আন্তর্জাতিক সম্পর্ক কি বিজ্ঞান?

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক কি বিজ্ঞান:

আন্তর্জাতিকও সম্পর্ককে প্রকৃত অর্থে বিজ্ঞান বলা যায় কিনা এই প্রশ্নের উত্তর দেওরার আগে আমরা দেখি ঠিক বিজ্ঞান বলতে আমরা কি বুঝি। বিজ্ঞান বলতে আমরা বুঝি সুসংবাদ জ্ঞান। বিজ্ঞান বলতে আমায়া করুগুলি পদ্ধতি বুঝি যার মাধ্যমে কোন সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায়। এই পদ্ধতিগুলি হ’ল observation বা পর্যবেক্ষণ, classification বা শ্রেণীবিন্যাস, পরিমাণ, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, exactness বা সবক্ষেত্রে সঠিক হওয়া এবং universality নীতা।

রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে যেমন আমরা অকৃত অর্থে মৌরবিজ্ঞান, গণিত বা রসায়ন শান্তর মাস বিজ্ঞান বলতে পারি না-অনুরূপভাবে আন্তর্জাতিক সম্পর্ককেও আমরা গণিত, ভৌতবিফান বা রসায়ন শাস্ত্রের মত বিজ্ঞান বলতে পারি না। হাজার হলেও এটা স্বীকার করতে হবে যে আন্তজাতিক সম্পর্কের বিয্যাবল্প জটিল এবং এখানে প্রকৃতিবিজ্ঞানের মত আমরা কতগুলি অচেতন পদার্থ নিয়ে আলোচনা করি না। আমাদের আলোচনার মূল বিবায় হ’ল আন্তর্জাতিক ঘটনাবলী যেগুলি মানুষের ব্যবহার না আহরণের যারা নির্ধারিত হয়। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বিভিন্ন রাষ্ট্রের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক বা সাংস্কৃতিক সমস্ত কিছুই কোন না কোন ভাবে মানবের আচরণ, নিদ্ধান্ত বা কার্যের আয়া স্থিরীকৃত হয়। মানুষের আচরণ সম্পর্কে কোন forecast বা পূর্বাভাষ দেওয়া সঞ্চয নয়-বিষয়টি ঘন ঘন পরিবর্তনশীল উপরন্ত আমাদের পক্ষে পৃথিবীর সমস্ত মানুষের আচরণ পর্যবেক্ষণ করা বা এনিয়ে কোন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা সম্ভব নয়। সমগ্র পৃথিবীই আমাদের গবেষণাগার। আবার পরিমাপের সুযোগও। এখানে সীমিত, কারণ মানুষের ব্যবহার বা আচরণ, আবেগ, অনুভূতি আমরা পরিমাপ করতে পারি না। আধার প্রকৃত জিনানের বড় কথা যে পরীক্ষা-নিরীক্ষা পর যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তা সব ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রপ্রযোজ্য হবে। ফোন ২ এবং ২ যোগ করলেও (চত্তই) হবে। হাইড্রোজেন এবং অক্সিডেন মিশালে জল হবে এটা সব ক্ষেত্রেই সত্য। এর একটা সুষ্পষ্টতা বা সঠিকতা এবং সার্বজনীনতা আছে। কিন্তু আন্তষ্কীতিক দম্পর্কে তা সড়ব নয়। এখানে আমরা কোন তত্ত্ব গড়ে তুলতে পারি না এর যারা কোন বিছুয় নার্কিক সমাধান সম্ভস বা এমন কোন law বা সূত্র গড়ে তুলতে পারি না যার আগ্রা আন্তর্জাতিক মীনাবলীর ব্যাখ্যা করা লম্ভব। এসব সত্ত্বের আমরা বলব যে সনের গণ্ডির মধ্যে আমता পর্যবেক্ষণ, নিরীক্ষণ, পরিমাণ এবং পরীক্ষা করে একটা কত্ব দাঁড় করাতে পারি। যেমন আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে রাষ্ট্রগুলির কার্যকলাপ দেখে আমরা আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি যে অবস্থলীরিক ক্ষেত্রে কি ঘটবে বা স্ট্রতে যাচ্ছে। আবার শক্তিসাম্য নষ্ট হলে কি হবে তাও আময়া বলতে পারি জরীতের অভিজ্ঞরা থেকে। মরগেনঘাট এবং কুইননি প্রাইটও একে বিজ্ঞানের মর্মাগা দেননি। তা সত্ত্বেও দুইননি রাইট বলেছেন যে সমস্ত বিষয়েরই এখন বিজ্ঞান হওয়ায় বোঁক দেখা দিয়েছে। আরর্জাতিক রাজনীতি একটা উদ্দেশ্যসাধক বিষয় এবং এজন্যই একে বিজ্ঞানভিত্তিক হতে হবে-অরণ্য কিছুটা সীমিত অর্থে।

Share
Scroll to Top

Discover more from Online Learning

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading