বিভক্তি’ কী ও প্রধানত কতপ্রকার ? প্রতি প্রকার বিভক্তির তিনটি করে উদাহরণ দাও।

বিভক্তি কাকে বলে ? যে সব বর্ণ বা বর্ণ সমষ্টি শব্দ বা ধাতুর শেষে সংযুক্ত হয়ে অর্থপ্রকাশ করে ,সেই সব বর্ণ বা বর্ণ সমষ্টিকে বিভক্তি বলে । যেমন – কে ,রে ,এর ইত্যাদি বিভক্তি কত প্রকার ও কি কি ? বিভক্তিকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায় ।যথা : শব্দ বিভক্তি ও ধাতু বিভক্তি । … বিস্তারিত পড়ুন

Share

লোকনিরুক্তি কাকে বলে ? দৃষ্টান্ত দাও।

লোকনিরুক্তি কাকে বলে ? অচেনাকে চেনা ছকে ফেলতে আমরা চিরকালই পছন্দ করি। অচেনা শব্দকেও আমরা তাই চেনা শব্দের আদলে ঢেলে নিতে চেষ্টা করি। যেমন বিদেশি ভাষার অচেনা শব্দ Hospital(হসপিটাল) বাংলা ভাষায় প্রবেশ করে ‘হাসপাতাল’ হয়ে গেছে। ‘পাতাল’ কথাটি আমাদের চেনা, তাই হসপিটাল হয়েছে হাসপাতাল। এই ধরনের পরিবর্তনের নাম লোকনিরুক্তি। তাহলে লোকনিরুক্তি কাকে বলে? উঃ- কোনো … বিস্তারিত পড়ুন

Share

উপসর্গ যোগে তিনটি শব্দ গঠন করো।

উপসর্গ যোগে তিনটি শব্দ – বাংলা ব্যাকরণে কতগুলো অব্যয়বাচক শব্দাংশ আছে যার নিজস্ব কোন অর্থ নেই কিন্তু অন্য শব্দের পূর্বে বসে সেই শব্দটিকে নতুন শব্দে পরিণত করে, এগুলোকেই উপসর্গ বলে। উপসর্গ ব্যবহারের ফলে শব্দে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন হয়। ১. নতুন শব্দ গঠন করে। ২. শব্দের অর্থের পরিবর্তন ঘটায়। ৩. অর্থের বিশিষ্টতা দান করে । ৪. … বিস্তারিত পড়ুন

Share

উদাহরণসহ সংজ্ঞা লেখো অভিশ্রুতি।

অভিশ্রুত : অপিনিহিতির প্রভাবজাত ই কিংবা উ-ধ্বনি পূর্ববর্তী স্বরধ্বনির সঙ্গে মিলে শব্দের পরিবর্তন ঘটালে তাকে অভিশ্রুতি বলে। যেমন : মানিয়া > মাইন্যা > মেনে, করিয়া > কইর্যা > করে, বাছিয়া > বাইছ্যা > বেছে, শহরিয়া > শহইর্যা > শহুরে, মাছুয়া > মাউছ্যা > মেছাে, ।

Share

উদাহরণসহ সংজ্ঞা লেখো জোড়কলম

জোড়কলম শব্দ: একাধিক রূপের মিশ্রণের ফলেই তৈরি হয় পাের্টম্যানটু ওয়ার্ড বা জোড়কলম শব্দ। যখন একটি শব্দ বা শব্দাংশের সঙ্গে অন্য শব্দ বা শব্দাংশ। জুড়ে একটি নতুন শব্দ তৈরি করা হয়, তখন তাকে বলে জোড়কলম শব্দ। যেমন-আরবি ‘মিন্নৎ’ শব্দের প্রথমাংশ এবং সংস্কৃত ‘বিজ্ঞপ্তি’ শব্দের শেষাংশ জুড়ে তৈরি হয়েছে জোড়কলম শব্দ ‘মিনতি’। জোড়কলম শব্দ ‘ধোঁয়াশা’ সৃষ্টি হয়েছে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

কারক কাকে বলে ? কারক কয়প্রকার ও কী কী ?

কারক কাকে বলে ? বাক্যস্থিত ক্রিয়াপদের সাথে নামপদ বা বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের যে সম্পর্ক তাকে কারক বলে। বিশেষণপদ যখন বিশেষ্য রূপ ব্যবহৃত হয় তখন তাকেও কারক বলে কারক কয় প্রকার ও কী কী ? আধুনিক বাংলা ব্যাকরণে কারক ছয় প্রকার। সূতরাং কারক ছয় প্রকার। যথা ১) কর্তৃকারক ২) কর্মকারক ৩) করণ কারক 4) সম্প্রদান … বিস্তারিত পড়ুন

Share