ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকারগুলির সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও ।
ভারতের মূল সংবিধানের তৃতীয় অধ্যায়ে সাত রকমের মৌলিক অধিকারের উল্লেখ ছিল। ১৯৭৮ সালের ৪৪ তম সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সম্পত্তির অধিকার […]
ভারতের মূল সংবিধানের তৃতীয় অধ্যায়ে সাত রকমের মৌলিক অধিকারের উল্লেখ ছিল। ১৯৭৮ সালের ৪৪ তম সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সম্পত্তির অধিকার […]
ভারতের সংবিধান সংশোধন পদ্ধতি আলোচনা করো। ভারতের সংবিধান সংশোধন পদ্ধতি: সংবিধান লিখিত বা অলিখিত যাই হোক-না-কেন দেশের আর্থসামাজিক পরিবর্তনের সঙ্গে
সঙ্গম সাহিত্য –প্রাচীন যুগে দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু অঞ্চলে তামিল সাহিত্যের বিকাশকে কেন্দ্র করে একটি নতুন ধরণের সাহিত্যের বিকাশ ঘটেছিল, যা
সামন্তপ্রথার বৈশিষ্ট্য প্রাচীন ও মধ্যযুগে ইউরােপে সামন্ততান্ত্রিক অর্থনৈতিক কাঠামাে অত্যন্ত শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ইউরোপের কাঠামাের মতাে না হলেও প্রাচীন এবং
খ্রিস্টীয় অষ্টম শতকের শেষার্ধে আর্যাবর্তের প্রাধান্য স্থাপনকে কেন্দ্র করে, পাল, গুর্জর প্রতিহার, এবং রাষ্ট্রকূটদের মধ্যে এক ত্রিপক্ষীয় দীর্ঘস্থায়ী সংগ্রাম শুরু
খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকে নবম শতকের মধ্যভাগ পর্যন্ত সময়কাল বিন্ধ্যর দক্ষিনে উপদ্বীপীয় ভারতের তিনটি শক্তির সহাবস্থান লক্ষ করা যায়-
কনৌজপাতি হর্ষবর্ধন : প্রাচীন ভারতের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব হলেন ‘মহারাজাধিরাজা’ হর্ষ শিলাদিত্য। বনভট্টের ‘হর্ষচরিত’ এবং চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাত্তার
সমুদ্রগুপ্তেরসাম্রাজ্যবাদীনীতি : সমুদ্রগুপ্ত সম্পর্কিত ঐতিহাসিক উপাদান :-যেসকল উপাদান থেকে সমুদ্রগুপ্ত এবং তাঁর সাম্ৰাজ্যবাদী নীতি সম্পর্কে জানা যায় , সেগুলি হল
ভূমিকাঃ প্রাচীন ভারতীয় রাজতন্ত্রে রাজাই সর্বশক্তির আধার হিসেবে কাজ করতেন। সুতরাং রাজার যোগ্যতার ওপর শাসন ব্যবস্থার সাফল্য নির্ভর করত। হর্ষবর্ধন
ভূমিকা : প্রাচীন ভারতে ‘সুবর্নযুগ‘ হিসাবে খ্যাত গুপ্ত যুগে একদিকে যেমন সাহিত্যের বিকাশ ঘটেছিল অন্যদিকে তেমনই বিজ্ঞানচর্চারও প্রভুত উন্নতি হয়েছিল। জ্যোতির্বিদ্যা,