পৌরাণিক নাটকে গিরিশচন্দ্র ঘোষের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো।

গিরিশচন্দ্র ঘোষ শুধু নাট্যকার নয় অভিনেতা ও মঞ্চ প্রযোজক হিসেবেও গিরিশচন্দ্র ঘোষ বাংলা নাট্যসাহিত্যের ইতিহাসে এক মাইলস্টোন। সাধারণ রঙ্গালয়ের সূচনা হয়েছিল গিরিশচন্দ্র ঘোষের হাত ধরে। নাট্যশিল্প শুধুমাত্র উচ্চবিত্ত মানুষের জন্য নয়, তা সাধারণ মানুষের বিনোদনের সঙ্গী, নাটককে উচ্চবিত্তর অন্দরমহল থেকে সাধারণ মানুষের দরবারে উপস্থিত করার কৃতিত্ব তাঁরই। প্রসঙ্গত স্মরণ করা যেতে পারে নাট্য সমালোচক অপরেশ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

উদাহরণসহ কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার বৈশিষ্ট্য লেখো।

অথবা, নজরুলের কবি মানসের বৈশিষ্ট্য | নজরুল এক বিচিত্র কাব্য ভাবনার অধিকারী, –আলোচনা করো। অথবা, রবীন্দ্রোত্তর কবিগণের মধ্যে নজরুলই একমাত্র গতিশীল জনপ্রিয় কবি,– আলোচনা করো। উদাহরণসহ কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার বৈশিষ্ট্য নজরুল নিজেই একটি আলাদা জগৎ তৈরি করেছিলেন যে তাঁর ভাবের জগৎ সংগ্রামের জগৎ-সাম্যবাদের জগৎ। ভূমিকা : রবীন্দ্রনাথ তখন বাংলা সাহিত্যের মধ্যগগনে। ভারতবর্ষ তখন রবীন্দ্রনাথকে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

কে, কাকে ‘ভারত পথিক’ আখ্যা দিয়েছেন? বাংলা গদ্য সাহিত্যের প্রসারে তাঁর অবদান ব্যাখ্যা করো।

কে, কাকে ‘ভারত পথিক’ আখ্যা দিয়েছেন? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রাজা রামমোহন রায় কে “ভারত পথিক” আখ্যা দিয়েছিলেন | বাংলা গদ্য সাহিত্যের বিকাশে রাজা রামমোহন রায়ের অবদান :- বাংলা গদ্য সাহিত্যের আকাশে এক অসাধারণ পুরুষ , আধুনিকতার অগ্রদূত , ভারতীয় জীবনচেতনার উন্মেষস্বরূপ হলেন রাজা রামমোহন রায়। তিনি সম্পূর্ণ সংস্কারবিহীন হয়ে হিন্দু , মুসলিম ও খ্রিস্টান ধর্মগ্রন্থ পাঠ করে স্বকীয় চিন্তায় … বিস্তারিত পড়ুন

Share

উপন্যাসিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শিল্পীসত্তার তিনটি বৈশিষ্টা লেখো।

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শিল্পীসত্তার তিনটি বৈশিষ্ট্য হলো: মানবিক অনুভূতির গভীর বিশ্লেষণ: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচনাগুলোতে মানবিক অনুভূতির গভীর বিশ্লেষণ দেখা যায়। তিনি মানুষের অন্তর্দ্বন্দ্ব, আবেগ, এবং সামাজিক বাস্তবতার সূক্ষ্মতাগুলো নিপুণভাবে চিত্রিত করেছেন। তাঁর উপন্যাসগুলোতে চরিত্রগুলির অভ্যন্তরীণ যন্ত্রণা ও সংগ্রাম স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। সামাজিক বাস্তবতা ও সমস্যা: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কাজগুলিতে সমাজের বিভিন্ন সমস্যা ও অসঙ্গতি তুলে ধরা হয়েছে। … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘নুরজাহান’ নাটকটি কার লেখা? নাটকের চারটি চরিত্রের নাম লেখো।

‘নুরজাহান’ নাটকটি কার লেখা? ‘নূরজাহান’ (১৯০৮) দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত একটি ইতিহাসশ্রয়ী নাটক। ‘নূরজাহান’ নাটকের চারটি চরিত্রের নাম হল:

Share

‘ভোরের পাখি’ বলা হয় কাকে ? কে, কেন তাঁকে ‘ভোরের পাখি’ আখ্যা দিয়েছিলেন?

‘ভোরের পাখি’ বলা হয় কাকে ? ‘ভোরের পাখি’ বলা হয় বিখ্যাত বিহারী লাল চক্রবর্তী কে। তাঁকে এই নামটি দিয়ে সম্মানিত করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কে, কেন তাঁকে ‘ভোরের পাখি’ আখ্যা দিয়েছিলেন? সংবাদ বিহারী লাল বহন করেছিলেন বলেই রবীন্দ্রনাথ তার কাব্য গুরু বিহারিলালকে ‘ভোরের পাখি’ আখ্যায় ভূষিত করেন ।         বিহারীলাল -এর ‘ভোরের পাখি’ রূপে আবির্ভাবের ঐতিহাসিক … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘বীরাঙ্গনা কাব্য’টি কার লেখা? কাব্যটির দু’টি বৈশিষ্ট্য লেখো।

‘বীরাঙ্গনা কাব্য’টি কার লেখা? –  ‘বীরাঙ্গনা কাব্য’টি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তেরর লেখা। বীরাঙ্গনা কাব্যটির বৈশিষ্ট্য- মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যটি বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ সৃষ্টি। এই কাব্যটির দু’টি বৈশিষ্ট্য হলো: বৈষ্ণব পদাবলীর প্রভাব: ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যে বৈষ্ণব পদাবলীর ধারার প্রভাব স্পষ্টভাবে ধরা পড়ে। মধুসূদন দত্ত তার ভাষা এবং গদ্যশৈলীতে ঐতিহ্যগত বৈষ্ণব পদাবলীর প্রভাব বজায় রেখে কাব্যটি … বিস্তারিত পড়ুন

Share

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মানসী’ কাব্যগ্রন্থের তিনটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মানসী’ কাব্যগ্রন্থের তিনটি বৈশিষ্ট্য- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ ‘মানসী’ তার কাব্য রচনার এক উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। এই কাব্যগ্রন্থের তিনটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো: রোমান্টিক ভাবধারা: ‘মানসী’ কাব্যগ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের রোমান্টিক অনুভূতির প্রকাশ দেখা যায়। প্রকৃতি, প্রেম, এবং সৌন্দর্য নিয়ে তাঁর গভীর অনুভূতি ও সংবেদনশীলতা এই কাব্যগ্রন্থে প্রকাশ পেয়েছে। এই কবিতাগুলোতে প্রেম এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বিমূর্ত চিত্রায়ন এবং … বিস্তারিত পড়ুন

Share

প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরীর কৃতিত্ব সম্পর্কে লেখো।

প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরীর কৃতিত্ব প্রমথ চৌধুরী ছিলেন একজন বিশিষ্ট বাংলা প্রাবন্ধিক, সাহিত্যিক, এবং সম্পাদক। তাঁর উল্লেখযোগ্য কৃতিত্বগুলি হল: রবীন্দ্র যুগের অন্যতম প্রধান প্রাবন্ধিক: প্রমথ চৌধুরী বাংলা সাহিত্যের রবীন্দ্র যুগের একজন প্রধান প্রাবন্ধিক ছিলেন। তাঁর প্রবন্ধগুলিতে গভীর বোধ, তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ, এবং সূক্ষ্ম রসবোধ ছিল, যা তাকে সেই যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রাবন্ধিক হিসেবে পরিচিত করেছে। সরল, সহজ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস আধুনিক যুগ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কে, কত খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন? ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন লর্ড রিচার্ড কোললি ওয়েলেসলি। এই কলেজটি ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ভারতের ব্রিটিশ শাসনের সময় স্থাপিত একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দু’টি শিক্ষামূলক প্রবন্ধের নাম লেখো। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দুটি শিক্ষামূলক প্রবন্ধের নাম হল: মধুসুদন দত্তের দু’টি কাব্যগ্রন্থের নাম লেখো। … বিস্তারিত পড়ুন

Share