– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘সোনারতরী’ কাব্যে রোমান্টিক চেতনার প্রকাশ একটি বিশেষভাবে সৃজনশীল এবং মননশীল উপস্থাপনা। কাব্যটি রবীন্দ্রনাথের সাধারণত রোমান্টিক কবিতার একটি […]
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যটি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ রচনা, যা সাহিত্য এবং কাব্যজগতের আধুনিকতার অনন্য উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত। এই কাব্যটি কেবলমাত্র
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘এষা’ কাব্যের ‘মৃত্যু’ পর্বের দুটি গুরুত্বপূর্ণ কবিতা—তিন ও ছয় সংখ্যক কবিতা—কবি জীবনের অন্বেষণ এবং মৃত্যুর উপলব্ধি নিয়ে গভীর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “সোনারতরী” এবং “নিরুদ্দেশ যাত্রা” দুটি কবিতা বাঙালি সাহিত্য ও কবিতার অমূল্য রত্ন হিসেবে পরিচিত। এই দুটি কবিতার মধ্যে
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যের পঞ্চম সংখ্যক পত্রের নাম “শূর্পণখা”। এই পত্রটি একটি নাট্যরূপ। এটি মূলত শূর্পণখা চরিত্রকে কেন্দ্র করে রচিত,
বীরাঙ্গনা’ কাব্যে রামায়ণের কোন্ কোন্ চরিত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বীরাঙ্গনা‘ কাব্যে রামায়ণের বিভিন্ন চরিত্র স্থান পেয়েছে, তবে এই কাব্যের মূল কেন্দ্রে
যেতে নাহি দিব’ কবিতাটির অন্তর্নিহিত ভাববস্তু- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “যেতে নাহি দিব” কবিতা প্রেম, আকাঙ্ক্ষা এবং বিচ্ছেদের গভীর বেদনাকে কেন্দ্র করে
গীতিকবিতা হিসাবে ‘ঝুলন’ কবিতার সার্থকতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ঝুলন’ কবিতা প্রকৃতি, প্রেম এবং ভক্তি-রসে সিক্ত একটি অনন্য গীতিকবিতা। এটি কেবলমাত্র
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘এষা’ কাব্যের ‘অশৌচ’ পর্বের ১২-সংখ্যক কবিতা গভীর দার্শনিক ভাবনা এবং আবেগের মিশ্রণে রচিত। এই কবিতায় মানবজীবনের ক্ষণস্থায়িত্ব এবং
‘এযা’ কাব্যকে গীতিকবিতা বলা যায় কিনা আলোচনা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘এষা’ কাব্যকে গীতিকবিতা বলা যেতে পারে, তবে এটি কিছু নির্দিষ্ট
