ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ‘শকুন্তলা’ অবলম্বনে তাঁর গদ্যশৈলী অত্যন্ত সুদৃঢ়, মধুর, এবং সুসংবাদী ছিল। তার গদ্যশৈলী কেবল সাহিত্যিক মানসম্মত নয়, তাকে লৌকিক মানুষের কাছেও খুবই প্রিয় করা হয়েছিল।
বিদ্যাসাগর ‘শকুন্তলা’তে সাধারণভাবে সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক বিষয়ে ভিত্তি করেছেন, কিন্তু তার গদ্যশৈলীতে সাহিত্যিক রচনায় অপার্থিব সৌন্দর্য, মানসিক দৃষ্টিকোণ, এবং বৈচিত্র্য প্রকাশ পায়। তার ভাষা প্রশস্ত এবং আকর্ষণীয়, এবং সারাংশে পাঠকদের সঙ্গে এক স্বরে অবস্থান করে।
বিদ্যাসাগর গদ্যে বৃহত্তর জনগণের পক্ষ থেকে সহজ ভাষা ব্যবহার করেছেন, যাতে সাধারণ পাঠক অনুভব করতে পারে এবং সাহিত্যিক রচনায় সুখী হতে পারে। ‘শকুন্তলা’ গদ্যশৈলীতে তিনি অদ্ভুত চিত্রণ সৃষ্টি করেন, যা পাঠকদের মানসিক দৃষ্টিকোণ পরিবর্তন করে দেয়ায়।
বিদ্যাসাগরের গদ্যশৈলীতে সৌন্দর্য, ভাষার গান, আলঙ্কারিক বর্ণনা, এবং মানসিক দৃষ্টিকোণে অমিল বৈচিত্র্যের মিশ্রণ থাকে। তার শব্দসঙ্গ্রহ অত্যন্ত ধর্মীয়, সংস্কৃতির উৎসব, এবং ঐতিহাসিক ঘটনা হওয়ায় তার গদ্যে সহজে প্রতি পক্ষে একত্র হয়ে থাকে।
‘শকুন্তলা’ বিদ্যাসাগরের গদ্যশৈলীর একটি অমূল্য কৃতি, যা তার সাহিত্যিক শিল্পের সৌন্দর্য, ভাষার বৈচিত্র্য, এবং মানসিক দৃষ্টিকোণের অদ্ভুত সমন্বয়বদ্ধতা দেখাচ্ছে।
বিদ্যাসাগরের ‘শকুন্তলা’ গদ্যশৈলী একটি অমূল্য কৃতি, যা তার সাহিত্যিক শিল্পের সৌন্দর্য, ভাষার বৈচিত্র্য, এবং মানসিক দৃষ্টিকোণের অদ্ভুত সমন্বয়বদ্ধতা দেখাচ্ছে। তার গদ্যশৈলীতে সৌন্দর্য, ভাষার গান, আলঙ্কারিক বর্ণনা, এবং মানসিক দৃষ্টিকোণে অমিল বৈচিত্র্যের মিশ্রণ থাকে।
বিদ্যাসাগরের গদ্যশৈলী কেবল সাহিত্যিক মানসম্মত নয়, তাকে লৌকিক মানুষের কাছেও খুবই প্রিয় করা হয়েছিল। তার ভাষা প্রশস্ত এবং আকর্ষণীয়, এবং সারাংশে পাঠকদের সঙ্গে এক স্বরে অবস্থান করে।
‘শকুন্তলা’ গদ্যশৈলীতে বিদ্যাসাগর অদ্ভুত চিত্রণ সৃষ্টি করেন, যা পাঠকদের মানসিক দৃষ্টিকোণ পরিবর্তন করে দেয়ায়। তার শব্দসঙ্গ্রহ অত্যন্ত ধর্মীয়, সংস্কৃতির উৎসব, এবং ঐতিহাসিক ঘটনা হওয়ায় তার গদ্যে সহজে প্রতি পক্ষে একত্র হয়ে থাকে।
শকুন্তলা গদ্যশৈলীতে বিদ্যাসাগরের মৌলিক চিন্তা এবং ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রের মাধ্যমে মানব জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে চিন্তা করা হয়েছে। তার ভাষা প্রশস্ত এবং সৃজনশীল, যা পাঠকদের সঙ্গে একসাথে আসায় তার গদ্যশৈলী সাহিত্যে অমূল্য।