চর্যাপদে মধ্যে সমকালীন সমাজ চরিত্রের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যে ?

– চর্যাপদে মধ্যে সমকালীন সমাজ চরিত্রের পরিচয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক বৈশিষ্ট্যের বিবরণ পাওয়া যায়।

1. ব্যক্তিগত স্বাধীনতা: সমকালীন সমাজে ব্যাক্তিগত স্বাধীনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে। এখন মানুষ কর্ম ও ঢালাই নিয়ে নিজের নিজের নির্ধারণ করে তুলতে চান। লোকেরা যারা সমাজের নির্দিষ্ট নীতি ও নৈতিক ব্যবস্থা এলাকার সাথে সম্পর্কযুক্ত না মনে করেন, অত্যন্ত নিজস্ব ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেন।

2. বদলকারী চরিত্র: সমকালীন সমাজে বাস্তবিকতা এবং গতিশীল চাইতে লোকেরা বদলকারী চরিত্র প্রদর্শন করে। তারা অনিয়ন্ত্রিত ও গোলমালের প্রতিটি ইভেন্ট পূর্ববর্তী অবস্থায় উপস্থাপন করেন। এই চরিত্রের দিক থেকে সমাজের তারুণ্যে আমাদের দেখতে পাওয়া যায় কেমনে তাদের মানচিত্র প্রতিস্থাপিত হয়েছে।

3. প্রয়োগশীলতা: সমযের সাথে মেলাপাতা রেখে আধুনিক সমাজের চরিত্র প্রয়োগশীল হয়ে উঠেছে। পুরুষ ও নারী দুজনেই ব্যক্তিজাতীয়তা এবং প্রকৃতির সঙ্গে মিলে শোধ করে। তাই সমাজ চরিত্র বিনামূল্যে এমনভাবে পরিবর্তন হয়েছে, যেন এখন প্রতিটি ব্যক্তির জীবনযাপনের গতিপ্রবাহও নতুন হয়ে ওঠে।

4. সোশ্যাল মিডিয়া: সমকালীন সমাজে সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমে চরিত্র পরিবর্তন ঘটায়। লোকজন সামাজিক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রয়োগ করে বন্ধুত্ব করেন এবং তাদের নিজস্ব চরিত্র উন্নত করতে চেষ্টা করেন। চর্যাপদে মধ্যে পেরিয়াপশ্চাদের পরিপাটিত জনগণ অ্যাক্টিভ এবং সুন্দরমত লোকবৃন্দের সাথে সংযুক্ত হতে চান।

উপরে উল্লিখিত বৈশিষ্ট্যর সমস্ত মাঝে ব্যক্তিদের নেতিবাচকতা ও নির্দিষ্ট কাজের স্বাধীনতা এমন কিছু উদাহরণ। এগুলি সমকালীন সমাজের আদর্শ মানুষের মানসিক বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করে। এই বৈশিষ্ট্যগুলি সমকালীন সমাজে সরলতা, নতুনত্ব এবং বিবিধতা সাম্প্রতিক সমাজের চরিত্রের কেনাচিত্র হয়েছে।

Share

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Discover more from

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading