কালিদাসের কাব্যগ্রন্থ ‘শকুন্তলা’ বিশ্বসাহিত্যে একটি অমূল্যতার রত্ন হিসেবে পরিচিত। ‘শকুন্তলা’ একটি এপিক কাব্য যা ভারতীয় সাহিত্যের একটি অমূল্য উপার্জন। এই কাব্যের আখ্যান-নির্মাণে মৌলিকতা অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে।
‘শকুন্তলা’ হলো কালিদাসের একটি এপিক ড্রামা, যা প্রেম ও ভক্তির মাধ্যমে মিলনের কাহিনীকে নিয়ে তৈরি করা। এই কাব্যে প্রেম, মিলন, বিয়ে, বিতর্ক, রাজনীতি, এবং ধর্মের বিভিন্ন দিক একত্রে আলোকিত হয়েছে।
মৌলিকতা শব্দটি বুঝতে হলে তার সংজ্ঞার প্রতি মনোভাব থাকতে হবে। ‘শকুন্তলা’ একটি উচ্চমাধ্যমিক যুগে রচিত একটি কাব্য যা সংস্কৃত সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই কাব্যে রয়েছে ভারতীয় সাংস্কৃতিক এবং ধার্মিক মূল মৌলিকতা।
‘শকুন্তলা’ একটি প্রেম কাব্য, একই সময়ে এটি ধর্ম, নৃত্য, সৌন্দর্য এবং রজনীতি সম্পর্কেও কথা বলে। কাব্যের মূল কাহিনী ভারতীয় পুরাণের একটি ঘটনায় ভিত্তি রাখে, যেখানে রাজা দুষ্যন্ত একদিন আকাশে ভ্রমণ করতে গিয়ে অপসরা শকুন্তলার সঙ্গে পরিচয় হয়। পরবর্তীতে শকুন্তলা রাজা দুষ্যন্তের সাথে মিলন করতে চলে যায়, এবং এই দুই প্রেমিকের মধ্যে একটি সুন্দর ভালোবাসার গল্প হয়।
‘শকুন্তলা’ কাব্যে সুষম শিক্ষার মাধ্যমে দারিদ্র্য, মৃত্যু, বিয়ে, এবং আধ্যাত্মিক বিষয়সমূহ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করার চেষ্টা করেন। এটি একটি শিক্ষামূলক কাব্য, যা ভারতীয় ধার্মিক এবং সাংস্কৃতিক মূল মৌলিকতা নিয়ে অতীতে হয়ে ওঠা এবং একটি অনুভূতি সৃষ্টি করা ব্যক্তিনিষ্ঠ পূর্বক বিশেষভাবে রূপান্তর করা হয়েছে।
মৌলিকতা এখানে বৃহত্তর ভারতীয় সাহিত্য এবং সংস্কৃতির আদৃশ রূপে দেখা যায়, এবং তা অনেক দশক ধরে অকল্পনীয় এবং অমূল্যতার একটি উদাহরণ। ‘শকুন্তলা’ হলো একটি পুরাতান আদৃশ, যা মৌলিকতা এবং ভারতীয় সাহিত্যের মাধ্যমে সার্বিক প্রতিষ্ঠানের অবদান রেখেছে।