‘শিক্ষার সংকট’ প্রবন্ধ অবলম্বনে অন্নদাশঙ্কর রায়ের শিক্ষা-চিন্তার পরিচয় দাও।

‘শিক্ষার সংকট’ প্রবন্ধ অবলম্বনে অন্নদাশঙ্কর রায়ের শিক্ষা-চিন্তার পরিচয় অন্নদাশঙ্কর রায়ের ‘শিক্ষার সংকট’ প্রবন্ধে ভারতীয় শিক্ষার অন্ধকার দিকগুলো এবং শিক্ষাব্যবস্থার নানা অসঙ্গতি নিয়ে গভীর চিন্তা-ভাবনা করেছেন। এই প্রবন্ধের মাধ্যমে তিনি দেশীয় শিক্ষাব্যবস্থার সমালোচনা করেছেন এবং এর সমস্যা চিহ্নিত করেছেন। অন্নদাশঙ্কর রায়ের চিন্তা ছিল শিক্ষার প্রতি এক নতুন দৃষ্টিভঙ্গি, যা আধুনিক ও ঐতিহ্যগত শিক্ষার মধ্যে একটি সেতুবন্ধন … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘বিজ্ঞানে সাহিত্য’ প্রবন্ধে বিজ্ঞান ও সাহিত্যের পারস্পরিক সম্পর্ক প্রাবন্ধিক যেভাবে দেখিয়েছেন নিজের ভাষায় বিবৃত করো।

বিজ্ঞানে সাহিত্য’ প্রবন্ধে বিজ্ঞান ও সাহিত্যের পারস্পরিক সম্পর্ক প্রাবন্ধিক সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় অত্যন্ত সুদীর্ঘ এবং বিশ্লেষণীভাবে তুলে ধরেছেন। তিনি বিজ্ঞান এবং সাহিত্যের সম্পর্ককে কোনো একক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করেননি, বরং এই দুই ক্ষেত্রের মধ্যে গভীর এবং পরস্পর পরিপূরক সম্পর্কের স্বরূপ উন্মোচন করেছেন। বিজ্ঞান এবং সাহিত্য—এই দুটি জগতের একে অপরের সাথে সম্পর্কিত হয়ে ওঠার প্রক্রিয়া এক গভীর … বিস্তারিত পড়ুন

Share

প্রমথ চৌধুরী ‘রায়তের কথা’ প্রবন্ধে সেকালীন রায়তদের যে দুঃখ-কষ্টের বিবরণ দিয়েছেন তা তোমার ভাষায় ব্যক্ত করো।

প্রমথ চৌধুরী ‘রায়তের কথা’ প্রবন্ধে সেকালীন রায়তদের দুঃখ-কষ্টের বিবরণ দিয়েছেন একটি গভীর, চমকপ্রদ এবং মনস্তাত্ত্বিক দৃষ্টিভঙ্গিতে। তিনি সেকালের (বিশেষত ১৮০০-১৯০০ সালের কাছাকাছি) বাংলার কৃষকদের, বিশেষ করে রায়তদের জীবনযাত্রার চিত্র অত্যন্ত বাস্তবিক ও নির্মমভাবে তুলে ধরেছেন। “রায়তের কথা” প্রবন্ধের মাধ্যমে প্রমথ চৌধুরী মূলত সেই সময়ের কৃষকের দৈনন্দিন সংগ্রাম, নিঃস্বতা, অধিকারহীনতা এবং সামাজিক অবিচার বিষয়ক এক উন্মুক্ত … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘মেঘদূত’ প্রবন্ধানুসরণে সৌন্দর্য সাধক রবীন্দ্রনাথের পরিচয় দাও।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি এবং শিল্পের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব, যাঁর সাহিত্য, সঙ্গীত, দর্শন এবং শিল্পকর্মের মধ্যে এক অবিস্মরণীয় গভীরতা রয়েছে। রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টির মধ্যে এক অপূর্ব সৌন্দর্য, শাশ্বত মানবিকতা এবং প্রকৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা পাওয়া যায়। তাঁর সাহিত্যিক জীবনের একটি বিশেষ দিক হলো, তিনি সৌন্দর্য সাধক হিসেবে গণ্য হয়েছেন, যা তাঁর প্রতিটি রচনায়, বিশেষ … বিস্তারিত পড়ুন

Share

সার্থক পটুয়া শিল্পের জন্য শিল্পীর যে মানসিকতার প্রয়োজন অবনীন্দ্রনাথকে অনুসরণ করে তা তোমার ভাষায় বিবৃত করো।

সার্থক পটুয়া শিল্পের জন্য শিল্পীর মানসিকতা নিয়ে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর অনেক গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রেখেছেন, যা আজও লোকশিল্প এবং পটুয়া শিল্পের বিশেষ দৃষ্টিভঙ্গি হিসেবে মূল্যায়িত হয়। পটুয়া শিল্প, যেটি মূলত বাংলার লোকশিল্প হিসেবে পরিচিত, এর মধ্যে সৃজনশীলতা, নিপুণতা এবং সুশৃঙ্খল চিন্তার সাথে শিল্পীর অনুভূতির আন্তরিক প্রকাশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর শিল্পসম্বন্ধীয় আলোচনা এবং দর্শনরূপে পটুয়া শিল্পের … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘শিক্ষা জিনিসটে আসলে মনের স্যানিটেশন বই আর কিছুই নয়’ মন্তব্যটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো। উদ্ধৃতিটির উৎস উল্লেখ করে

উদ্ধৃতি: “শিক্ষা জিনিসটে আসলে মনের স্যানিটেশন বই আর কিছুই নয়” এই মন্তব্যটি প্রমথ চৌধুরী’র বিখ্যাত প্রবন্ধ “শিক্ষার সংকট” থেকে এসেছে। এখানে প্রমথ চৌধুরী শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য এবং তার সঠিক ভূমিকা সম্পর্কে গভীর বিশ্লেষণ করেছেন। তাঁর এই মন্তব্যটির মাধ্যমে তিনি শিক্ষা কীভাবে একজন ব্যক্তির মনের ভিতর অপ্রয়োজনীয় ধারণা বা অজ্ঞতা দূর করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

‘বর্তমান বাংলা সাহিত্য’ বিষয়ে প্রমথ চৌধুরীর মূল বক্তব্য সংক্ষেপে বিবৃত করো।

প্রমথ চৌধুরী বাংলা সাহিত্যের একজন বিশিষ্ট সমালোচক এবং প্রাবন্ধিক, যিনি বাংলা সাহিত্য সম্পর্কিত নানা দিক থেকে গভীর বিশ্লেষণ করেছেন। তাঁর “বর্তমান বাংলা সাহিত্য” প্রবন্ধে তিনি বাংলা সাহিত্যকে উন্নতির পথে এবং নতুন দিশা প্রদর্শনকারী এক শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। প্রমথ চৌধুরীর এই প্রবন্ধে বাংলা সাহিত্যের বর্তমান অবস্থান এবং তার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তার দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত … বিস্তারিত পড়ুন

Share

স্বামী বিবেকানন্দের ‘বাঙ্গালা ভাষা’ প্রবন্ধে কোন অঞ্চলের ‘কোন ভাষাকে’ কেন তিনি ভাবী বাংলার আদর্শরূপে চিহ্নিত করতে চেয়েছেন?

স্বামী বিবেকানন্দের “বাঙ্গালা ভাষা” প্রবন্ধ-এ তিনি বাংলার ভাষার ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর দৃষ্টি দিয়েছেন এবং তা কীভাবে উদ্ভাসিত হতে পারে, সে বিষয়টি আলোকপাত করেছেন। তিনি বাংলার ভাষা এবং তার সংস্কৃতির সার্বিক উন্নতি ও সংরক্ষণের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ চিন্তা পেশ করেছেন। এই প্রবন্ধে স্বামী বিবেকানন্দ বিশেষভাবে পূর্ববাংলার চট্টগ্রাম অঞ্চলের ভাষাকে ভবিষ্যতের আদর্শ বাঙ্গালা ভাষা হিসেবে চিহ্নিত করতে … বিস্তারিত পড়ুন

Share

রবীন্দ্রনাথের ‘রাজসিংহ’ প্রবন্ধে কালের অমোঘ গতি কীভাবে বঙ্কিমচন্দ্রের উক্ত উপন্যাসের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে দৃষ্টান্তসহ বিষয়টি বুঝিয়ে দাও।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “রাজসিংহ” প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস “রাজসিংহ”-এর মাধ্যমে কালের অমোঘ গতির প্রতিফলনকে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ বলেছেন যে, কালের পরিবর্তন এবং সময়ের অমোঘ গতি এক অনিবার্য বাস্তবতা, যা সব কিছুতেই প্রবাহিত হয়। বিশেষত, বঙ্কিমচন্দ্রের “রাজসিংহ” উপন্যাসের মাধ্যমে এই সময়ের অমোঘ গতি এবং তার পরিণতি খুবই স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। রাজসিংহের কাহিনী এবং কালের … বিস্তারিত পড়ুন

Share

তুলনামূলক সাহিত্যালোচনা রূপে ‘বিদ্যাপতি ও জয়দেব’ কতখানি সার্থক তা আলোচনা করো।

“বিদ্যাপতি ও জয়দেব” প্রবন্ধটি বুদ্ধদেব বসুর একটি প্রখ্যাত তুলনামূলক সাহিত্যালোচনা, যেখানে তিনি দুই প্রখ্যাত কবি, বিদ্যাপতি এবং জয়দেব-এর সাহিত্যকর্মের তুলনা করেছেন। এই প্রবন্ধে বুদ্ধদেব বসু বিদ্যাপতি ও জয়দেবের সাহিত্যিক বৈশিষ্ট্য, তাদের কবিতার অনুভব, আঙ্গিক এবং শৈলী বিশ্লেষণ করেছেন এবং দেখিয়েছেন কীভাবে তাদের কবিতা বাংলা সাহিত্যে গভীর প্রভাব ফেলেছে। এই প্রবন্ধটি তুলনামূলক সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ … বিস্তারিত পড়ুন

Share