বৈষ্ণব পদকর্তা হিসাবে গোবিন্দ দাসেরকবি কৃতিত্বের পরিচয় দাও |শাক্ত পদ রচনায় সাধক রামপ্রসাদ সেনের প্রতিভার পরিচয় | শাক্ত পদ রচনায় সাধক রামপ্রসাদ সেনের ​কবি কৃতিত্ব

শাক্ত পদ রচনায় সাধক রামপ্রসাদ সেনের কবি কৃতিত্ব ‘গ্রন্থ যাবে গড়াগড়ি গানে হব ব্যস্ত’—উক্তিটি বিদ্যাসুন্দরের রচয়িতা রামপ্রসাদ সেনের। তাঁর শাক্ত পদে গ্রন্থলব্ধ পাণ্ডিত্যের পরিচয় দূর হয়ে যায়। রামপ্রসাদ রূপক প্রতীকের আড়ালে বিশ্ব জননীকে লুকিয়ে রেখেছেন। আমরা মাতার বরাভয় লাভ করে নির্ভয় হই, অনাবৃত শিশুর বেশে তাঁর কোলে ঝাঁপিয়ে পড়ি। সাধক কবি আমাদের জন্য এই আশ্বাস … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বৈষ্ণব পদকর্তা হিসেবে জ্ঞানদাসের কবি কৃতিত্বের পরিচয় দাও | জ্ঞানদাসের কবিকৃতিত্ব সম্পর্কে আলোচনা করো। জ্ঞানদাসকে কেন চণ্ডীদাসের ভাবশিষ্য বলা হয়? 

জ্ঞানদাসকে চণ্ডীদাসের ভাবশিষ্য বলার কারণ মধ্যযুগের পদাবলীসাহিত্যে তিনটি নাম একসঙ্গে উচ্চারিত হয়— চণ্ডীদাস জ্ঞানদাস গোবিন্দদাস। চণ্ডীদাস সম্বন্ধে সমস্যার শেষ নেই। কত নতুন তথ্য আবিষ্কৃত হয়ে পুরাতন তথ্যকে বাতিল করেছে। গোবিন্দদাসের জীবনকথা অনেকটা জানা যায়। কিন্তু অন্যতম শ্রেষ্ঠ পদকতা জ্ঞানদাস সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানা যায় না। তাঁর জীবনী সম্পর্কে অতি অল্প তথ্যই পাওয়া গেছে। কাটোয়ার দশ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে বিদ্যাপতিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয় কেন? সেই বিষয়ে তোমার মতামত দাও।

বিদ্যাপতিকে বাংলা সাহিত্যে অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে কেনমৈথিলি কবি বিদ্যাপতি খ্রীষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীর শেষার্ধে মিথিলার দ্বারভাঙ্গা জেলার মধুবনী মহকুমায় বিসফি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বেশ কয়েকজন রাজার রাজত্বকালে মিথিলার রাজসভা অলংকৃত করেছিলেন বিদ্যাপতি। ইনি ছিলেন অ-বাঙালি আবার বাঙলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলীও রচনা করেননি। তাঁর রাধা-কৃষ্ণবিষয়ক পদগুলি প্রাচীন মৈথিলিতে রচিত। মৈথিলি কোকিল’ বিদ্যাপতির পদাবলী বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল। … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বৈষ্ণব কবি চন্ডীদাসের কবি প্রতিভার পরিচয় দাও।

বিদ্যাপতির সমসাময়িক একজন শ্রেষ্ঠ  কবি চণ্ডীদাস     চৈতন্য পূর্ব যুগে বিদ্যাপতির সমসাময়িক একজন শ্রেষ্ঠ রাধাকৃষ্ণ-পদাবলি রচয়িতা কবি চণ্ডীদাস । যিনি বাংলা ভাষায় প্রথম পদাবলি সাহিত্য রচনা করেন । এবং চণ্ডীদাস জাতিতে ব্রাত্মণ ছিলেন । চণ্ডীদাসকে নিয়ে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে জটিল সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে কারন – চণ্ডীদাস নামধারী অন্তত চারজন কবি ছিলেন বলে সাহিত্যের ঐতিহাসিকগণ সমস্যায় পড়েছেন যার প্রকৃত সমাধান এখনও হয়নি । আমরা যে চণ্ডীদাসকে বেশি চিনি  তিনি হলেন পদাবলির চণ্ডীদাস বা পদকর্তা ।যিনি প্রাক-চৈতন্যযুগের কবি (পঞ্চদশ শতাব্দী)।জনশ্রুতি অনুসারে বীরভূম জেলার অন্তর্গত নানুর গ্রামে মতান্তরে বাঁকুড়ার ছাতনা গ্রামে। (সম্ভবত ১৪১৭ খ্রিস্টাব্দে তাঁর জন্ম হয়) তিনি বাশুলি বা চণ্ডীর উপাসক ছিলেন। পরে সহজমার্গের সাধনায় কবি ব্রতী হন। ‘রামী’ নামে এক রজক কন্যাকে সাধনসঙ্গিনীরূপে গ্রহণ করেন। চণ্ডীদাস নামে  অনেক কবির কথা জানা গেছে  তারা হলেন-  দীন চণ্ডীদাস, দ্বিজ চণ্ডীদাস, বড়ু চণ্ডীদাস, সহজিয়া চণ্ডীদাস । চণ্ডীদাস মুলত সহজিয়া পন্থী ধরনের কবি ছিলেন  । তার লেখনী ভাব ধারায় পূর্বরাগ পর্যায়ে চণ্ডীদাস শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছেন এই পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবি ।(ক) প্রথম যে চণ্ডীদাসের নাম পাওয়া যায় তিনি চৈতন্যপূর্ব যুগের ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’-রচয়িতা বড় চণ্ডীদাস। (খ) চৈতন্য পূর্ব বা সমকালে চণ্ডীদাস নামে আর একজন পদকর্তা ছিলেন, চৈতন্যদেব যাঁর পদাবলি … বিস্তারিত পড়ুন

Share

প্রাক চৈতন্য যুগের একজন বৈষ্ণব কবির কবি প্রতিভার পরিচয় দাও।

চৈতন্য পরবর্তী কালের একজন বিখ্যাত বৈষ্ণব পদকর্তা জ্ঞানদাস চৈতন্য পরবর্তীকালের একজন সুবিখ্যাত বৈষ্ণব পদকর্তা জ্ঞানদাস । বর্ধমান জেলার কাটোয়ার নিকট কাঁদরা গ্রামে জ্ঞানদাসের জন্ম হয় আনুমানিক ১৫৩০ খ্রিস্টাব্দে। চৈতন্য-উত্তর যুগের সোড়শ শতাব্দীর কবি, তিনি বৈষ্ণবগুরু নিত্যানন্দের পণী জাহ্নবী দেবীর শিষ্য ছিলেন । শ্রীকৃষ্ণের বাল্যলীলা, নৌকাবিলাস ও দানখণ্ড প্রভৃতি বিষয়ে জ্ঞানদাস কবিতা লিখেছেন। পূর্বরাগ, আক্ষেপানুরাগ, মান, নিবেদন, রসােদগার, মিলন, বিরহ ও মুরলী শিক্ষা-বিষয়ক পদগুলিতে জ্ঞানদাসের কবিপ্রতিভা স্বকীয় বৈশিষ্ট্যে দ্যুতিময়। এই সময়ে বৈষ্ণব পদ সাহিত্যে  বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস, জ্ঞানদাস ও গোবিন্দ দাস—এই চারজন বৈষ্ণব পদসাহিত্যে  প্রতিনিধি স্থানীয় কবি ছিলেন । একবার খেতুরীর বৈষ্ণব কবি সম্মেলনে যোগ  দিয়েছিলেন এবং এখানে গোবিন্দ  দাস ও বলরাম দাসের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়েছিল। বলা হয় তিনি  প্রাচীন কবি চণ্ডীদাস  রচনা ধারা- কে অনুসরণ করে  পদ রচনা  কোরতেন এবং চণ্ডীদাসের ভাবশিষ্য ছিলেন তিনি । তবে তিনি চণ্ডীদাসকে হুবহু অনুসরণ করেননি।দুজনের রচনার মধ্যে নিবিড় একাত্মতা পরিদৃষ্ট হয়। প্রেমের আত্মনিবেদনে উভয়েই মানবজীবনের সীমা  ছাড়িয়ে  ভাবালোকের উর্ধ্বলোকে  বিচরণ করেন এই কারনে জ্ঞানদাসকে চণ্ডীদাসের ভাবশিষ্য বলা হয় ।চণ্ডীদাস ও জ্ঞানদাস  উভয়েই ভাবতন্ময় কবি। কল্পনায় দুজনেই রাধার সঙ্গে একাত্ম হয়ে যান। চণ্ডীদাসের সঙ্গে জ্ঞানদাসের দুটি পার্থক্য  (ক) চণ্ডীদাস তৰ্গত, জ্ঞানদাস আত্মগত। (খ) চণ্ডীদাস বৈষ্ণবতত্ত্বের আধারে পদ রচনা করেননি,কিন্তু জ্ঞানদাস করেছেন । জ্ঞানদাসের কবি কৃতিত্বের পরিচয় জ্ঞানদাস একই সঙ্গে কবি ও শিল্পী। কবির ভাবাবেগকে শিল্পীর সুক্ষ্ম কারুকর্মে রূপ দিয়েছেন।নায়কনায়িকার রূপ বর্ণনা, প্রেমাবেগের তীব্র জ্বালা ও আর্তি, রূপবিভোরতা ও মিলন ব্যাকুলতাকে জ্ঞানদাস অনায়াসেই শিল্প শ্রীমণ্ডিত করে তুলেছেন। ভাব ও রূপের যুগলমূর্তি গঠনে তিনি অসামান্য কৃতিত্বের অধিকারী। জ্ঞানদাস রচিত কয়েকটি পদের শ্রেষ্ঠ পঙক্তি (ক) আলো মুঞি জানো না, (খ) কী মোহন নন্দ কিশোর, (গ) চূড়াটি বান্ধিয়া উচ্চ, (ঘ) তুমি কী জানো সই, (ঙ) দেইখ্যা আসিলাম তারে সই (চ) বঁধু তোমার গরবে গরবিনী আমি, (ছ) মনের মরম কথা, (জ) মেঘ যামিনী অতি ঘন আন্ধিয়ার, (ঝ) সাজ সাজ বলিয়া, (ঞ) সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু প্রভৃতি । নিম্নে জ্ঞানদাসের কিছু বিখ্যাত পদ নিয়ে আলোচনা করা হলো পদকর্তা জ্ঞানদাস। আক্ষেপানুরাগ পর্যায়ের পদ। এই পদটিতে রাধার প্রেমযন্ত্রণার মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা বর্ণিত হয়েছে। পদকর্তার নাম জ্ঞানদাস। পূর্বানুরাগ পর্যায়ের পদ। জ্ঞানদাসের রূপবর্ণনায় রোমান্টিক সৌন্দর্য পিপাসা ও হৃদয়াতি বিস্ময়কর আবেগ রক্তরাগে রূপায়িত হয়েছে। জ্ঞানদাস বিরচিত একটি বিখ্যাত পদের অংশ বিশেষ। পদটি ‘নিবেদন পর্যায়ের অন্তর্গত। কবি জ্ঞানদাস বিরচিত এই বৈষ্ণব পদটি পূর্বরাগ পর্যায়ভুক্ত। পূর্বরাগের অনুপম হৃদয়াকুলতা ও রূপপিপাসা আলোচ্য পদটিতে জীবন্ত হয়ে উঠেছে। এই পদটিতে জ্ঞানদাসের প্রতিভার যে মূল বৈশিষ্ট্য ‘রোমান্টিকতা’ তার সম্যক প্রকাশ ঘটেছে। রাধার রূপমুগ্ধ যে ছবিটি অঙ্কিত, তা অতুলনীয়। পদটি কবি জ্ঞানদাসের রচনা । এই পদ টির মূলভাব হোল  জ্ঞানদাসের এই ধরনের পদে একদিকে বিদ্যাপতির পদের উল্লাস বা সম্ভোগ রস, অন্যদিকে চণ্ডীদাসের বিরহের বেদনা একসঙ্গে এসে মিলেছে। শ্রীমতী রাধা তাঁর প্রেমের যে গভীরতা তা এই পদে অসামান্য দৃঢ়তা এবং আন্তরিকতার সঙ্গে ব্যক্ত করেছেন, যাতে একদিকে আছে সম্ভোগের আনন্দ, অন্যদিকে বিরহের যন্ত্রণা। পদকর্তা কবি জ্ঞানদাস। পদটি মাথুর পর্যায়ের। শ্রীরাধার অবিশ্রান্ত অশ্রুধারা মথুরার পাষাণ-প্রাচীরে ব্যাহত হয়ে ফিরে আসে। তাঁর সেই ব্যর্থ হাহাকার কবি জ্ঞানদাসের হৃদয়রসে আপ্লুত হয়ে তাঁর রচিত পদের মাধ্যমে বাঙালির বিরহী চেতনার শাশ্বতলোকে  প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অতি দুঃখে রাধা বলছেন যে মাধব তার শপথ ভঙ্গ করেছেন এবং আজ-কাল করে কতদিন অতিবাহিত হয়ে গেল। জ্ঞানদাসের পদ কল্পতরুতে ১৮৬টি  ভণিতা আছে। তার মধ্যে ব্রজবুলিতে লেখা পদ ১০৫টি পদ পাওয়া গেছে । তবে সমস্ত পদ গুলো নিয়ে আলোচনা করা সম্ভব নয় সেক্ষেত্রেও অন্যান্য পদগুলো নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য আমার পরবর্তী সময়ের পোস্টগুলি দেখতে পারেন অথবা কোন ভাল লেখক এর বই কিনে করতে পারেন। এখানে শুধুমাত্র খুবই আলোচিত কয়েকটা পদ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

Share

বিদ্যাপতি ও চন্ডীদাস তুলনামূলক আলোচনা কর।

বিদ্যাপতি ও চন্ডীদাস তুলনামূলক আলোচনা কর

Share

দৌলত কাজি কোন কাব্য রচনা করেন? তার কাব্য রচনার কাল উল্লেখ করে কবি কৃতিত্বের পরিচয় দাও।

তিনি “সতী ময়না ও লোর চন্দ্রানী” কাব্য রচনা করে বাংলার শক্তিমান কবিদের মাঝে নিজের অবস্থান করে নিয়েছেন। বাংলা কাব্যে ধর্মনিরপেক্ষ প্রণয়কাহিনীর তিনি পথিকৃৎ। সপ্তদশ শতাব্দীতে চট্টগ্রাম-আরাকানে দুজন শক্তিমান মুসলমান কবির আবির্ভাব ঘটেছিল—বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে যাদের অবদান যথেষ্ট। এঁরা হলেন দৌলত কাজী এবং সৈয়দ আলাওল। এই কবিরা ধর্মনিরপেক্ষ দেবভাবনামুক্ত অবিমিশ্র মানবিক চেতনার জয়গান গেয়েছেন—যা মধ্যযুগের গতানুগতিক … বিস্তারিত পড়ুন

Share

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে সৈয়দ আলাওলের কৃতিত্ব  বিচার করো।

দৌলত কাজির পরে আরাকান রাজসভার দ্বিতীয় উল্লেখযােগ্য কবির নাম সৈয়দ আলাওল। আলাওলের লেখা আত্মপরিচয় থেকে জানা যায়, যােড়শ শতাব্দীর শেষ দিকে তার জন্ম। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল মুলুক ফতেয়াবাদ-এর অন্তর্গত জালালপুর গ্রামে। অল্প বয়স থেকেই আলাওল বিদ্যাচর্চায় আগ্রহী ছিলেন। হিন্দি, সংস্কৃত, ফারসি প্রভৃতি ভাষায় তাঁর দখল ছিল। আরাকান রাজের প্রধান অমাত্য মাগন ঠাকুরের পৃষ্ঠপােষকতায় তিনি … বিস্তারিত পড়ুন

Share

শ্রেষ্ঠ চৈতন্য জীবনী কাব্য কোনটি? শ্ৰেষ্ঠ চৈতন্যজীবনীকারের কাব্য প্রতিভার পরিচয় দাও।

শ্রীচৈতন্যদেব ও তার কতিপয় শিষ্যের জীবন কাহিনী অবলম্বনে এই জীবনী সাহিত্য সৃষ্টি হয়েছে । এ ধরনের বাস্তব কাহিনী নিয়ে সাহিত্য রচনার বাংলা সাহিত্যে এই প্রথম। চৈতন্যদেবেৱ জীবনী হিসেবে যে বইটি সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ তাহলো “চৈতন্যচরিতামৃত” এটি লিখেছেন কৃষ্ণদাস কবিরাজ।

Share

বাংলা সাহিত্যের প্রথম চৈতন্য জীবনী কাব্য কোনটি এবং কেন? এই বিষয়ে তোমার মতামত দাও।

চৈতন্যভাগবত প্রসিদ্ধ বৈষ্ণব সন্তকবি বৃন্দাবন দাস ঠাকুর (১৫০৭–১৫৮৯ খ্রিষ্টাব্দ) রচিত চৈতন্য মহাপ্রভুর একটি জীবনীগ্রন্থ। এটি বাংলা ভাষায় রচিত চৈতন্য মহাপ্রভুর প্রথম পূর্ণাঙ্গ জীবনী। এই গ্রন্থে চৈতন্যদেবের প্রথম জীবন এবং গৌড়ীয় বৈষ্ণবধর্মের প্রবর্তকরূপে তার ভূমিকার বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে মতামত:- চৈতন্য মহাপ্রভু (১৪৮৬ – ১৫৩৪) ছিলেন ষোড়শ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি ধর্ম ও সমাজ সংস্কারক। তিনি অধুনা পশ্চিমবঙ্গের … বিস্তারিত পড়ুন

Share