উপমা অলঙ্কার কাকে বলে? উপমার কয়টি উপাদান ও কী কী? উদাহরণসহ এর শ্রেণীবিভাগগুলি আলোচনা করো।

উপমা অলংকার কাকে বলে :- একই বাক্যে বিজাতীয় দুটি বস্তুর মধ্যে কোনো বৈসাদৃশ্যের উল্লেখ না করে কেবল সাদৃশ্যটুকু দেখানো হলে যে অর্থসৌন্দর্যের সৃষ্টি হয়, তার নাম উপমা অলংকার। উপমা অলংকারের বৈশিষ্ট্য :- ১. একটিমাত্র বাক্য থাকবে। ২. দুটি বিজাতীয় বা বিসদৃশ বস্তুর মধ্যে তুলনা হবে (উপমেয়-উপমান)। ৩. বস্তুদুটির বৈসাদৃশ্য বা পার্থক্যের উল্লেখ থাকবে না। ৪. … বিস্তারিত পড়ুন

Share

কলাবৃত্ত বা মাত্রাবৃত্ত ছন্দের স্বরূপ বৈশিষ্ট্য উদাহরণসহ আলোচনা করো।

অথবা, প্রত্নকলাবৃত্ত কাকে বলে? তার স্বরূপ বৈশিষ্ট্য উদাহরণসহ লেখো। মাত্রাবৃত্ত ছন্দ: মাত্রাবৃত্তের ক্রিয়া কলাপ অনেকটা স্বরবৃত্তের মতো হলেও এই ছন্দে বদ্ধস্বর দু’মাত্রা বহন করে। কোনো অবস্থাতেই বদ্ধস্বর একমাত্রা বহন করতে পারে না। কিন্তু স্বরবৃত্তের মতোই মুক্তস্বরের মাত্রা এক।কবিতার পঙ্ক্তি দিয়ে বিবেচনা করা যায়। ১. মামার বাড়িতে/ যাবো না গো আমি/ খাবো না গো আর/ মামীর … বিস্তারিত পড়ুন

Share

অক্ষরবৃত্ত বা মিশ্রকলাবৃত্ত বা তানপ্রধান ছন্দের স্বরূপ বৈশিষ্ট্য উদাহরণসহ আলোচনা করো।

অক্ষরবৃত্ত ছন্দ: অক্ষরবৃত্ত ছন্দে বদ্ধস্বর কখনো একমাত্রা এবং কখনো দুই মাত্রা বহন করে। অর্থাৎ পর্বে মাত্রা গণনা রীতি কোথাও স্বরবৃত্তের আবার কোথাও মাত্রাবৃত্তের মতন। বদ্ধস্বর যদি শব্দের প্রথম বা মাঝে থাকে তবে তা এক মাত্রা কিন্তু শব্দের শেষে অবস্থান করলে দুই মাত্রা বহন করে। উদাহরণ স্বরূপ “সূর্যশোক” শব্দটি বিবেচনা করা যেতে পারে।স্বর বিন্যাসে শব্দটি নতুন … বিস্তারিত পড়ুন

Share

কলাবৃত্ত ছন্দের অন্যান্য নামগুলির উল্লেখ করে উপযুক্ত দৃষ্টান্তসহ এই ছন্দের বৈশিষ্ট্যগুলি লেখো।   

অথবা, উপযুক্ত উদাহরণের সাহায্যে কলাবৃত্ত ছন্দের বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করে এর রূপভেদের পরিচয় দাও কলাবৃত্ত ছন্দের অন্যান্য নামগুলির উল্লেখ করে উপযুক্ত দৃষ্টাত্তসহ এই ছন্দের বৈশিষ্ট্যগুলি লেখো।মাত্রাবৃত্ত ছন্দ (কলাবৃত্ত বা ধ্বনিপ্রধান ছন্দ) বাংলা সাহিত্যে প্রচলিত প্রধান তিনটি ছন্দের একটি। অন্য দুটি হলো স্বরবৃত্ত ছন্দ এবং অক্ষরবৃত্ত ছন্দ। মাত্রাবৃত্ত ছন্দে লেখা কবিতাগুলোর মূলপর্ব ৪, ৫, ৬, ৭ মাত্রার … বিস্তারিত পড়ুন

Share

ছন্দ বলতে কি বােঝ ? ছন্দের স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য আলােচনা করাে

অথবা, উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাওঃ অক্ষর, মাত্রা, যতি, পর্ব, লয়। ? অথবা, ছন্দ কাকে বলে | ছন্দের উপকরণ | বাংলা ছন্দের প্রকারভেদ ও আলোচনা | ছন্দ নির্ণয় অথবা, ছন্দ কাকে বলে?কত প্রকার ও কি কি? উদাহরণসহ আলোচনা কর ছন্দ কাকে বলে? কাব্যের রসঘন ও শ্রুতিমধুর বাক্যে সুশৃঙ্খল ধ্বনিবিন্যাসের ফলে যে সৌন্দর্য সৃষ্টি হয় তাকে ছন্দ বলে।ছন্দ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাংলা ছন্দে পর্ব ও পর্বাঙ্গের গুরুত্ব।

বাংলা ছন্দে পর্ব ও পর্বাঙ্গ গুরুত্ব: পর্ব :- যতির দ্বারা পর্ব তৈরি হয়। এক নিঃশ্বাসে চরণের যতোটা অংশ উচ্চারণ করা যায়, ঐ অংশটুকু একটি পর্ব। এক যতি থেকে আরেক যদি পর্যন্ত অংশকে পর্ব বলা হয়। স্পষ্ট করে বললে, কবিতা আবৃত্তি করতে গেলে অর্থের দিকে লক্ষ্য না করে, জিহ্বার বিশ্রামের জন্য কোনো পংক্তির যতোটুকু এক নিঃশ্বাসে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাংলা ছন্দে চরণ ও স্তবক

বাংলা ছন্দে চরণ : দীর্ঘ যতি বা পূর্ণ যতি ছাড়াও এই দুই যতির মধ্যবর্তী বিরতির জন্য মধ্যযতি ব্যবহৃত হয় । দুই দীর্ঘ যতির মধ্যবর্তী অংশকে চরণ বলে, আর মধ্য যতি দ্বারা চরণকে বিভক্ত করা হলে সেই অংশগুলোকে বলা হয় পদ। যেমন- তরুতলে আছি ∣ একেলা পড়িয়া ⊥ দলিত পত্র ∣ শয়নে ∣∣ তোমাতে আমাতে ∣ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

অনুপ্রাস অলঙ্কার কাকে বলে ? উদাহরণসহ অনুপ্রাস অলঙ্কারের শ্রেণিগুলি আলোচনা করো।

অনুপ্রাস অলংকার কাকে বলে : একই ব্যঞ্জনধ্বনির বা সমব্যঞ্জনধ্বনির একাধিকবার উচ্চারণে, অথবা একই ব্যঞ্জনধ্বনিগুচ্ছের একাধিকবার যুক্ত বা নিযুক্ত উচ্চারণে, অথবা বাগযন্ত্রের একই স্থানে উচ্চারিত বিভিন্ন ব্যানধ্বনির সমাবেশে যে শ্রুতিমাধুর্যের সৃষ্টি হয়, তার নাম অনুপ্রাস অলংকার। অনুপ্রাসের বৈশিষ্ট্য : ১. একই ব্যঞ্জনের দুবার বা বহুবার উচ্চারণ। ২. সমব্যঞ্জনের (জ-য, শ ষ স -ন) দুবার বা বহুবার … বিস্তারিত পড়ুন

Share

উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাওঃ শেষ, রূপক, সমাসক্তি, অপহুতি, ব্যাজস্তুতি।

রূপক আলংকার : যে সব শব্দ বাক্যকে নতূন রূপদেয় আর্থাত , শব্দকে অলংকারিত করে , সেই অলংকারকে বলা হয় রূক অলংকার , নারি যেমন অলংকার পরিধানের মাধ্যমে নিজের উতর্কষতা বৃদ্ধিকরে , শব্দ তেমন রূপক ব্যবহ্যারের মাধ্যমে স্ব উতর্কষতা বৃদ্ধিকরে। উদাহরন; এমন মানব জমিন র ইলো পতিত , আবাদ করিলে ফলিত সোনা । রূপক আলংকারের শ্রেণিবিভাগ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

রূপক অলংকার কাকে বলে ? উপযুক্ত দৃষ্টান্তের মাধ্যমে রূপক অলংকারের প্রকারভেদগুলি বুঝিয়ে দাও।

অথবা, অলংকার কাকে বলে | রূপক অলংকার কত প্রকার ও কি কি | উদাহরণসহ আলােচনা করাে বিষয়ের অপহ্নব না করে তার উপর বিষয়ীর অভেদ আরােপ করলে হয় রূপক অলংকার।(সহজ ভাষায় বলতে গেলে, বিষয় অর্থাৎ উপমেয়কে অস্বীকার না করে তার উপর বিষয়ী অর্থাৎ উপমান-এর অভেদ আরােপ করলে রূপক অলংকার হয়।) রূপক অলংকার তিন প্রকাবের – (ক) … বিস্তারিত পড়ুন

Share
error: Content is protected !!