বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বিশেষভাবে তার উপন্যাস এবং নাটকের মাধ্যমে, সমাজ বিজ্ঞানের মধ্যে বিভিন্ন সামাজিক এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ আত্মসমর্পণ করেছেন। তার রচনাগুলি মৌলিকভাবে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক মৌল্য, চেতনা, এবং সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগের মধ্যে সমাধানে তার প্রতি আত্মসমর্পণ দেখায়।
তার মৌলিক দৃষ্টিকোণ এবং রাষ্ট্রবাদী বেলিয়ালিসম তার রচনাগুলি কে একটি বিশেষ সমাজ বিজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ দেয়। তার কাহিনীগুলি বিভিন্ন কাল, স্থান, এবং সমাজে উপস্থিত বিভিন্ন সমাজ বিজ্ঞানের প্রবন্ধ।
বঙ্কিমচন্দ্র রাষ্ট্রবাদী বেলিয়ালিসমের পোষণ করে এবং তার রচনাগুলি রাষ্ট্র এবং সমাজের উন্নতির দিকে তার আশা প্রদর্শন করে। তার চিন্তাধারার মধ্যে রাষ্ট্র এবং সমাজের সামাজিক অবস্থানের উন্নতি এবং ন্যায় বিচারের মাধ্যমে সমাজের সুশক্তি উন্নত করা হবে বলে আবদ্ধ।
তার কিছু গ্রন্থে, যেমন “দেবীচৌধুরাণি” এবং “আনন্দমঠ” তার রাষ্ট্রবাদী বেলিয়ালিসম এবং সামাজিক প্রবন্ধগুলি প্রতিষ্ঠান করে। বঙ্কিমের এই চিন্তাধারা সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নতির দিকে তার আশা এবং সমর্থন প্রদর্শন করে।
এইভাবে, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তার রচনাগুলির মাধ্যমে সমাজ বিজ্ঞানের পরিচয় দিয়েছেন এবং তার দৃষ্টিকোণ থেকে সমাজের উন্নতি এবং ন্যায় বিচারের দিকে উন্নতির দিকে প্রেরণা দিয়েছেন।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘কমলাকান্তের দপ্তর’ নাটকের ‘বড় বাজার’ রচনায় তার ভাষায় রূপকের আড়ালে প্রকাশিত কিছু মন্তব্য রয়েছে। এই মন্তব্যগুলি তিনি রূপকের চরিত্র এবং তার বৈচিত্র্য বর্ণনা করতে ব্যবহার করেছেন। নিচে বঙ্কিমচন্দ্রের ‘কমলাকান্তের দপ্তর’ নাটকের ‘বড় বাজার’ রচনায় রূপকের আড়ালে প্রকাশিত কিছু মন্তব্যগুলি উল্লেখ করা হলো:
“রূপ এক মিষ্টি মেয়ে, বালবন্ধু বনলতার সঙ্গে এক মিষ্টি দেশ। একটি মিষ্টি ভাষা কবিতায়।”
“রূপ আমার নয়, তার বনলতা। রূপ কবিতায়, বনলতা বঙ্কিমচন্দ্রের নয়।”
“তার বঙ্কিমচন্দ্র যেভাবে বর্ণনা করেছেন, সেটা তার লেখায় নয়, তার সঙ্গে। রূপ এক সুন্দর দিনের মেয়ে, তার কবিতা সব সময় পৃথিবী আবির্ভূত করে। রূপ হলো সত্য, সৌন্দর্য, মুক্তির মূর্তি।”
“রূপ তার শহরের বড় বাজার, তার হৃদয়ে চিরকাল বসবাস করে। সব কিছুই তার জন্যে সৌন্দর্য এবং আনন্দের রূপ।”
“রূপ একটি শিল্প, একটি কবিতা, একটি চিরকাল প্রেমকাহিনী। তার জীবনকে সে একটি কাব্য হিসেবে দেখে।”
“রূপের সৃষ্টি একটি সমৃদ্ধ পৃষ্ঠভূমি”: বঙ্কিমচন্দ্র রূপকে একটি সমৃদ্ধ পৃষ্ঠভূমি হিসেবে চিত্রিত করেন। তার লেখার মাধ্যমে রূপ সমাজের সকল পর্বে উপস্থিত এবং প্রচুর সমৃদ্ধির সূচক।
“বাংলা সাহিত্যে রূপের প্রতি বঙ্কিমচন্দ্রের ভাবনা”: বঙ্কিমচন্দ্র রূপকে বাংলা সাহিত্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হিসেবে উড়িয়ে তোলেন। তার ভাষা এবং লেখায় রূপকে একটি অদ্ভুত এবং সৌন্দর্যময় চরিত্র হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে।
“রূপের কবিতা ও শিল্প”: বঙ্কিমচন্দ্র রূপকে একটি শিল্পমূলক চরিত্র হিসেবে দেখেন। তার কবিতা এবং শিল্পের মাধ্যমে রূপ আত্মবিকাশ করে এবং সমাজে আপনার অবদান রাখেন।
“রূপের প্রতি বঙ্কিমচন্দ্রের আদর”: বঙ্কিমচন্দ্র রূপকে বিশেষ আদর এবং শ্রদ্ধাশীলতা দেখায়েছেন। তার লেখার মাধ্যমে রূপ সমাজে একটি মূল্যবোধ এবং উন্নত সমাজের উদ্দীপনা হিসেবে প্রকাশ পায়।
এই উক্তির মাধ্যমে বঙ্কিমচন্দ্র তার নাটকের প্রধান চরিত্র রূপ কে একটি সৌন্দর্য এবং আনন্দের রূপ হিসেবে বর্ণনা করতে বলেছেন। তার ভাষা মূলত রূপের সৌন্দর্য এবং তার জীবনবৃত্তান্ত একটি কাব্যময় দৃষ্টিকোণ থেকে একটি চিত্র করে।