‘অমঙ্গল’ হলো একটি বাঙালি কবিতা, যা লেখক আইয়ুব চৌধুরী দ্বারা রচিত হয়েছে। এই কবিতায় আইয়ুব চৌধুরী আধুনিকতা এবং সমাজের ক্ষতির উপর অসীম চিন্তার মাধ্যমে রোধ করেন।
অমঙ্গল শব্দটির অর্থ ‘অশুভ’ বা ‘কুন্দ’। কবিতায় আইয়ুব চৌধুরী তার অবস্থান বা ভূমিকা বোঝানোর জন্য এই শব্দটি ব্যবহার করেন, এবং তিনি তার চিন্তা এবং মনোভাবের মাধ্যমে যে সমাজের প্রতি তার আঘাত দেখা যায়, সেই সমাজকে নাম করেছেন ‘অমঙ্গল’।
কবিতার মাধ্যমে আইয়ুব চৌধুরী আধুনিক সমাজের অনেক বিভিন্ন সমস্যা এবং অসুবিধা নিয়ে চিন্তা করেন, যেগুলি তিনি অমঙ্গল হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তার দৃষ্টিতে সামাজিক বিদ্যমানতা, বৈদেশিক আক্রমণ, ধর্মের অসহিষ্ণুতা, আবার্থপূর্ণ প্রতিষ্ঠান, মানবিকতা ও সম্প্রেক্ষিত তত্ত্বের অভিভাবকতা ইত্যাদি অনেক বিষয়কে তিনি তার কবিতায় চিন্তা করেছেন।
অধুনিক সমাজের সমস্যা এবং তার সম্মুখীন সামাজিক চুক্তি আইয়ুব চৌধুরীর লেখায় মূল্যায়ন করা হচ্ছে, এবং তিনি তার রচনায় আপনার ভাবনা ব্যক্ত করতে অসময় নষ্ট করেননি। অমঙ্গল নামক এই কবিতা তার চিন্তা, চেতনা, এবং মূল্যায়ন সম্পর্কে একটি কার্যকর উদাহরণ। কবিতার মাধ্যমে আইয়ুব চৌধুরী একজন সামাজিক সংতুষ্টিপ্রবন্ধকারী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন এবং তার চিন্তার মাধ্যমে আমাদের জীবনের মূল্যায়নের দিকে মনোনিবেশ করার জন্য আমাদের উৎসাহিত করেছেন।