কাতর-প্রজানিকর-ক্ষেমঙ্করেণ-কেনচিৎ-পথিক ছদ্মনামে। যদিও এই নাটকই তাকে খ্যাতি ও সম্মানের চূড়ান্ত শীর্ষে উন্নীত করে। অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষায়, নীলদর্পণ নাটক প্রকাশিত হলে এবং এর ইংরেজি অনুবাদ প্রচারিত হলে একদিনেই এ নাটক বাঙালিমহলে যতটা প্রশংসিত হয়েছিল, শ্বেতাঙ্গমহলে ঠিক … বিস্তারিত পড়ুন
তোমার অঞ্চলে প্রচলিত বাংলা উপভাষাটির নাম লিখে এর ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দাও।
রাজবংশী উপভাষা :- ভৌগোলিক সীমা পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার; আসামের বঙাইগাঁও, কোকড়াঝাড়, গোয়ালপাড়া, ধুবড়ী জেলা ও বাংলাদেশের রংপুর বিভাগ এর কিছু জেলায় এটি প্রচলিত। বরেন্দ্রী ও বঙ্গালী উপভাষার মিশ্রণে এই উপভাষা গড়ে উঠেছে। বৈশিষ্ট্য 1.’র’ ও ‘ড়’ এবং ‘ন’ ও ‘ল’-এর বিপর্যয় লক্ষ করা যায়। যেমন- বাড়ি >বারি, জননী >জলনী। 2.শব্দের আদিতে … বিস্তারিত পড়ুন
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস সম্পর্কে আলােচনা
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিচিত্র সৃষ্টিকর্মের ইতিহাসকে মােটামুটিভাবে তিনটি পর্বে ভাগ করা যেতে পারে। প্রথম পর্বে আছে ‘চৈতালী ঘূর্ণি’ (১৯৩২ খ্রি.), ‘পাষাণপুরী’ (১৯৩৩ খ্রি.), ‘নীলকণ্ঠ’ (১৯৪৩ খ্রি.), ‘রাইকমল’ (১৯৩৫ খ্রি.) প্রভৃতি ; দ্বিতীয় পর্বে আছে ‘ধাত্রীদেবতা’ (১৯৩৯ খ্রি.), ‘কালিন্দী’ (১৯৪০ খ্রি.), ‘কবি’ (১৯৪২ খ্রি.), ‘গণদেবতা’ (১৯৪২ খ্রি.), ‘পগ্রাম’ (১৯৪৪ খ্রি.), ‘সন্দীপন পাঠশালা’ (১৯৪৬ খ্রি.), ‘হাঁসুলি বাঁকের উপকথা’ … বিস্তারিত পড়ুন
বাংলা উপন্যাসে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান/কৃতিত্ব সম্পর্কে আলােচনা
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৯৪-১৯৫০ খ্রি.) রবীন্দ্র-পরবর্তী যুগের একজন প্রধান ঔপন্যাসিক। বিভূতিভূষণ যেসব উপন্যাস রচনা করেছেন সেগুলির মধ্যে বিশেষ উল্লেখযােগ্য কয়েকটি হল—‘পথের পাঁচালী’, ‘অপরাজিত’ (১ম ও ২য় খণ্ড), ‘দৃষ্টিপ্রদীপ’, ‘আরণ্যক’, ‘আদর্শ হিন্দু হােটেল’, ‘দেবান’, ‘ইছামতী’, ‘অশনি সংকেত’ ইত্যাদি। বিভূতিভূষণের প্রথম উপন্যাস ‘পথের পাঁচালী’ (১৯২৯ খ্রি.) গ্রামবাংলার প্রকৃতি, ছােটো ছােটো সুখ-দুঃখ ভরা প্রাত্যহিক জীবন আর একটি স্বপ্নময় ও … বিস্তারিত পড়ুন
ঔপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কয়েকটি উপন্যাসের পরিচয় দিয়ে বাংলা উপন্যাস সাহিত্যে তাঁর অবদান আলোচনা করো
বাংলা উপন্যাসে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অবদান সমস্যাজীর্ণ গ্রামীণ সমাজ এবং সাধারণ মধ্যবিত্ত ও বিত্তহীন মানুষের স্নেহ, প্রেম, সুখ-দুঃখ, আশা-নিরাশার কথা তার উপন্যাসে প্রকাশ করেছেন দরদি কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। বিষয়বস্তুর ওপর নির্ভর করে শরৎচন্দ্রের উপন্যাসগুলিকে নিম্নলিখিত কয়েকটি পর্যায়ে ভাগ করা যায়- পারিবারিক উপন্যাস: শরৎচন্দ্রের এই পর্যায়ের উপন্যাসগুলির মধ্যে উল্লেখযােগ্য হল ‘বিন্দুর ছেলে’, ‘মেজদিদি’, ‘নিষ্কৃতি’, ‘বৈকুণ্ঠের উইল’ ইত্যাদি। … বিস্তারিত পড়ুন