“জীবনস্মৃতি” হলো কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি রচনা, যা তার জীবন ও দর্শনের কিছু মৌলিক ভিন্নতা এবং উদারতা উজাগর করে। এই রচনায় তিনি নিজের জীবনের কিছু ঘটনা, মৌলিক মূল্য, এবং তার আত্মঘাতী ভাবনা নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে ভাবনা করেছেন।
কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনের এই প্রস্তুতির মাধ্যমে নিজেকে একটি নতুন দিকে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। তার সাধারণভাবে সামান্য ঘটনাগুলি তার দৃষ্টিতে অমূল্য হয়ে তার চিরকালের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকে।
এই রচনায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার পরিবারের ও বাইরের সদস্যদের সম্পর্কে আলোচনা করেন। তিনি বাবা-মা, ভাই-বোন, বন্ধু-সখী এবং অন্যান্য সম্পর্কে তার ভাবনা ব্যক্ত করেন। তার পরিবারের সদস্যদের ও অন্য মানুষদের সাথে তার সম্পর্কে তার ভাবনা তার কবিতায় উজাগর করে।
কবি জীবনে সম্পর্কের এই মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গি তার দীর্ঘকাল চিরকালের সাথে থাকতে সাহায্য করে এবং তিনি জীবনের বিভিন্ন দক্ষতা, আদর্শ, এবং মূল্যবান অধিকারগুলির অমূল্য শিক্ষা পাওয়ার ক্ষমতা হয়েছে।
“জীবনস্মৃতি” কবির মাধ্যমে একজন সাধারণ মানুষের জীবনের সাধারণ ঘটনা, সাধারণ মৌলিক মূল্য, এবং সাধারণ মানুষের মাধ্যমে মানবতার অসীম শক্তির উপর ভিত্তি করে সৃষ্টি করা হয়েছে। এই রচনায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনের সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ করে মানবতার সাথে তার আত্মিক সম্পর্ক উজাগর করতে চেষ্টা করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “জীবনস্মৃতি” একটি প্রবন্ধ রচনা, যেখানে তিনি তার জীবনের কিছু মৌলিক মূল্য, ঘটনা, এবং অভিজ্ঞানগুলি আলোচনা করেন। এই রচনার মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার পরিবারের ও বাইরের সদস্যদের সম্পর্কে এবং তার জীবনের বিভিন্ন দিকগুলি নিজেকে একটি নতুন দৃষ্টিতে দেখানোর চেষ্টা করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনের মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে একজন অমূল্য কবি হিসেবে প্রসিদ্ধ হন। তিনি ভারতীয় সংস্কৃতি, ধর্ম, ও মানবতা নিয়ে তার কবিতা ও গান দিয়ে সমৃদ্ধি করেছেন। তার কবিতা ও রচনায় তিনি তার আত্মঘাতী ভাবনা, মহাজান এবং জীবনের অন্যান্য দিকগুলি নিয়ে বিচার করেছেন।
“জীবনস্মৃতি” রচনাটি তার স্বভাব, অভিজ্ঞান, এবং সমৃদ্ধিতে সৃষ্টিতে একটি মৌলিক চিত্রণ দেওয়ার চেষ্টা করে। তিনি তার পরিবার, বন্ধু-সখী, এবং অন্যান্য সম্পর্কে অভিজ্ঞান করে এবং তাদের সাথে তার জীবনের বিভিন্ন দিকগুলি নিয়ে আলোচনা করেন। তার চোখে তার পরিবারের সদস্যরা একে অপরকে সহানুভূতি, সহগাম, এবং ভালোবাসার সাথে জীবন কাটাচ্ছেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার জীবনের একটি মৌলিক দিক হিসেবে তার চিন্তা ও ভাবনার অবস্থান দেখিয়ে দিয়েছেন। তার এই প্রবন্ধে তিনি নিজেকে একটি মানবিক বাড়ির সদস্য হিসেবে তার পরিবারের সদস্যদের সাথে এবং তার বাইরের বিশ্ববাসীদের সাথে যোগাযোগ করতে হয়।
“জীবনস্মৃতি” একটি অমূল্য রচনা, যা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিন্তা, ভাবনা, এবং জীবনের কিছু অমূল্য অভিজ্ঞান নিয়ে অনুবাদ করে। এটি একটি আত্মজীবনী হিসেবে পড়া যেতে পারে এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাবনা ও দৃষ্টিকোণ নিয়ে সমৃদ্ধি করতে পারে।