ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ১৮০০ খ্রিস্টাব্দের ৪ মে প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন রেভারেন্ড ডেভিড ব্রাউন। কলেজের তিনজন পণ্ডিত হলেন-উইলিয়াম […]
উনিশ শতকে বাংলা গদ্যের বিকাশে শ্রীরামপুর মিশনের অবদান বিশেষভাবে স্মরণীয়। ইংরেজরা খ্রিস্টানধর্ম প্রচারের জন্য মূলত গড়ে তুলেছিলেন শ্রীরামপুর মিশন। এ
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের অন্যতম পন্ডিত মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার। তাঁর প্রশ্নগুলি হল-‘বত্রিশ সিংহাসন’ (১৮০২), ‘হিতোপদেশ’ (১৮০৮), ‘রাজাবলি’ (১৮০৮), ‘বেদান্তচন্দ্রিকা’ (১৮১৭) ও ‘প্রবোধচন্দ্রিকা’
বাংলা গদ্যের প্রথম যুগের অন্যতম শিল্পী বিদ্যাসাগর। বাংলা গ্রন্থের প্রয়োজনে তাঁকে অনুবাদে নজর দিতে হয়েছিল। বিদ্যাসাগরের অনুবাদমূলক রচনাগুলি হল হিন্দি
বিংশ শতকের অন্যতম প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরী। ‘সবুজপত্র’ পত্রিকার সম্পাদনা ও এই পত্রিকাকে কেন্দ্র করে তিনি মননশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। রবীন্দ্রনাথের জীবিতকালেই
বিদ্যাসাগরের দুটি সমাজসংস্কারমূলক গ্রন্থের নাম হল-‘বিধবাবিবাহ চলিত হওয়া উচিত কিনা এতদ্বিষয়ক প্রস্তাব’ (১৮৫৫) ও ‘বহুবিবাহ রহিত হওয়া উচিত কিনা এতদ্বিষয়ক
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের তিনজন পণ্ডিত হলেন-উইলিয়াম কেরী, রামরাম বসু ও মৃত্যঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার। তাঁদের লেখা তিনটি গ্রন্থ হল- উইলিয়াম কেরী-‘ইতিহাসমালা’, রামরাম
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের চারজন গৌণ পণ্ডিত হলেন- রাজীবলোচন মুখোপাধ্যায়, তারিণীচরণ মিত্র, গোলকনাথ শর্মা ও চণ্ডীচরণ মুনশি। তাঁদের একটি করে গ্রন্থ
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের চারজন পণ্ডিত হলেন-উইলিয়াম কেরী, রামরাম বসু, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার ও গোলকনাথ শর্মা। তাঁদের একটি করে গ্রন্থ হল- উইলিয়াম
উইলিয়াম কেরীর লেখা দুটি প্রশ্নের পরিচয় পাওয়া যায়। যথা-‘কথোপকথন‘ (১৮০১) ও ‘ইতিহাসমালা‘ (১৮১২)। ‘কথোপকথন‘ সংলাপের ঢঙে লেখা। বাঙালি জীবনের ঘরোয়া
