রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ উপন্যাস কোনটি? এটি কোন ধরনের উপন্যাস? এই উপন্যাসের সঙ্গে কোন গল্পের সংযোগ রয়েছে?

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ উপন্যাসের নাম “শেষের কবিতা”। এটি একটি রোমান্টিক উপন্যাস, যেখানে প্রেম, বিবাহ, এবং সমাজের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন দ্বন্দ্ব ও বিশ্লেষণ স্থান পেয়েছে। উপন্যাসটি লাবণ্য ও অমিত নামের দুই প্রধান চরিত্রের জীবনের গল্প নিয়ে লেখা।

“শেষের কবিতা” উপন্যাসের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের আরেকটি ছোটগল্প “ল্যাবরেটরি” এর কিছুটা সংযোগ রয়েছে, কারণ উভয় গল্পেই নারীর শিক্ষা ও সামাজিক অবস্থান নিয়ে চিন্তাভাবনা প্রকাশ করা হয়েছে। তবে, সরাসরি সংযোগ নেই।

Table of Contents

‘পদ্মানদীর মাঝি’ উপন্যাসের তিনজন মাঝির নাম লেখো। তারা কোন গ্রামে বাস করতো?

‘পদ্মানদীর মাঝি’ উপন্যাসে তিনজন প্রধান মাঝির নাম হলো:

  1. কুবের মণ্ডল
  2. গণেশ
  3. রহমত

তারা সবাই বাংলার একটি গ্রামের বাসিন্দা ছিল, যার নাম ছিল কেঁওটপুর।

‘হাজার চুরাশির মা’ উপন্যাসটির প্রকাশকাল লেখো। উপন্যাসটি কোন পটভূমিতে লেখা?

Ans- ‘হাজার চুরাশির মা’ উপন্যাসটি ১৯৭৪ সালে প্রকাশিত হয়। মহাশ্বেতা দেবী রচিত এই উপন্যাসটি ভারতের নকশালবাড়ি আন্দোলনের পটভূমিতে লেখা। গল্পের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন সুজাতা নামের এক মা, যিনি তার সন্তান ব্রতীকে হারানোর পর সমাজ ও রাজনীতির বিভিন্ন স্তরে নিজের উপলব্ধি এবং অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হন।

‘চার অধ্যায়’ উপন্যাসে ইন্দ্রনাথ কোলকাতায় মেয়েদের জন্য যে স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তার নাম কী? সেই স্কুলের কর্ত্রীপদ ইন্দ্রনাথ কাকে দিয়েছিলেন? কর্ত্রীপদ দেওয়ার পূর্বে তাঁকে দিয়ে কী প্রতিজ্ঞা করিয়েছিলেন?

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘চার অধ্যায়’ উপন্যাসে ইন্দ্রনাথ কলকাতায় মেয়েদের জন্য যে স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, তার নাম ছিল “বসন্তিকা”। ইন্দ্রনাথ এই স্কুলের কর্ত্রীপদ দিয়েছিলেন অতশীকে।

কর্ত্রীপদ দেওয়ার আগে ইন্দ্রনাথ অতশীকে দিয়ে একটি প্রতিজ্ঞা করিয়েছিলেন, যা ছিল: তিনি স্কুলে তাঁর চাকরির সময়ে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত কোনো কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করবেন না এবং কোনো রকম রাজনৈতিক মতাদর্শে প্রভাবিত হবেন না। ইন্দ্রনাথ চেয়েছিলেন অতশী যেন শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের শিক্ষা এবং স্কুলের পরিচালনায় মনোযোগ দেন, এবং কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত না হন।

‘পদ্মানদীর মাঝি’ সর্বপ্রথম কোথায় প্রকাশিত হয়? উপন্যাসটি গ্রন্থাকারে কবে প্রকাশিত হয়? উপন্যাসটি মোট কয়টি পরিচ্ছেদে বিভক্ত?

‘পদ্মানদীর মাঝি’ উপন্যাসটি প্রথমে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছিল ‘প্রবাসী’ পত্রিকায়। এটি প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ১৯৩৬ সালে। উপন্যাসটি মোট ২৯টি পরিচ্ছেদে বিভক্ত।

‘হাজার চুরাশির মা’ উপন্যাসে ব্রতীর সঙ্গীদের নাম লেখো। তাদের মধ্যে টিম লিডার কে ছিল?

‘হাজার চুরাশির মা’ উপন্যাসে ব্রতীর সঙ্গীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকজনের নাম হলো:

  1. সোমু
  2. জয়া
  3. নিখিল
  4. তন্ত্রি

তাদের মধ্যে টিম লিডার ছিল সোমু। তিনি দলটির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং তাদের কার্যক্রম সমন্বয় করেছিলেন।

Share

Discover more from

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading