আবু সৈয়দ আইয়ুবের ‘অমঙ্গল বোধের ব্যাখ্যা’ রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিতে একটি সুপ্রস্তুতির কাজ, যা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিন্তা ও দর্শনের কিছু মৌলিক মূল্যের উপর ভিত্তি রেখে বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা করে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বকবি হিসেবে প্রসিদ্ধ, একজন সাহিত্যিক, সংগীতশিল্পী, শিক্ষাবিদ এবং পোল্ট্রির বিশেষজ্ঞ ছিলেন। তার দৃষ্টিতে মানবজীবন, সমাজ, ধর্ম, বিজ্ঞান ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে মৌলিক দৃষ্টিকোণ ছিল। একেকটি ঘটনা, বা মৌলিক বিষয়বস্তু উপর তার বিচারে ভিত্তি করে স্বতন্ত্র ও আত্মমুক্ত মূল্যনীতি উপস্থাপন করতেন।
আবু সৈয়দ আইয়ুবের ‘অমঙ্গল বোধের ব্যাখ্যা’তে তিনি সময়, জীবন, পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয়ে তার আত্মবিশ্লেষণ এবং মতামত প্রকাশ করেছেন। রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিতে অমঙ্গল বা অশুভ হলেও তার অভিজ্ঞানে এটি শিক্ষা এবং উন্নতির সূচনা করতে পারে।
আইয়ুব রচনায় রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিতে অমঙ্গলবাদের উপর বিশেষ করে মনোনিবেশ করেছেন। তার মৌলিক মূল্যবাদ এবং মানবিকতা বিষয়ক ধারাবাহিক হয়ে উঠেছে। তিনি মানব জীবন এবং সমাজের উন্নতির জন্য একটি সাধারণ দিকে এবং নতুন ধারাবাহিক দিকে গমন করতে উত্সাহী ছিলেন।
এই বিশেষ দৃষ্টিকোণ এবং মৌলিক মূল্যবাদের প্রচুর মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আইয়ুবকে একজন অদ্ভুত চিন্তার ও আত্মনির্ভর মনোভাবে দেখেছিলেন।