গুপ্তযুগকে “সুবর্ণ যুগ” বলা হয়েছে কারণ এই যুগে ভারতে অত্যন্ত সমৃদ্ধি, সাংস্কৃতিক উন্নতি, রাজনৈতিক স্থিতি, বৌদ্ধিক ক্ষমতা, এবং বাণিজ্যিক প্রস্তুতির একটি শখরূপ দেখা গয়। এই কারণে এই যুগটি সুবর্ণ হিসেবে পরিচিত হয়েছে।
গুপ্তযুগে সাম্রাজ্যের সমৃদ্ধি এবং সুশাসন ছিল। সাম্রাজ্যের রাজা চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য এবং তার পরবর্তী সংতানগুলি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ এবং ক্ষমতাপূর্ণ নেতা ছিলেন। এই যুগে হিন্দু ধর্ম এবং সাংস্কৃতির উন্নতি হয়েছিল এবং এতে সহযোগিতা ছিল বৌদ্ধ এবং জৈন ধর্মও। এছাড়াও, বিজ্ঞান, গণিত, চিকিৎসা, ও কলা ক্ষেত্রে ও উন্নতি হয়েছিল।
এই যুগে ভারত বিশ্বে একটি পূর্বগামী দেশ হিসেবে পরিচিত ছিল এবং বিশ্বের বিভিন্ন অংশ থেকে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ পণ্ডিত, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, এবং বণিকদের মধ্যে বিনোদন, বৈজ্ঞানিক আদড়তা এবং আর্থিক প্রকৃতি বিকাশ হয়েছিল।
সুবর্ণ যুগের এই উন্নতি ও সমৃদ্ধির কারণে এই যুগটি সুবর্ণ যুগ হিসেবে পরিচিত হয়েছে।