“বড়োবাবুর কাছে নিবেদন” কবিতা হলো সুকান্ত ভট্টাচার্য্যের একটি বিখ্যাত কবিতা, যা একটি কিশোরের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে বড়বাবুর কাছে তার প্রশ্ন, আশঙ্কা, এবং সমর্থন স্পষ্ট করে। এই কবিতার মাধ্যমে কবি তার অদ্ভুত বোধবৃত্তি এবং প্রতিষ্ঠানের সময় পাওয়া সাহস উপস্থাপন করেন।
কবিতার ভাষা বেশ সহজ এবং সময় সৃষ্টিতে পুরনো হওয়া বোধ করাতে সাহায্য করে। কবি তার বড়বাবুর কাছে তার অসুরক্ষিত ভাবনা এবং বৃদ্ধি এবং আত্ম-উন্নতির মাধ্যমে তার স্বপ্ন বুঝাতে চায়। তিনি বড়বাবুকে জীবনের অদূরে দেখার সাহস এবং উত্তরাধিকারের আদান-প্রদানের মাধ্যমে নতুন দিকে তার চেতনা প্রশ্ন করতে বোঝাতে চায়।
কবি আত্ম-বৃদ্ধি এবং জীবনের প্রতি উৎকৃষ্ট প্রতিবন্ধির মতো তার বড়বাবুকে দেখতে চায়। তার কবিতার মাধ্যমে তিনি তার অসুরক্ষিত অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার উদ্দীপ্ত ইচ্ছা প্রকাশ করেন, এবং তার স্বপ্নের দিকে মুখের মাধ্যমে যাত্রা করতে চায়।
এই কবিতার মাধ্যমে সুকান্ত ভট্টাচার্য একটি শখরূপ যোগাযোগ স্থাপন করেন যা বড়বাবুর সাথে বৃদ্ধি এবং অগ্রগতির দিকে প্রবৃদ্ধি করে। তার মাধ্যমে কবি তার ভাবনা, প্রশ্ন, এবং আশঙ্কা স্পষ্টভাবে প্রদর্শন করেন এবং তার আত্মবিশ্বাস এবং স্বপ্ন প্রতি সমর্থন সৃষ্টি করতে পারেন।
এই কবিতা জীবনের একটি মুহূর্ত স্থবির করে, যেটি আমাদের সামগ্রিক পরিচয় করিয়ে দিয়েছে এবং সুকান্ত ভট্টাচার্যের চিন্তা এবং আত্মপরিচয়ের একটি মৌলিক বিবৃতি প্রদান করে।
কবি একটি কিশোরকে চিন্তা করতে চায়, এবং বড়বাবুর কাছে যাওয়ার পূর্বে কিশোরটি নিজেকে জিজ্ঞাসা করতে বুঝতে চায় তিনি কোনভাবে একটি উচ্চ আদর্শ প্রাপ্ত করতে সক্ষম হবেন। তার ভাবনা বুঝতে হয় এবং বড়বাবুর কাছে গিয়ে তার আত্মবিশ্বাস এবং বৃদ্ধির জন্য একটি বিশেষ উদ্দীপ্ত ইচ্ছা দেখাতে হয়।
কবির দৃষ্টিভঙ্গি ও ভাষার ব্যবহার একটি অদ্ভুত প্রভৃতি দেখিয়ে, তিনি একটি কবিতা দ্বারা কেমন সুন্দরভাবে আত্মপরিচয় করতে পারেন তা দেখাতে চেষ্টা করেন। তার কবিতা কিশোরটির ভিন্ন আবেগ, আশঙ্কা, এবং প্রতিরোধ স্থানান্তর করে, যা একটি যুগান্তরের বা একটি সৃষ্টির মুহূর্ত করতে সহায় করে।
“বড়োবাবুর কাছে নিবেদন” একটি মুক্তচিন্তা এবং আত্ম-সমর্থন বোধ করার চেষ্টা করে, এবং এটি একজন কিশোরের চিন্তা, আত্মবিশ্বাস, এবং জীবনের অগ্রগতির দিকে একটি দ্রুত প্রবর্তন দেখাতে সক্ষম হয়েছে।