উচ্চারনের স্থান অনুযায়ী বাংলা স্বরধ্বনিগুলি বিন্যস্ত করো।

Table of Contents

উচ্চারনের স্থান অনুযায়ী বাংলা স্বরধ্বনি-

স্বরধ্বনিকে উচ্চারণ করার সময় শ্বাসবায়ু যেহেতু কোথাও বাধা পায় না, তাই সাধারণ ভাবে এদের উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী ভাগ করা হয় না, মুখগহ্বরের আকার আকৃতি অনুসারেই ভাগ করা হয়ে থাকে। তবু বাগ্যন্ত্রের যে স্থানটি একটি স্বরের উচ্চারণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে, সেই স্থান অনুসারে স্বরের উচ্চারণ স্থান নির্ণয় করা হয়। নিচে এই অনুসারে বাংলা স্বরগুলির উচ্চারণ স্থান নির্দেশ করা হলো।

বাংলা স্বরধ্বনিগুলি স্তর বিন্যস্ত

অ, আ, অ্যা – কণ্ঠ্য

ই (এবং ঈ)- তালব্য

প্রেরণ

ঋ – মূর্ধণ্য (বাংলায় নেই,

উ (এবং ঊ) – ওষ্ঠ্য

এ ঐ – কণ্ঠ্য-তালবা

আরো পড়ুন-

ধ্বনি পরিবর্তনের কারণগুলি উল্লেখ করো। এর প্রধান ধারাগুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

টীকা লেখো: সমীভবন, অপিনিহিতি।

উপসর্গযোগে তিনটি শব্দ গঠন করো।

সমাস কাকে বলে ? সমাস কয় প্রকার ও কী কী ? সমাসের যে-কোনো দুটি প্রকারভেদের বিস্তৃত আলোচনা করো।

প্রত্যয় কাকে বলে ? বাংলা প্রত্যয় বিষয়ে বিশদে আলোচনা করো।

বর্ণ বিপর্যয় বা ধ্বনি বিপর্যয় কাকে বলে ? বিপর্যাস বা বর্ণ বিপর্যয় বা ধ্বনি বিপর্যয় কাকে বলে

উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাও- স্বরসংগতি, সংকর শব্দ, জোড়কলম, বর্ণ বিপর্যয়।

ধ্বনি পরিবর্তনের কারণগুলি উল্লেখ করে এর প্রধান ধারাগুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

তৎপুরুষ সমাস কাকে বলে ? দৃষ্টান্তসহ আলোচনা করো।

বিভক্তি কাকে বলে ? শূন্য বিভক্তি বলতে কী বোঝ ? তির্যক বিভক্তি কাকে বলে

Share

Discover more from

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading