পটুয়া শিল্পী কাদের বলা হয়? একজন পটুয়া শিল্পীর নাম উল্লেখ করো।

পটুয়া শিল্পী বলতে সেই চিত্রশিল্পীকে বোঝানো হয়, যারা পটচিত্র আঁকেন। পটুয়া শিল্পীরা সাধারণত প্রাচীন লোকশিল্পের ধারক এবং বাহক, যারা ধর্মীয়, পৌরাণিক, বা সামাজিক বিষয়বস্তুর উপর ভিত্তি করে চিত্রকর্ম তৈরি করেন। পটুয়া শিল্পীরা বিশেষ করে গ্রামবাংলার লোকজ চিত্রকর্মের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জীবন, বিশ্বাস, এবং ঐতিহ্যকে শিল্পের আকারে প্রকাশ করেন। একজন বিখ্যাত পটুয়া শিল্পী হলেন শহীদুল্লাহ কাঁন। … বিস্তারিত পড়ুন

Share
বিভাগ সমূহ Home

‘শিক্ষার সংকট’ প্রবন্ধ অনুসরণে মাও ৎসে-তুং-এর পরিচয় দাও।

মাও সে-তুং (Mao Zedong) ছিলেন চীনের কমিউনিস্ট বিপ্লবী নেতা এবং চীনা গণপ্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর নেতৃত্বে চীন ১৯৪৯ সালে কমিউনিস্ট বিপ্লবের মাধ্যমে গণপ্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হয়। মাও ছিলেন চীনা কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান এবং চীনের কমিউনিস্ট আন্দোলনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর শাসনকালে চীন ব্যাপক সমাজতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের মুখোমুখি হয়, যার মধ্যে ছিল ভূমি সংস্কার, শিল্পায়ন, এবং শিক্ষা … বিস্তারিত পড়ুন

Share

রবীন্দ্রনাথের ‘মেঘদূত’ প্রবন্ধের মূল উৎস কী? এই প্রবন্ধে উল্লিখিত তিনটি নগরের নাম লেখো।

রবীন্দ্রনাথের “মেঘদূত” প্রবন্ধের মূল উৎস হল কালিদাসের “মেঘদূত” কবিতা, যা একটি প্রাচীন সঙ্কৃত সাহিত্যকর্ম। কালিদাসের এই কাব্যটির মাধ্যমে একজন ক্লান্ত পাষাণবন্দী যোদ্ধা তাঁর প্রিয়তমাকে দূত রূপে মেঘকে পাঠায়, যা প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং মানবিক অনুভূতির মধ্যে একটি গভীর সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করে। প্রবন্ধে উল্লিখিত তিনটি নগরের নাম: অলখীলপুর (অলকানন্দপুর) উজ্জয়িনী কাঞ্চী এই তিনটি নগরী প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘বিদ্যাপতি ও জয়দেব’ প্রবন্ধটি কোন প্রবন্ধগ্রন্থের অন্তর্গত? এই প্রবন্ধে বিদ্যাপতি ও জয়দেবের পরিচয় দাও।

“বিদ্যাপতি ও জয়দেব” প্রবন্ধটি প্রাবন্ধিক বুদ্ধদেব বসুর “বাংলা সাহিত্য: নানা প্রসঙ্গ” নামক প্রবন্ধগ্রন্থের অন্তর্গত। বিদ্যাপতি: বিদ্যাপতি ছিলেন মধ্যযুগের বিখ্যাত বাংলা কবি এবং পণ্ডিত, যিনি প্রধানত বৈষ্ণব পদাবলী রচনার জন্য পরিচিত। তাঁর রচিত কবিতাগুলো সাধারণত প্রেম ও ভক্তির বিষয় নিয়ে লিখিত, বিশেষ করে শ্রীকৃষ্ণের প্রতি প্রেমভক্তির কবিতা। বিদ্যাপতির কবিতায় মানবিক অনুভূতির চমৎকার প্রকাশ দেখা যায়, এবং … বিস্তারিত পড়ুন

Share

পটুয়ার সংজ্ঞা দাও। পটুয়া শিল্প সম্বন্ধে প্রাবন্ধিক যামিনী রায় লোকশিল্পের কোন্ আঙ্গিককে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন?

পটুয়ার সংজ্ঞা পটুয়া হল সেই চিত্রশিল্পী, যিনি গ্রামীণ বাংলায় হাতে আঁকা পট বা চিত্রকর্ম তৈরি করেন এবং গল্প বলার উদ্দেশ্যে ধারাবাহিকভাবে এগুলি উপস্থাপন করেন। এই চিত্রে পৌরাণিক, ধর্মীয় ও সামাজিক কাহিনি ফুটে ওঠে। যামিনী রায় এবং পটুয়া শিল্প: প্রাবন্ধিক যামিনী রায় পটুয়া শিল্পের সরলতা, শক্তিশালী রেখাচিত্র, ও প্রাকৃতিক রঙের ব্যবহারকে বিশেষভাবে তুলে ধরেছেন। তিনি এই … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘রামায়ণ’ সম্পর্কে প্রাবন্ধিক বুদ্ধদেব বসুর অভিজ্ঞান কতটা রসসম্মত হয়েছে তা বিচার করো।

বুদ্ধদেব বসুর “রামায়ণ” সম্পর্কিত অভিজ্ঞান অত্যন্ত রসসম্মত ও সাহিত্যিক মূল্যবোধে সমৃদ্ধ। তিনি রামায়ণের কাহিনি, চরিত্র, ও ভাবধারাকে যে দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করেছেন, তাতে এর পৌরাণিক আখ্যানের গভীরতা ও মানবিক দিকগুলো নতুনভাবে উদ্ভাসিত হয়েছে। বুদ্ধদেব বসু রামায়ণের মর্মার্থ তুলে ধরতে গিয়ে রচনার যে শৈলী এবং ভাষার যে মাধুর্য ব্যবহার করেছেন, তা পাঠকের মনে রামের জীবন, তাঁর … বিস্তারিত পড়ুন

Share

পল্লী শিল্পের ধ্বংসের কারণ সম্পর্কে প্রাবন্ধিকের বক্তব্য কতটা যথাযথ বলে তুমি মনে করো?

পল্লী শিল্পের ধ্বংসের কারণ সম্পর্কে প্রাবন্ধিকের বক্তব্য যথার্থ এবং প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়। তিনি বাস্তবিক এবং ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন। পল্লী শিল্প একসময়ে গ্রামীণ অর্থনীতি ও সংস্কৃতির একটি মজবুত ভিত্তি ছিল, যা গ্রামের মানুষের জীবিকা, ঐতিহ্য এবং সামাজিক বন্ধনের অন্যতম উপায় হিসেবে কাজ করত। প্রাবন্ধিক দেখিয়েছেন যে, আধুনিকীকরণ, উপনিবেশিক শাসনের প্রভাব, কাঁচামালের অভাব, … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘বাঙ্গালা ভাষা’ প্রবন্ধের রসগ্রাহী আলোচনা করো।

“বাঙ্গালা ভাষা” প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক বাংলা ভাষার শৈল্পিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক বিকাশ এবং বাংলা ভাষার সংস্কৃতির সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে এক গভীর রসগ্রাহী আলোচনা করেছেন। এই প্রবন্ধে বাংলা ভাষার উদ্ভব, গঠন এবং তার প্রকাশভঙ্গির যে অনন্য বৈশিষ্ট্য তা অত্যন্ত সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। বাংলা ভাষার শব্দচয়নের রূপমাধুর্য, ভাষার সরলতা ও সুরেলা ভাব, এবং সাহিত্যে তার অবদান এ প্রবন্ধের … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘মেঘদূত’ প্রবন্ধে রামগিরি থেকে হিমালয় পর্যন্ত যে যাত্রাপথের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তার পরিচয় দাও।

“মেঘদূত” প্রবন্ধে কালিদাস তাঁর কাব্যিক রচনা ‘মেঘদূত’এর মধ্য দিয়ে এক অসাধারণ যাত্রাপথের বর্ণনা করেছেন, যা রামগিরি পর্বত থেকে শুরু করে হিমালয়ের আকাশছোঁয়া শৃঙ্গ পর্যন্ত বিস্তৃত। এ যাত্রাপথে বিভিন্ন ভূদৃশ্য, শহর, গ্রাম, নদী, পর্বত এবং পল্লীর বর্ণনা এক মহাকাব্যিক সৌন্দর্যে রূপ লাভ করেছে। প্রবন্ধে মেঘের মাধ্যমে পাঠককে এক কল্পনাময়, মনোরম ও আবেগপূর্ণ পরিবেশে ভ্রমণ করানো হয়েছে। … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘বিদ্যাপতি ও জয়দেব’ প্রবন্ধে। দুই মহান কবির তুল্যমূল্য বিচার প্রাবন্ধিক যেভাবে করেছেন তার পরিচয় দাও।

“বিদ্যাপতি ও জয়দেব” প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক দুই বিখ্যাত কবি বিদ্যাপতি ও জয়দেবের তুল্যমূল্য বিচার অত্যন্ত বিশদ ও স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে করেছেন। এখানে তিনি তাঁদের কাব্যপ্রকৃতি, ভাষাশৈলী, ভাবগত ও সৃষ্টিগত পার্থক্য, এবং ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেছেন। এ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক দুই কবির জীবন, তাঁদের সাহিত্যিক প্রভাব এবং কাব্যের প্রকৃতি তুলে ধরে তাঁদের পৃথক বৈশিষ্ট্য ও অবদানকে … বিস্তারিত পড়ুন

Share