আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক:

“আন্তর্জাতিক রাজনীতি’ ও ‘অান্তজাতিক সম্পর্কের মধ্যে পার্থক্য:

নির্ণয় করার চেষ্টা করি। অনেকেই দুটি বিষয়কে সমার্থক বলে বসে অরেন। এখনও এ বিষয়ে লেখক এবং বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। প্লেচার মাদ্রব্য করেছেন যে “Many writers who equite Inational Relations with International Politics do not define their um curefully.They usually regard politics as a form of intergroup struggle, or even as a “struggle for power Yet, having indicated that this is their subject they sum find themselves involved in matters which simply are not politcal in nature. অর্থাৎ চোর বলেছেন যে যীরা আন্তজাতিক সম্পর্ক এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতিকে এক কত্রে দেখেন তাঁরা সমর্কতার সঙ্গে দুর্নী বিষয়ের সংজ্ঞা দেন না। তাঁরা রাজনীয়িকে বিভির গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ রূপে বা “ক্ষমতার লড়াই” রুরূপে থর করেন। চবুত এই কথা বঙ্গে তাঁরা এমন অব বিনয় নিয়ে আলোচনা করেন যেগুলি প্রকৃতিতে রাজনৈতিক নয়। ফ্লেচারের মত থেকে আমরা জানতে পারি যে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতির মধ্যে পার্থক্য আছে। প্রেচারের মতানুযায়ী আন্তনীতিক সম্পর্কের গচি আন্তজাতিক রাজনীতির চাইতে বড়। সমস্ত আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সম্পর্ক আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মধ্যে আদহে, কিন্তু সমস্ত আজদীরিক সম্পর্কই রাজনৈতিক নয়। আন্তর্জাতিক রাজনীতি কেকামাত্র বিশ্বসমাজের রাজনৈতিক দিদটা নিয়েই আলোচনা করে। কিন্তু আন্তর্জাতিক সম্পর্ক রাজনৈতিক এবং অরাজনৈতিক অর্থাৎ সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক, শান্তিমূলক, আইনগত এক কথায় এক রাষ্ট্রের সঙ্গে অন্য রাষ্ট্রের বাবরীয় সম্পর্ক নিয়েই আলোচনা করে। এন জি পামার (N. D. Palmer) এইচ. সি. পারকিনস (II. D. Perkins) ও মনে করেন যে উভয়ের মধ্যে পার্থক্য আছে। এদের মতে, “আমারি রজনীতি” কথায় সংর্কীর্ণ অর্থে ব্যবহার করা এয়। এর অর্থ হল “আগ্রনটতক সমাজের রাজনীতি” না এর রাজনৈতিক দিক।

এদের মতেঃ “The authors of this wilume recognize that International nations in a tamader sam thas Imernational politics, and that its stady is being earnchusl by the wider and more venatile approaches and methods currently being pursued পামার ও পারকিনস আরও মন্তব্য করেছেন যে “ineruaticinol politics should deal with the politics of the international community in her now centering on diplomacy and the relations among stines and other political unin umung peoples and groups in the wold society” জন হ্যানিনিয়েন (John Hanessim) ঠিক এক কথাই বলেছেন। তাঁর মতে, আন্তজাতিক রাজনীজি হল “official political relations between governments acting on behalf of their states.থাৎ তিনিও এই মড ব্যাক্ত জয়েছেন যে বিভিন্ন দরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সম্পর্কই হল আন্তর্জাতিক রাজনীতির উপজীব্য বিষয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সমস্ত রাষ্ট্র এবং সরকারগুলির মধ্যে সময় রকমের সম্পর্ক নিয়েই আলোচনা করে যায় উল্লেখ আমেয়া আগেই করেছি। হফম্যান (Hoffmann) ঠিক একই অর্থে বলেছেন যে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সেই সমস্ত উপাদান এবং কার্যাবলী নিয়ে আলোচনা করে যেগুলি রাষ্ট্রগুলিয় বহির্দেশীয় নীতি এবং ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। সুতরাং এর মধ্যে সমস্ত রকমের সম্পর্কই আসছে। “রাজনৈতিক, অরাজনৈতিক, সরকারি এবং বেসরকারি” যাবতীয় সম্পর্ক, এক কথায় আমরা বলতে পারি একটি রাষ্ট্রের বাইরের অন্য সব রাষ্ট্রের সঙ্গে সমস্ত রকমের সম্পর্ক নিয়েই আলোচনা করে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক শাস্ত্র।

মাগেনগাত (Morgenthau) কিন্তু আন্তজাতিক স্বম্পন কথাটার পরিবর্তে আয়জাতিক রাজনীতি অবহার করা বেশি পছন্দ করেন। তাঁর মতে, আন্তর্জাতিক ভজনীতির বড় কথা হল কমাহার লয়াই আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কে কতখানি জমরা অর্থনি করতে পারবে এবং আ বজায় রাখতে পারবে বা কিভাবে অত রাষ্ট্রের ক্ষমতা হ্রাস করতে পারবে। মরগেনখাও বলেছেন “The care of international relations is international politics…. সুতরাং আন্তর্জতিক সম্পর্কের মূল অধাই আন্তর্জাতিক রাজনীতি অর্থাৎ ক্ষমতা, সংঘর্ষ, আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান সমূহ, রাজনৈতিক সম্পর্ক, যুদ্ধ এবং শান্তি স্থাপন। অনেকে আবার “আন্তর্জাতিক সম্পর্কের” জারগার “বিশ্বরাজনীতি” কথাটি ব্যবহার করায় পক্ষপাতী। জামেল (Fmaani) এই অয় পোষণ করেন যে “world polticn… describes is contents more truthfully thin the traditional somo lntemational Relations

উপরের আলোচনা থেকে আমরা এই সিদ্ধান্তে আসছি যে “বিশ্বরাজনীতি” বা “আন্তর্জাতিক রাজনীতি” আমরা এই বলি না যেন তা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের চেয়ে অনেক সংীর্ণ। এখানে আমায় পামার এবং পারবিনসের যঙ্গে একমত। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বলতে আমরা সামদিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, সরকারি, বেসরকারি সমস্ত রকমের সম্পর্কই বুঝি। শুধু তাই নয়, এর মধে আন্তর্জাতিক সংগঠন, বৃদ্ধ, শান্তি, এক রাষ্ট্রের সঙ্গে অন্য রাষ্ট্রের আইনগত, ভৌগোলিক সম্পার্থ, সীমানার বাইরে জনগণের আয়ায়াত, চিন্তাভাবনার আদানপ্রদান, এক রাষ্ট্রের জনগণের সঙ্গে অন্য রাষ্ট্রের জনগণের মনোভাব বা দৃষ্টিভঙ্গী এই সমস্ত কিছুই আজ আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আলোচনার মধ্যে চলে আসছে |

Share
Scroll to Top

Discover more from Online Learning

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading