‘সাম্যবাদী’ কবিতার মর্মার্থ বুঝিয়ে বলো।

‘সাম্যবাদী’ কবিতার মর্মার্থ “সাম্যবাদী” কবিতার মর্মার্থ বিশ্লেষণ করতে গেলে প্রথমেই নজরুল ইসলামের সাম্যবাদী ভাবধারা সম্পর্কে কিছুটা ধারণা থাকা প্রয়োজন। কবি কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যে একজন বিপ্লবী কবি হিসেবে পরিচিত। তার লেখায় বিদ্রোহ, সাম্য এবং স্বাধীনতার কথা বারবার ফুটে উঠেছে। “সাম্যবাদী” কবিতায় নজরুল ইসলামের সাম্যবাদী চিন্তাধারা পরিষ্কারভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। এই কবিতার মাধ্যমে তিনি মানব সমাজের … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘সবুজের অভিযান’ কবিতার মর্মার্থ বুঝিয়ে বলো।

‘সবুজের অভিযান’ কবিতার মর্মার্থ ‘সবুজের অভিযান’ কবিতার মর্মার্থ বিশ্লেষণ করে দেখালে, কবিতাটি প্রকৃতির সৌন্দর্য, গৌরব এবং সেই সাথে মানুষের তার সাথে গভীর সম্পর্কের গল্প বলে। কবিতায় সবুজের প্রতীকী অর্থ হলো প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং জীবনের পুষ্পশোভিত দিক। এখানে মূলত প্রাকৃতিক দৃশ্যপট, পাখির কাকলি, নদীর স্রোত, বনের সজীবতা ইত্যাদি বর্ণনা করা হয়েছে যা পাঠকদের মধ্যে প্রকৃতির প্রতি … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাঙলা গদ্যের উদ্ভব ও ক্রমবিকাশে ফোর্ট উইলিয়ম কলেজের পণ্ডিত-সুনসিদের ভূমিকা | উনিশ শতকে বাঙলা গদ্যের বিকাশে ফোর্ট উইলিয়ম কলেজের অবদান

অথবা, বাংলা গদ্যের বিকাশে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের লেখকদের ভূমিকা উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম অর্ধের সাহিত্য ও সংস্কৃতির ইতিহাসের একটি বৈশিষ্ট্য ইংরেজ ও বাঙালী মনীষীদের সহযােগিতা। ১৮০০ সালে ফোর্ট উইলিয়ম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। এই প্রতিষ্ঠান স্থাপনের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ইংরেজ সিবিলিয়ানদের এদেশের রীতিনীতি এবং ভাষা সম্পর্কে শিক্ষাদান। এ কাজ শুধু এককভাবে ইংরেজ বা বাঙালী কারও পক্ষে করা … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাংলা উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

বাংলা উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথের অবদান: রবীন্দ্রনাথ বাংলা উপন্যাস রচনায় একটা নতুন প্রবাহ এনেছিলেন। বিষয়বস্তুর ওপর নির্ভর করে রবীন্দ্রনাথের উপন্যাসগুলিকে নিম্নলিখিত কয়েকটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। ইতিহাস-নির্ভর উপন্যাস: রবীন্দ্রনাথের এই পর্যায়ের দুটি উপন্যাস হল ‘বউ ঠাকুরানির হাট’ (১৮৮৩) ও ‘রাজর্ষি’ (১৮৮৭)। ত্রিপুরা রাজবংশের এক বিশেষ সমস্যা নিয়ে রাজর্ষি আর বাংলাদেশের ধুপঘাটের রাজা প্রতাপাদিত্যের কাহিনি নিয়ে রচিত হয়েছে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

শরৎচন্দ্রের উপন্যাসের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলােচনা করাে।

শরৎচন্দ্রের উপন্যাস-বৈশিষ্ট্য: বাংলা উপন্যাসে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের (১৮৭৬-১৯৩৮ খ্রি.) অবদান অনস্বীকার্য। তাঁর উপন্যাসের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল- দেশপ্রেম এবং অবহেলিত জনগণের প্রতি অকৃত্রিম অনুরাগই তাঁকে সাহিত্যসাধনায় অনুপ্রাণিত করেছিল। বাঙালির দুঃখ-দারিদ্র্য ও মর্মবেদনাকে তিনি মূর্ত করে তুলেছেন চোখের জলে, প্রেমের মাধুর্যে এবং জীবনদর্শনের গভীরতায়। তাঁর উপন্যাসে একদিকে যেমন নিষ্ঠুর হৃদয়হীনতাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে, ঠিক তেমনি কখনাে কখনাে তিনি … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাংলা উপন্যাসে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

সমস্যাজীর্ণ গ্রামীণ সমাজ এবং সাধারণ মধ্যবিত্ত ও বিত্তহীন মানুষের স্নেহ, প্রেম, সুখ-দুঃখ, আশা-নিরাশার কথা তার উপন্যাসে প্রকাশ করেছেন দরদি কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। বিষয়বস্তুর ওপর নির্ভর করে শরৎচন্দ্রের উপন্যাসগুলিকে নিম্নলিখিত কয়েকটি পর্যায়ে ভাগ করা যায়- পারিবারিক উপন্যাস: শরৎচন্দ্রের এই পর্যায়ের উপন্যাসগুলির মধ্যে উল্লেখযােগ্য হল ‘বিন্দুর ছেলে’, ‘মেজদিদি’, ‘নিষ্কৃতি’, ‘বৈকুণ্ঠের উইল’ ইত্যাদি। পারিবারিক দ্বন্দ্ব-জটিলতা, নারী মনস্তত্ত্ব, বিবিধ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাংলা উপন্যাসে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান/কৃতিত্ব সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।

অথবা, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৯৪-১৯৫০ খ্রি.) রবীন্দ্র-পরবর্তী যুগের একজন প্রধান ঔপন্যাসিক। বিভূতিভূষণ যেসব উপন্যাস রচনা করেছেন সেগুলির মধ্যে বিশেষ উল্লেখযােগ্য কয়েকটি হল—‘পথের পাঁচালী’, ‘অপরাজিত’ (১ম ও ২য় খণ্ড), ‘দৃষ্টিপ্রদীপ’, ‘আরণ্যক’, ‘আদর্শ হিন্দু হােটেল’, ‘দেবান’, ‘ইছামতী’, ‘অশনি সংকেত’ ইত্যাদি। বিভূতিভূষণের প্রথম উপন্যাস ‘পথের পাঁচালী’ (১৯২৯ খ্রি.) গ্রামবাংলার প্রকৃতি, ছােটো ছােটো সুখ-দুঃখ ভরা প্রাত্যহিক জীবন আর একটি স্বপ্নময় … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাংলা গদ্যসাহিত্যে প্রমথ চৌধুরীর অবদানের মূল্যায়ন কর।

বাংলা গদ্যসাহিত্যে প্রমথ চৌধুরীর অবদান: বাংলা গদ্যসাহিত্যের ইতিহাসে প্রমথনাথ চৌধুরী (১৮৬৮-১৯৪৬ খ্রী) একটি স্মরণীয় নাম। বীরবল’ ছদ্মনামে পরিচিত এই প্রাবন্ধিক তথা গদ্যরচনাকার আবির্ভাব মাত্রই বাংলা সাহিত্যে একটি ব্যতিক্রমী ধারার সৃষ্টি করেন। মুখ্যতঃ রামমােহন, বিদ্যাসাগর, অক্ষয়কুমার বাংলা সাহিত্যে যে গদ্যশৈলী প্রবর্তন করেন এবং বঙ্কিমচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র, প্রমুখ সমস্ত গদ্যশিল্পীই ছিলেন যার অনুবর্তী, প্রমথনাথই সর্বপ্রথম সরবে সেই … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাঙ্গালা প্রবন্ধ সাহিত্যে বঙ্কিমচন্দ্রের দান | উপন্যাস ব্যতীত বঙ্কিমচন্দ্রের অন্যান্য রচনাবলীর বিস্তৃত পরিচয় প্রদান করো।

অথবা,  “রচনা এবং সমালােচনা এই উভয় কার্যের ভার বঙ্কিম একাকী গ্রহণ করাতেই বঙ্গসাহিত্য এত সত্ত্বর এমন দ্রুত পরিণতি লাভ করিতে সক্ষম হইয়াছিল।”—সংক্ষেপে যে-কোন একটি ধারায় (উপন্যাস অথবা প্রবন্ধ) বঙ্কিম প্রতিভার উন্মেষ ও বিকাশের পরিচয় দাও। বঙ্গদর্শন এবং প্রচার’—এই দুটি পত্রিকার প্রধান লেখকরূপে বঙ্কিমচন্দ্র বিভিন্ন সময়ে যে সব প্রবন্ধ রচনা করেন তা বিষয়বস্তু এবং ভাষাভঙ্গির বৈচিত্র্যে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

কাজী নজরুল ইসলামের কাব্যের মূল্যায়ন | আধুনিক বাংলা কাব্যধারায় নজরুল ইসলামের ঐতিহাসিক ভূমিকা তাঁর প্রধান কাব্যগ্রন্থগুলির আলােচনার সাহায্যে পরিস্ফুট করো।

অথবা,  আধুনিক বাংলা কাব্যধারায় নজরুল ইসলামের ঐতিহাসিক ভূমিকা নির্ণয় করো। রবীন্দ্রযুগ এবং রবীন্দ্রোত্তর যুগের কবিদের মধ্যে জনপ্রিয়তায় সম্ভবতঃ কাজী নজরুল ইসলামই (১৮৯৯-১৯৭৬ খ্রীঃ) শীর্ষস্থান অধিকার করে আছে। বস্তুতঃ রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে কবি রূপে যে নামটি সমস্বরে উচ্চারিত হয়ে থাকে, সে নামটি অবশ্য নজরুল, যদিও এর যাথার্থয বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ রয়েছে। প্রথম মহাযুদ্ধকালে নজরুল সৈন্যদলে যােগদান … বিস্তারিত পড়ুন

Share