বাংলা লিপির উদ্ভব একটি শিক্ষার্থক এবং সাহিত্যিকের সমন্বয়ে হয়েছে, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলা ভাষার সহজ এবং সুস্থ লেখা-পঠনের সুযোগ তৈরি করা। এটি একটি বিশেষজ্ঞের কাজের ফলাফল হয়েছে, যার নাম ছিল চারুচন্দ্র শঙ্কর দেব।
চারুচন্দ্র শঙ্কর দেব এবং বাংলা লিপি:
চারুচন্দ্র শঙ্কর দেব ছিলেন একজন শিক্ষার্থী, সাহিত্যিক, এবং লেখক। তার উদ্দীপক প্রয়োজনে ছিল বাংলা ভাষার বিভিন্ন উদাহরণমূলক ও বৈশিষ্ট্যমূলক শব্দ সম্পাদন করতে।
বাংলা লিপির উদ্ভবের কথা:
১৮৯৯ সালে, চারুচন্দ্র শঙ্কর দেব একটি সামগ্রিক বাংলা বর্ণমালা প্রস্তুত করেন, যা প্রথম হলো বর্ণরূপান্তর হতে উল্লেখযোগ্য একটি প্রয়োগশালায়। এই বর্ণমালা দিয়ে তিনি বাংলা ভাষার বিভিন্ন ধ্বনির উচ্চারণ এবং ধ্বনির প্রতিবিম্বন স্থাপন করেন।
বাংলা লিপির উৎপত্তির ইতিহাস:
চারুচন্দ্র শঙ্কর দেবের বর্ণমালা এবং তার ব্যবহারের সহিষ্ণুতা করে বৃহত্তর সংখ্যক লেখক ও শিক্ষক এই বর্ণমালা প্রয়োগ করেন। এটি সাধারণ মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ হয় এবং বিভিন্ন ধরণের গ্রন্থে ব্যবহৃত হয়।
বর্ণমালার আচরণ:
চারুচন্দ্র শঙ্কর দেবের বর্ণমালা প্রথমে দৈব গ্রন্থ ‘উদাত্তবৈশিষ্ট্য’তে প্রকাশিত হয়, এবং পরবর্তীতে তার শিক্ষাগুরু ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এই বর্ণমালার অধ্যয়ন এবং আচরণ করেন।
চারুচন্দ্র বর্ণমালা:
চারুচন্দ্র দেবের বর্ণমালা ৩৭ টি বর্ণ থাকতে পারে, যা হলো স্বরবর্ণ ১৯টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ১৮টি। এই বর্ণমালার আচরণ এবং শিক্ষায় বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে।
এই রকমে, চারুচন্দ্র শঙ্কর দেবের প্রযোগশালা এবং তার প্রতিনিধিত্ব করা বর্ণমালা বাংলা ভাষার লিপি হিসেবে পুনর্জাগরণে একটি মৌল্যশালী হাস্যকর ও আবারপ্রবৃত্তিক কারণ হয়ে উঠে।