আইয়ুব শ্রেয়োনীতি বলতে কী বুরি সাহিত্যনীতি বলে আপনি মনে করেন? আট বুঝিয়েছেন? আধুনিকতার অমঙ্গল বোধ থেকে কি চুক্তির পর- আলোচনা করুন

আইয়ুব শ্রেণীতি বলতে বুরি সাহিত্যনীতি বোঝানো হয়, যেটি সাহিত্যিক কাজে অলংকারণ, শৃঙ্গার, ভক্তি, রস, স্বদেশপ্রেম, জীবন এবং সমাজের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে উদার, সজীব, জীবন্ত, শব্দবহুল, সাধুভাষা এবং উদার বৈশিষ্ট্যময় কবিতা ও গল্পের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে।

আইয়ুব শ্রেণীতি আপনার সাহিত্যিক কাজের মাধ্যমে অধুনা, বৈচিত্র্যময় এবং বৃদ্ধিশীল বোধ করার চেষ্টা করে। এটি বাংলা সাহিত্যে নতুন দিকের দিকে এগিয়ে আসার চেষ্টা করে এবং তার সব মূল্যবান লেখা দৃশ্যমান করার জন্য প্রয়াসরত।

আইয়ুব শ্রেণীতি বুরি সাহিত্যনীতির সাথে সংগতি প্রদান করতে এবং নতুন দর্শন, ধারাবাহিকতা, এবং মডার্নিটির সাথে সাহিত্যিক ব্যবহারের চেষ্টা করতে পারে।

“অমঙ্গল বোধ” একটি কবিতা যা অমৃতাবসান কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার কর্তৃত্বে রচনা করেছেন। এই কবিতায় কবির আধুনিকতার অমঙ্গল বোধ এবং এর পর চুক্তি নিয়ে একটি অমূল্য বিচার করা হয়েছে।

“অমঙ্গল বোধ” এ কবি মনুষের আত্ম-জাগরূকতা এবং সমাজের উন্নতির দিকে একটি সুপ্রস্তাবনা প্রকাশ করেছেন। এটি একটি সুসংবাদপূর্ণ কবিতা যা বিভিন্ন বিষয়ে মন্তব্য করে এবং একধরণের সোচেতনা ও উদ্দীপনা উৎপন্ন করে।

কবি এই কবিতায় অধুনার দিকে আগ্রহী হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন, এবং এটি একটি প্রকাশনা বা অভিযানে অংশ নেওয়ার একটি আবেগও আরোহিত করতে পারে। কবি মন্তব্য করছেন যে, সমৃদ্ধ একটি জীবনের কামনা এবং সমাজবাদী পরিবর্তনের দিকে মনোনিবেশ করা আমাদের সকলের করণীয়।

তাছাড়া, এই কবিতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আধুনিক মানবিকতা, সামাজিক ন্যায় এবং মানবতাবাদের উচ্চতা উজ্জ্বল করার দিকে পোকার চোখের মতো একটি দর্শন প্রস্তুত করছেন।

কবির অমঙ্গল বোধ এবং এর পর চুক্তি তার চিন্তা ও আদর্শগুলির প্রতি তার জবাবদিহিতা ও প্রতিশ্রুতির প্রতি একটি সকলের মোকাবিলা। এটি আধুনিক সময়ে আমাদের প্রতি একটি আহ্বান এবং সকলের উন্নত এবং উত্তরণ এর দিকে মোকাবিলা করতে একটি মূল্যবান সাহায্য।

Share

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Discover more from

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading