মধ্যভারতীয় আর্যভাষা বা প্রাচীন ভারতীয় ভাষা প্রবৃদ্ধির সময়কাল মৌর্য, শুংগ, এবং গুপ্ত সাম্রাজ্যের মধ্যে পড়ে। এই সময়কালে ভাষার বিকাশের প্রক্রিয়ায় একটি স্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটতে পারে, যা মধ্যভারতীয় আর্যভাষার প্রাচীন সাহিত্য এবং ভাষাচত্তার বৈশিষ্ট্যে প্রকাশ পায়।
সময়কাল:
এই সময়কালে (প্রা.সূ. 600 থেকে 1000) যে ভাষা বিকাশ পায় তা মধ্যভারতীয় আর্যভাষা হিসেবে পরিচিত। এই সময়কালে মৌর্য, শুংগ, এবং গুপ্ত সাম্রাজ্য অসীম এলাকায় স্থাপন করেছিল। এই সাম্রাজ্যের আদান-প্রদান, সাহিত্যিক কার্যক্রম, এবং সাংস্কৃতিক প্রভাবে মধ্যভারতীয় আর্যভাষার উন্নতি ঘটে।
নিদর্শন:
মৌর্য সাম্রাজ্যে অসীম ভাষা একটি শক্তিশালী নিদর্শন হিসেবে কাজ করত। এই সময়ে শ্রুতি এবং স্মৃতি গ্রন্থ হিসেবে অনেকগুলি ভাষা প্রকাশ পায়, যেগুলি মৌর্য সাম্রাজ্যে অবস্থিত বিভিন্ন প্রদেশকে প্রতিষ্ঠিত করে। এই নিদর্শনের মাধ্যমে ভাষার বিভিন্ন রূপ, শিক্ষার পদ্ধতি, এবং সাহিত্যিক কার্যক্রম পরিচিত হয়।
ভাষা তাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য:
ভাষা বিকাশ:
এই সময়কালে ভাষার বিকাশের প্রক্রিয়া উল্লেখযোগ্য হয়। মৌর্য সাম্রাজ্যের সময়ে ভাষা অভিন্ন উদ্ভিদে উন্নত হয় এবং অনেকগুলি ভাষা শ্রুতি এবং স্মৃতি গ্রন্থে প্রকাশ পায়।
ভাষার প্রভৃতি:
ভাষা প্রভৃতির সাথে সম্পৃক্ত ভাষাচত্তাত্তিক প্রকাশ পায়। শ্রুতি এবং স্মৃতি গ্রন্থে ভাষা ব্যবহারের নির্দিষ্ট নির্দোষ্য নীতিমালা প্রদান করা হয়।
সাহিত্যিক কার্যক্রম:
ভাষার উন্নতি সাথে সাথে সাহিত্যিক কার্যক্রমেও উন্নতি পায়। এই সময়ে শ্রুতি এবং স্মৃতি গ্রন্থে একাধিক সাহিত্যিক কার্যক্রমের উল্লেখ পাওয়া যায়, যেগুলি ভাষার সৃষ্টি, শিক্ষা, এবং সম্প্রদায়ের বিষয়ে আলোচনা করে।
এই ভাষার নিদর্শন এবং ভাষাচত্তাত্তিক বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে অভিজ্ঞান করা যায় কীভাবে ভাষার বিকাশ এবং ভাষার ব্যবহার সমৃদ্ধি পায় এবং কীভাবে ভাষাচত্তাত্তিক বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে সমাজের সাংস্কৃতিক, শিক্ষাতাত্ত্বিক, এবং সাহিত্যিক জীবনের নির্দিষ্ট দিক প্রতিস্থাপন হয়।